শিরোনাম:
●   পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন এনসিপির রাঙামাটির বিপিন জ্যোতি চাকমা ●   জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবিতে মিরসরাইয়ে মানববন্ধন ●   ঈশ্বরগঞ্জে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি ●   জুলাই সনদের স্বাক্ষরকারী দল হিসাবে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণভোটে হাঁ এর পক্ষে জনমত সংগঠিত করবে ●   রাঙামাটি ঘোষণার মাধ্যমে শেষ হলো পার্বত্য বড়ুয়া কনভেনশন-২০২৫ ●   ডা.মিলনের প্রতি বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা ●   মিরসরাইয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত ●   রাঙামাটির কাউখালীতে পিসিজেএসএস ও ইউপিডিএফ এর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ : নিহত-১ ●   নারী অধিকার আর মর্যাদার প্রশ্নে কোন আপোষ নেই ●   গাজীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহের উদ্বোধন ●   আত্রাইয়ে ট্রাকচাপায় সেনা সদস্যের মৃত্যু ●   প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী মেলায় নেই আগের জৌলুস ●   রেলওয়ে রানিংস্টাফদের ৯ম পে স্কেল এর দাবিতে আন্দোলনের হুমকি ●   বেতবুনিয়ায় সিএনজি কাভারভ্যান মুখোমুখি সংঘর্ষ নিহত -১ ●   অবিলম্বে জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী বিপজ্জনক কাজে টার্মিনাল চুক্তি থেকে সরে আসুন ●   রাঙামাটি জেলা পরিষদে ২৫ নভেম্বর কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে ●   ঝালকাঠির নেছারাবাদে সাংবাদিক লাঞ্ছনার তীব্র নিন্দা ●   কাউখালীতে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ●   ভূমিকম্পের আতঙ্কে পার্বতীপুর মধ্যপাড়া পাথর খনি বন্ধ ঘোষণা ●   ঈশ্বরগঞ্জে জমি বিরোধে এক পরিবারের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ ●   ঈশ্বরগঞ্জের বিতর্কিত পিআইও রেজাউল করিমের বদলি ●   ইগনাইট মিরসরাই’র নতুন কমিটি গঠন ●   পার্বতীপুর প্রেসক্লাবের তফশিল ঘোষণা : ভোট গ্রহণ ৯ ডিসেম্বর ●   বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে : চুয়েট ভিসি ●   রাঙামাটির ঘাগড়ায় সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি এলাকাবাসীর ●   অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন এখনও জনআস্থা অর্জন করতে পারেনি ●   জোড়াতালিতে দাঁড়িয়ে আছে ঝালকাঠির বাসন্ডা সেতু ●   মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় গরু জব্দ ●   রাঙামাটি জেলা পরিষদের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত বিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি-৯৭ আদ্যোপান্ত শীর্ষক আলোচনা : চুক্তিতে অসংগতি থাকায় শান্তির বদলে অশান্তি বেড়েছে
রাঙামাটি, সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ন ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ২৪ মার্চ ২০২১
প্রথম পাতা » কৃষি » দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সজনের বাম্পার ফলন ন্যায্য মূল্য পেয়ে কৃষকের মুখে হাসি
প্রথম পাতা » কৃষি » দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সজনের বাম্পার ফলন ন্যায্য মূল্য পেয়ে কৃষকের মুখে হাসি
বুধবার ● ২৪ মার্চ ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সজনের বাম্পার ফলন ন্যায্য মূল্য পেয়ে কৃষকের মুখে হাসি

ছবি : সংবাদ সংক্রান্তশেখ সাইফুল ইসলাম কবির,বাগেরহাট প্রতিনিধি :: দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বাগেরহাটসহ ১০ জেলায়এ বছর সজনেরবাম্পার ফলন হয়েছে। জমিতে বসেই কলার ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় কৃষকের মুখে ফুটেছে সোনালী হাসি ।সজনে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি। গ্রাম বাংলার মানুষের কাছে ‘সাজনা’ নামে অধিকহারে পরিচিত। একটা সময় ছিলো যখন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বাগেরহাটসহ ১০ জেলায় উপজেলায় গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সারি সারি সজনে গাছ দেখা যেত কিন্তু সেই দৃশ্য এখন আর নেই। এ কারণে বাজারে এই সবজির চাহিদা থাকা সত্তেও সরবরাহ অনেক কমে গেছে। ফলে এর লোভনীয় স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অনেকেই।

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বাগেরহাটসহ ১০ জেলা উপজেলায় এ চলতি গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে সজনে ডাটার ব্যাম্পার ফলন হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়া এবং প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হওয়ায় এবার গত বছরের চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। তরকারি হিসেবে সজনের জুড়ি নাই, তাইতো এর কদর রয়েছে সর্বত্র। সমগ্র দেশে সজনের ব্যাপক চাহিদা থাকায় সজনে চাষিদের মুখে হাসি।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে যশোর, খুলনা, মাগুরা, নড়াইল, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া ও বাগেরহাটসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় কৃষি বিভাগ বলছে,সজনে ডাটার ব্যাম্পার ফলনধরেছে।

অযত্ন অবহেলায় যত্রতত্রই বেড়ে ওঠে সজনে গাছ। বীজ ফেলতে হয় না, কোনো রকম পরিচর্চা করতে হয় না। শুধু মাত্র গাছের ডাল কেটে শুকনো উচুঁ যে কোনো স্থানে পুঁতে রাখলেই ফলন পাওয়া যায়। সজনেকে স্থানীয় ভাষায় সাজনা বলে। এ সাজনা বছরে একবারই ফলে। এদেরও মধ্যে আরেকটা জাত আছে যাকে স্থানীয়রা বাজনা বলে থাকে।
সাজনার অনেক ওষুধী গুণও আছে। তাই একে অনেকে ওষুধী গাছও বলে থাকেন। অন্যান্য সবজির চেয়ে সজনে ডাটা পুষ্টিগুণ ও স্বাদে শরীরের পুষ্টির জন্য গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে বলে সজনে ডাটা ওষুধি সবজি হিসেবেও ব্যাপক সমাদৃত। এছাড়া সজনে গাছের ছাল এবং পাতা রক্তামাশয়, পেটের পীড়া ও উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছে।

সজনে সবজি বিক্রয় করে তারা আয়ও করেছে অনেক। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বাগেরহাটসহ ১০জেলার উপজেলার আনাচে-কানাচে, গ্রামে-গঞ্জে সবখানে গাছে গাছে প্রচুর পরিমাণে সজনে ডাটা ধরেছে। সপ্তাহখানেক ধরে প্রতিদিন উপজেলার যে কোসো হাট বাজার থেকে শত শত মণ সজনে ডাটা আমদানি হচ্ছে। দাম গতবারের চেয়ে কিছুটা বেশি হলেও প্রতি মণ সজনে পাইকারিভাবে বিক্রি হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকায়।

জানা যায়, মোরেলগঞ্জের পৌরসভার ভাইজোড়া গ্রামের মুজাহার আলী তালুকদার তার ৩টি গাছ থেকে সজনে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে।

এ ব্যাপারে বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপপরিচালক কৃষিবিদ মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় সর্বত্র সজনে চাষে উপযোগী মাটি ও আবহাওয়া রয়েছে।অধিক পরিমাণে সজনে গাছ রোপণ করে নিজের পরিবারের চাহিদা পূরণ করে অতিরিক্ত সজনে বিক্রি করে আর্থিকভাবেও স্বাবলম্বী হতে পারেন স্থানীয় চাষীরা।





আর্কাইভ