সোমবার ● ২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » ঢাকা » মমতা ব্যানার্জির বক্তব্য বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের মদদ যোগানোর সামিল
মমতা ব্যানার্জির বক্তব্য বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের মদদ যোগানোর সামিল
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আজ সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে আজ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশের উপ হাইকমিশনে বাংলাদেশ বিরোধী উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের ব্যাপক হামলা আক্রমণ ও ভাংচুরের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন এবং এসব উসকানিমূলক সহিংস তৎপরতার দায়দায়িত্ব নরেন্দ্র মোদীর সরকারকে বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে তিনি পশ্চিমবংগের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি কর্তৃক বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রক্ষায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী পাঠানোর আহবান এবং বেনাপোল সীমান্তে বিজিপির বাংলাদেশ বিদ্বেষী মহড়া পুরোপুরি উসকানিমূলক ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বিরোধী। মমতা ব্যানার্জির বক্তব্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের মদদ যোগানোর সামিল।তিনি বলেন, বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি - বিজেপির অপপ্রচারণায় সামিল হয়েছে ভারতের অনেকগুলো রাজনৈতিক দল।
তিনি ক্ষোভের সাথে উল্লেখ করেন, বিজেপি সরকার ও তাদের দল পরিকল্পিতভাবে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিয়ে মিথ্যা তথ্য ও প্রচারণা ছড়িয়ে আসছে।
বিবৃতিতে তিনি ভারতীয় সরকার ও বিজিপিকে বাংলাদেশ বিরোধী সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার যাবতীয় কর্মকান্ড বন্ধ করার আহবান জানান।
একইসাথে তিনি দেশ ও দেশের বাইরের সব উসকানি মোকাবেলা করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।





ডিসি ও ইউএনওকে রিটার্নি কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকারী দল হিসাবে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণভোটে হাঁ এর পক্ষে জনমত সংগঠিত করবে
ডা.মিলনের প্রতি বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা
অবিলম্বে জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী বিপজ্জনক কাজে টার্মিনাল চুক্তি থেকে সরে আসুন
অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন এখনও জনআস্থা অর্জন করতে পারেনি
অবিলম্বে জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী টার্মিনাল চুক্তি থেকে সরে আসুন
অবিলম্বে জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী টার্মিনাল চুক্তি থেকে সরে আসুন
জুলাই সনদ ও গণভোটকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে হবে
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে সংকট উত্তরণের প্রচেষ্টা থাকলেও তা গুরুতর সাংবিধানিক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে