শিরোনাম:
●   রাঙামাটির চার উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্ধ : ৮ মে নির্বাচন ●   কল্পনা অপহরণ মামলা রাঙামাটি কোর্টে ডিসমিস করায় হিল উইমেন্স ফেডারেশনের ক্ষোভ প্রকাশ ●   নিরীহ মানুষকে গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে ২৫ এপ্রিল রাঙামাটিতে সড়ক ও নৌপথ অবরোধ ●   আনসারের অস্ত্রলুটের ঘটনায় রুমা উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতিসহ ৭ জন কারাগারে ●   বান্দরবানে গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে রাঙামাটিতে বিক্ষোভ ●   নিজের অস্ত্র দিয়ে মাথায় গুলি করে আনসার সদস্যদের আত্মহত্যা ●   কাপ্তাই হ্রদকে বাঁচাতে ও বিদ্যুৎ উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে জরুরি ভিত্তিতে হ্রদের ড্রেজিং করা দরকার ●   রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয় সভা ●   ঝালকাঠি ২ উপজেলায় তিন পদে ২৪ জনের মনোনয়ন দাখিল ●   রুমা-থানচি ব্যংক ডাকাতির মামলায় কেএনএফ এর আরও ৫ জন রিমান্ডে ●   অপসংবাদিকতা রোধে সাংবাদিকদের ডাটাবেজ প্রণয়নে কাজ করছে প্রেস কাউন্সিল ●   খাগড়াছড়িতে বলি খেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ●   প্রচন্ড তাপদাহে পানির জন্য চলছে হাহাকার : পানি শূন্য কুষ্টিয়ার গড়াই নদী ●   ১৫ দিনের ঈদযাত্রায় ২৯৪ জনের মৃত্যু ●   নিত্যপণ্যের তুলনায় তামাকপণ্য সস্তা : দাম বাড়ানোর দাবি ●   তীব্র দাবদাহে ৭ দিন বন্ধ দেশের সকল স্কুল,কলেজ ও মাদ্রাসা ●   কোটি টাকা আত্মসাৎ : কুষ্টিয়া শহর সমাজসেবা কর্মকর্তার শাস্তি হল বদলি ●   ঈশ্বরগঞ্জে বাড়ির সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্বে নিহত-১ ●   রোগী পারাপারের সী-এম্বুল্যান্স না থাকায় চরম দুর্ভোগের শিকার সন্দ্বীপবাসী ●   দেশের শান্তির জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   পার্বত্য চট্টগ্রামে আগে আমরা কেউ স্বাধীনভাবে আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে আনন্দ উল্লাস করতে পারতাম না : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   জামেয়া মদিনাতুল উলুম মহিলা মাদ্রাসার ফান্ড রেইজিং এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ●   অনির্বাণ যুব ক্লাবের কার্যকরী পরিষদ গঠিত ●   রাউজানে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু ●   রাজধানীতে পাহাড়ি প্রাণের উৎসব বৈসাবি পালিত ●   যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি গ্রেফতার ●   সন্দ্বীপে গ্রাম পুলিশের বিরুদ্ধে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ ●   বান্দরবান অঞ্চলে সশস্ত্র তৎপরতা জাতীয় ও জননিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে ●   গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে শেষ মুহুর্তে ঈদের কেনাকাটায় ব্যাস্ত সবাই ●   অরাজকতা, নাশকতা স্বাধীন সার্বভৌম দেশে কাম্য হতে পারে না : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
সোমবার ● ৭ মে ২০১৮
প্রথম পাতা » কৃষি » চাটমোহরের চাষীরা বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে শংকায়
প্রথম পাতা » কৃষি » চাটমোহরের চাষীরা বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে শংকায়
৫৯৯ বার পঠিত
সোমবার ● ৭ মে ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

চাটমোহরের চাষীরা বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে শংকায়

---চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি :: (২৪ বৈশাখ ১৪২৫ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ৯.২০মি.) পাবনার চাটমোহরের চাষীরা বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে শংকায় দিন কাটাচ্ছেন। বেশ কিছু দিন যাবত প্রায়ই ঝড় বৃষ্টি হওয়ায় তাদের এ শংকা। ফলন বিপর্যয়ের আশংকা থাকলেও ইতোমধ্যে অপেক্ষাকৃত নিচু জমির আধাপাকা ধান কাটা শুরু করেছেন কৃষক। সরেজমিন চাটমোহরের বোয়াইলমারী এলাকার খলিশাগাড়ি বিলে চোখে পরে এমন দৃশ্য। এসময় কৃষকেরা তাদের শংকার কথা জানান।
উপজেলার ধানকুনিয়া গ্রামের বোরো ধান চাষী রেজাউল করিম জানান, ৬ বিঘা নিচু জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছেন তিনি। বৃষ্টিতে জমির মধ্যে প্রায় এক ফুট পানি জমে গেছে। বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে ধান ডুবে যেতে পারে এ আশংকায় আধা পাকা ধান কেটে ফেলছেন তিনি। একই গ্রামের লিটন মন্ডল জানান, চলতি মৌসুমে দশ বিঘা জমিতে বোরো ধানের আবাদ করেছেন তিনি। এবছর চারার দাম বেশি থাকায় প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় চার হাজার টাকার চারা লেগেছে। জমি চাষ মই বাবদ খরচ হয়েছে এক হাজার টাকা। রোপনে শ্রমিক খরচ হয়েছে ১ হাজার ৭শ টাকা। টিএসপি পটাশ ইউরিয়া সার বাবদ খরচ হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪’শ টাকা। আগাছা পরিষ্কারে প্রায় ১ হাজার ৫শ টাকা খরচ হয়েছে। বালাই নাশক বাবদ প্রায় ৩শ টাকা এবং ধান কাটতে বিঘা প্রতি শ্রমিককে দিতে হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার ১শ টাকা। বাড়িতে ধান নিয়ে যেতে ৬’শ টাকার মত পরিবহন খরচ হচ্ছে। সব মিলিয়ে বিঘা প্রতি খরচ পরছে প্রায় ১৩ হাজার ৬শ টাকার মত। মাড়াই বাবদ মন প্রতি ২ কেজি করে ধান দিতে হচ্ছে। প্রতি বিঘা জমিতে গড়ে ২০ মন হারে ধান হচ্ছে। জমিতে পানি প্রয়োগ বাবদ ইঞ্জিন মালিককে চার ভাগের এক ভাগ ধান দিয়ে আসতে হচ্ছে জমি থেকেই। এক বিঘা জমি আবাদ করে কৃষক ১৪ মনের মত ধান পাচ্ছেন যার বর্তমান বাজার মূল্য ১২ হাজার টাকার মতো। প্রতি বিঘা জমিতে দেড় থেকে দুই হাজার টাকার খড় পাওয়া যাচ্ছে। ফলে বোরো আবাদ করে কৃষকের কোন লাভ থাকছে না। উপরন্ত যারা প্রতি বিঘা জমি ৬ থেকে ৭ হাজার টাকায় লীজ নিয়ে বোরো আবাদ করেছেন তাদের বিঘা প্রতি লোকসান যাচ্ছে এ ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। এ ছাড়া মোতালেব হোসেনসহ আরো কয়েকজন কৃষকেরর সাথে কথা বলে জানা গেছে চারার দাম বেশি ও ধান ফোলার সময় শিলা বৃষ্টি হওয়ায় বোরো আবাদ করে এ বছর তারা লাভ করতে পারছেন না।
চাটমোহরের সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান জানান, চলতি মৌসুমে চাটমোহরে প্রায় ৯ হাজার ২শ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। লক্ষ্য মাত্রা ছিল ৮ হাজার ৪শ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮শ হেক্টর জমিতে অতিরিক্ত বোরো আবাদ হয়েছে। ধানের ফলন ও ভাল হচ্ছে। প্রাকৃতিক দূযোগ না হলে কৃষক লাভবান হবে আশা করছি।





আর্কাইভ