

বুধবার ● ১৩ আগস্ট ২০২৫
প্রথম পাতা » অপরাধ » শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে অবৈধ ইটভাটা নির্মাণের অভিযোগ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে অবৈধ ইটভাটা নির্মাণের অভিযোগ
উবায়দুল্লাহ রুমি :: ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা দাওগাও ইউনিয়নের চন্দনি আটা গ্রামে সাবানিয়া মোড় এলাকায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, মসজিদ, আবাসিক এলাকা ও গ্রামীণ রাস্তার পাশে অবৈধ ইটভাটা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালী নজরুল ইসলাম, তরিকুল ইসলাম ও মজিবরের বিরুদ্ধে। সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে তিন ফসলী জমি দখল করে অবৈধ ইটভাটা নির্মাণ করছেন এই প্রভাবশালী চক্রটি। অবৈধ ইটভাটা নির্মাণ বন্ধের দাবী এলাকাবাসীর পক্ষে আজিজুল হক জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
স্থানীয় সিএনজি চালক বিল্লাল হোসেন বলেন, স্কুলের পাশে অবৈধ ইটভাটা কিভাবে করে আমাদের জানা নেই। তবে প্রশাসন যদি এখন বন্ধ না করে তাহলে স্কুলের ছোট ছোট ছাত্র ছাত্রীদের অনেক ক্ষতি হবে। আমি চাই বাচ্চাদের কথা চিন্তা করে হলেও এই ইট ভাটা বন্ধ করে দেওয়া হোক।
স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান বলেন, আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম মুক্ত বাতাসে নিশ্বাস নেওয়ার জন্য কিন্তু এখন আস্তে ধীরে ধম বন্ধ হয়ে আসছে। রাস্তা এবং স্কুলের পাশে ফসলের জমিতে কিভাবে ইট ভাটা স্থাপন করে। প্রশাসন কি করে আমি বুঝি না? ফসলী জমি ও স্কুলের শিক্ষর্থীদের কথা চিন্তা করে দ্রুত ইট ভাটা নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হোক।
অভিযোগকারী আজিজুল হক জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ও ইট প্রস্তুত ও ভাটা নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী অবৈধভাবে ইটভাটা স্থাপন ও পরিচালনা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে। দুঃখজনকভাবে আমাদের মুক্তাগাছা উপজেলার দাওগাও ইউনিয়নের চন্দনি আটা গ্রামে (সাবানিয়া মোড়) এলাকায় সম্প্রতি একটি নতুন ইটভাটা নির্মাণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে, যা সম্পূর্ণভাবে সরকারি আইন ও নির্দেশনার লঙ্ঘন। নতুন ভাটার ২০০ মিটার এর মধ্যে ১ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩টি কওমি মাদ্রাসা, ৩টি মসজিদ, ১টি ঈদগাহ মাঠ ও ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা রয়েছে। এ কার্যক্রম চলতে থাকলে স্থানীয় পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষিত হবে। কৃষিজমি ও ফসলের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। এলাকার মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি ও জীবনমানের অবনতি ঘটবে। আমরা এলাকাবাসী এই অবৈধ কার্যক্রমের প্রতি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, অবিলম্বে উক্ত ইটভাটার নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধ করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।
অভিযুক্ত অবৈধ ইটভাটার কাজ শুরু করা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা ৯ জন শেয়ারে এই ইটভাটা স্থাপনের কাজ শুরু করেছি। মজিবর, আমার ছোট ভাই তরিকুল আরও লোক আছে। আমরা অনুমোদনের জন্য কোথাও কোন আবেদন করি নাই।
সমাজকর্মী ইমতিয়াজ আহমেদ তানসেন বলেন, যত্রতত্র ইটভাটা স্থাপন পরিবেশের বিপর্যয় ডেকে আনে। তাই প্রশাসনের অনুমোদন ব্যতিরেকে স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ,, আবাসিক এলাকায় ফসলি জমির ক্ষতিসাধন করে অবৈধভাবে ইটভাটা স্থাপন কাম্য নয়। মুক্তাগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক এই অবৈধ ইটভাটার বিষয়ে তড়িৎ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহবান জানাই।
বাকৃবি বোটানিক্যাল গার্ডেন এর সাবেক কিউরেটর ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ প্রফেসর ড. মো. আশরাফুজ্জামান বলেন, ইটভাটা পরিবেশ ও গাছপালার জন্য নানাভাবে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ইট পোড়ানোর সময় কয়লা, কাঠ বা অন্যান্য জ্বালানী ব্যবহারে ধোঁয়া ও ক্ষতিকারক গ্যাস উৎপন্ন হয়। শব্দ দূষন, ভূমি অবক্ষয়,পানি দূষণ হয়। গাছপালার পাতা পুড়ে যাওয়া , বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া, ফলন কমে যায়, অনেক সময় গাছ মারাও যেতে পারে।
ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মোঃ মেজবাবুল আলম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম বলেন, অবৈধ ইটভাটা স্থাপন করার কোন সুযোগ নেই। কেউ নিয়ম অমান্য করে ইটভাটার কাজ করলে তার বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
ঈশ্বরগঞ্জে ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা না পেয়ে দোকান ভাঙচুর
ঈশ্বরগঞ্জ :: ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি প্রাণনাশের হুমকি ও দোকান ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীর বড় ভাই সৈয়দ নূর মোহাম্মদ শামীম।
অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের নাউরী গ্রামের বাসিন্দা শামীমের ছোট ভাই সৈয়দ শরীফের কাছে দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার কয়েকজন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ উপজেলার নওপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হেকিমের ছেলে আশরাফ হোসেন (৫০), আনোয়ার হোসেন (৪৫), নাউরী গ্রামের আশরাফ হোসেনেরর ছেলে ইমরান হোসেন (সিজার) (৩৬), তানিম (৩৩) ও মৃত হোসেন আলীর ছেলে সুমে মিয়া (৫০) পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল। চাঁদা না দিলে দোকান ভাঙচুর ও পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, গত ৫ আগস্ট-২৫ বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মধুপুর বাজারে শরীফের মুদি দোকানে গিয়ে অভিযুক্তরা পুনরায় চাঁদা দাবি করে। তিনি চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে মারধরের চেষ্টা করা হয়। স্থানীয়রা এগিয়ে এলে প্রাণনাশ থেকে রক্ষা পান শরীফ। যাওয়ার সময় তারা আবারও দোকান ভাঙচুর ও লুটের হুমকি দিয়ে যায়। পরে ওই দিন রাতে দোকান ঘরটি ভাংচুর করে লুটপাট করে মালামাল নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
পরদিন সকালে বাজারের লোকজন ফোনে জানায় দোকানের তালা খোলা। ছোট ভাই শরীফ গিয়ে দেখেন দোকানের জিনিসপত্র এলোমেলো, মালামাল লুট হয়ে গেছে এবং দোকানের চাল ও বেড়া ভেঙে ফেলা হয়েছে। এতে প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
ভুক্তভোগীর দাবি, ঘটনাটি বহু মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে এবং তদন্তে সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া যাবে। তিনি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মধুপুর বাজারের ব্যবসায়ী আলীম উদ্দিন ও আব্দুল কাইয়ুম জানান, দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর ধরে দেখে আসছি সৈয়দ শরীফের বাবা ও তারা এই জায়গায় ব্যবসা করে আসছে। গত কয়েকদিন পূর্বে রাতের আঁধারে কয়েকজন মিলে শরীফের দোকান ঘরটি ভেংগে মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে।
এবিষয়ে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাদের বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
এবিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওবায়দুর রহমান জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঈশ্বরগঞ্জের সাবেক মেয়র হাবিব গ্রেফতার
ঈশ্বরগঞ্জ :: ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার তিনবারের সাবেক মেয়র এবং পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯ টায় ময়মনসিংহ নগরীর বাউন্ডারি রোডের এলাকার স্কাইমুন টাউয়ার নিজ বাসা থেকে তাঁকে আটক করে পুলিশ। পরদিন মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হাবিবুর রহমান ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের ও সাবেক সদস্য ছিলেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোতোয়ালি থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে।
ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শিবিরুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
এদিকে, ঈশ্বরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ওবায়দুর রহমান জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় নতুন কোনো মামলা নেই। তবে পুরনো মামলাগুলোর সঙ্গে হাবিবুর রহমান হাবিবের সংশ্লিষ্টতা যাচাই করা হচ্ছে এবং তা প্রমাণিত হলে সেসব মামলাতেও তাঁর নাম যুক্ত করা হবে।
ঈশ্বরগঞ্জে নবগঠিত কৃষক দলের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
ঈশ্বরগঞ্জ :: ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা ও পৌর শাখার নবগঠিত আহবায়ক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৩ আগষ্ট) উপজেলার পৌর অডিটোরিয়ামে এ পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক এডভোকেট রফিক উদ্দিনের সভাপতিত্বে পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা কৃষক দলের আহবায়ক ও ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য এ্যাডভোকেট আবুল বাশার আকন্দ। পরিচিতি সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য প্রকৌশলী লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু।
উপজেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব মোজাম্মেল হক, পৌর কৃষক দলের আহবায়ক ওয়াসিম উদ্দিন ও সদস্য সচিব ইব্রাহিম খাঁনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া মনি, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব নূরে আলম জিকু, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুজ্জামান লিটন, আতিকুর রাজ্জাক ভূঁইয়া হীরা, একেএম হারুন অর রশীদ, রুহুল আমিন মাস্টার, আহসান পারভেজ, অ্যাডভোকেট শাহজাহান সাজু, হোসেন মোহাম্মদ মন্ডল, শাহজাহান জয়পুরী, আব্দুল্লাহ আল মামুন খোকন, আমিনুল ইসলাম খান মনি, নিজাম উদ্দিন, শরীফ আবেদীন জায়েদী, আজিজুল হক বাদল, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জুলফিকার আলী টিপু, মেহেদী হাসান রুবেল, সালাহ উদ্দিন খুররম, হায়দার আলী, আবুল কাশেম শেক্সপিয়র, নূর নবী, তারেক আজিজ, খলিল উল্লাহ বাচ্চু, হযরত আলী ও মনিরুল ইসলাম জুয়েল সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অ্যাডভোকেট আবুল বাশার আকন্দ বলেন, কৃষকরাই আমাদের দেশের প্রাণ। কিন্তু আজ কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না। “কৃষক সমাজের অধিকার আদায়ে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল সবসময় সোচ্চার ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। আমরা কৃষকের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে এবং কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করতে কাজ করে যাব। সরকারের ব্যর্থ কৃষিনীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
প্রধান বক্তা প্রকৌশলী লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু বলেন, কৃষক দলের প্রতিটি কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কৃষকদের জাগিয়ে তুলতে হবে। ঈশ্বরগঞ্জের নবগঠিত কমিটি কৃষকদের পাশে থেকে তাদের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আপনাদের কাঁধে একটি বড় দায়িত্ব এসেছে, আপনারা তা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করবেন। আপনারা মাঠে-ময়দানে কৃষকের পাশে থাকবেন। জনগণের মাঝে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বার্তা পৌঁছে দিবেন। ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসহযোগি সংগঠনের সকল নেতা কর্মীরা আপনাদের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ্।
সভায় বক্তারা নবগঠিত কমিটির নেতাদের অভিনন্দন জানিয়ে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও গতিশীল করার আহ্বান জানান।