শিরোনাম:
●   পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি ●   ৮ বছর পর খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন ●   ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে অনতিবিলম্বে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে বলুন ●   রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ●   মানিকছড়িতে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে অর্ধ লক্ষ টাকা জরিমানা ●   কাপ্তাই হ্রদের চারটি উপকেন্দ্র থেকে সাড়ে ১৫ কোটির উর্ধ্বে শুল্ক আয় করেছে বিএফডিসি ●   পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে হবে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   ঘোড়াঘাটে ২ ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ড্রাইভার ও হেলপার নিহত ●   অবিলম্বে ‘হিট ইমারজেন্সী ‘ জারী করুন, সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করুন ●   ইউএসএ বাংলা সাহিত্য সম্মেলনে আসতে শুরু করেছেন দুই বাংলার কবি সাহিত্যিকগন ●   ঈশ্বরগঞ্জে মহিলা এমপি ব্যরিস্টার ফারজানাকে বরণ ●   মানিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু ●   অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা ●   নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা ●   সাজেকে নিহত ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম ●   রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের ডাকা অর্ধদিবস সড়ক ও নৌপথ অবরোধ পালিত ●   সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক ●   আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে রাঙামাটিতে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   তীব্র দাবদাহে মধ্যে কুষ্টিয়ায় ৩ হাজার গাছ কাটার প্রক্রিয়া করেছে বন বিভাগ ●   কাপ্তাই সড়কে রাতেও চলছে চুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ●   রাঙামাটিতে চোরাই কাঠ ও বিদেশী সিগারেটসহ ৩০ লক্ষ টাকার মালামাল জব্দ করেছে দক্ষিণ বন বিভাগ ●   দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে সাংবাদিক এর বাগান বাড়ি পুড়ে দেয়ার আজ ২ মাস : ক্ষয়-ক্ষতির তালিকা প্রকাশ ●   আঞ্চলিক পরিষদসহ তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ ৩৫ বছর পরিচালিত হচ্ছে অনির্বাচিতদের দ্বারা ●   রাঙামাটির চার উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্ধ : ৮ মে নির্বাচন ●   কল্পনা অপহরণ মামলা রাঙামাটি কোর্টে ডিসমিস করায় হিল উইমেন্স ফেডারেশনের ক্ষোভ প্রকাশ ●   নিরীহ মানুষকে গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে ২৫ এপ্রিল রাঙামাটিতে সড়ক ও নৌপথ অবরোধ ●   আনসারের অস্ত্রলুটের ঘটনায় রুমা উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতিসহ ৭ জন কারাগারে ●   বান্দরবানে গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে রাঙামাটিতে বিক্ষোভ ●   নিজের অস্ত্র দিয়ে মাথায় গুলি করে আনসার সদস্যদের আত্মহত্যা ●   কাপ্তাই হ্রদকে বাঁচাতে ও বিদ্যুৎ উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে জরুরি ভিত্তিতে হ্রদের ড্রেজিং করা দরকার
রাঙামাটি, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
শুক্রবার ● ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » নোনা ঝিরি একটি ঝর্ণা দেখার গল্প
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » নোনা ঝিরি একটি ঝর্ণা দেখার গল্প
৮৮৮ বার পঠিত
শুক্রবার ● ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

নোনা ঝিরি একটি ঝর্ণা দেখার গল্প

---হাসান মাহমুদ, আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি ::(১ অাশ্বিন ১৪২৩ বাংলা : বাংলাদেশ সময় রাত ৯.০৮মি.) দিগন্তজোড়া বিস্তৃত গ্রন্থিল পাড়া আর অন্তবিহীন মৌন নিস্তব্দ নৈসর্গিক সৌন্দর্যের একা আধার “নোনা ঝিরি ঝর্ণা”৷ সর্পিল পাহাড়ি পথ আর ভুতুড়ে পরিবেশ পার্বত্য বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা থেকে প্রায় ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিন-পশ্চিমে অবস্থিত পাথরের গা ভিজিয়ে পাহাড়ের বুক চিরে নেমেয় আসা কাঁচের ন্যয় স্বচ্চ জলরাশি এই “উসাক ঝিরি” বা “নোনা ঝিরি ঝর্ণা”৷

নামকরণ : স্থানীয় জুমিয়া মুরুং সম্প্রদায়ের ভাষায় উসাক শব্দের অর্থ নুন বা লবন৷ মূল রোয়াম্ভু খালটি মাতামুহুরী নদীর মোহনা থেকে কিছুদুর অর্থাত্‍ যোগেন্দ্র কারবারী পাড়া পর্যন্ত গিয়ে একটি শাখা মেলেছে৷ যার নাম গোয়াম ঝিরি৷ গোয়াম ঝিরিকে বাঁয়ে রেখে সাজো আরো কিছু দুর যাওয়ার পার দুটি প্রশাখায় বিভক্ত হয়েছে৷ একটি কেয়াং ঝিরি৷ আর অন্যটি উসাক ঝিরি বা নোনা ঝিরি৷ উসাক ঝিরির শেষ প্রান্তে অবস্থিত বলেই এর নাম “উসাক ঝিরি ঝর্ণা” বা “নোনা ঝিরি ঝর্ণা৷
ভ্রমন : সকাল নটা ছুঁই ছুঁই করছে৷ ঠিক তখনই সহকর্মী আলীকদম প্রেস ক্লাবের সভাপতি মমতাজের নম্বর থেকে একটি রিং বেজে উঠলে৷ তড়িগড়ি করে বের হয়ে পড়লাম৷ উদ্যেশ্য তখনো অজানা৷ পাঁচটি মটর সাইকেলে ১১ জন চড়ে বসলাম৷ মটর সাইকেলগুলো উদ্দ্যাম বেগে ছুটতে শুরু করলো৷ উদ্যেশ্য “নোনা ঝিরি ঝর্ণা”৷
পার্বত্য বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার বেশ কয়েকটি পাড়া অতিক্রম করলাম ভালোয় ভালোয়৷ তারপরই শুরু হল মটর সাইকেল নিয়ে পানি পথে চলার অভিজ্ঞতা৷ শুনতে কিছুটা কল্পকাহিনীর মত শুনাচ্ছে হয়ত৷ কিন্তু এটাই সত্যি৷ কোথাও হাটু পানি আবার কোথাও আরো কম৷ ছোট ছোট প্রাকৃতিক পাথরের বিছানাই যেন পিচ ঢালা পথ৷ কিছুটা পাথরের উপর দিয়ে চললেও কিছুটা আবার পানি পথে৷ দক্ষিন-পশ্চিম দিক থেকে উত্তর-পূর্ব দিকের পাহাড় ঢাল বিশিষ্ঠ সর্পিল পাহাড় ছড়া বেয়ে মটর সাইকেল গুলো হরিত্‍ কান্ডে লাফিয়ে লাফিয়ে চলতে লাগলো৷ বিকৃত অীভজ্ঞতা অর্জনের আনন্দটা যেমন, তেমনি আবার খানেক অসতর্কতায় ছোটখাট দুর্ঘটনার আশঙ্কাকেও উড়িয়ে দেওয়া যায়না৷
এখানে একটু করে না বললেই নয় যে, গোটা আলীকদম উপজেলার প্রায় এক তৃতীয়াংশ ভুমি সমতল৷ যা আলীকদমের মূল প্রশাসনিক অবকাঠামোকেই ঘিরে আছে৷ অবশিষ্ঠত তিন চতুর্থাংশ ভুমি গোটা উপজেলার চার পাশে বহুবর্ষ পূর্বে নিযুক্ত কোন প্রহরীর ন্যায় দাড়িয়ে থাকা বিশাল বিশাল পাহাড়গুলো৷ এখানকার মূল ভৌগলিক অবস্থান দেখলে বুঝা যায় যে, মূলত আলীকদমের ভুমিঢাল দৰিন-পূর্ব থেকে উত্তর পাশ্চিম দিকে৷ কিন্তু ছোট ছোট ছড়া, খাল বা ঝিরিতে প্রবেশ করলে এই ভুমিঢালের কিছুটা ব্যতিক্রম দেখা য়ায়৷
সর্পিল পাথুরে পথে প্রায় আধ ঘন্টা চলার পর আমরা পৌছলাম ছাইয়া কারবারী পাড়া৷ ১০ মিনিটের যাত্রা বিরতী৷ পাড়া কারবারী দিমওয়াই ম্রো তার গাছের জাম্বুরা খাইয়ে আমাদেরকে আথিতেয়তা করলেন৷ ব্যাস ইঞ্জিন চালিত যান এপর্যন্তই৷ এর পর শুরু হবে পাঁয়ে হাঁটা পথ৷ ছাইয়া কারবারী পাড়ার পাড়া কারবারী দিমওয়াই ম্রো স্বেচ্চায় আমাদের গাইড় হতে আগ্রহ প্রকাশ করায় ঘাটে জল পেলাম৷ ১০ মিনিট যাত্রা বিরতির পর অবশেষে পথ চলা৷
এবারের অভিজ্ঞতা আরো আরো রোমাঞ্চকর৷ এতসময় দেখেছি পাথরের বিছানা আর এবার পাথরের দালান৷ তার মানে এই নয় যে, পাথর দিয়ে তৈরি দালান৷ পাথরের দালান বলতে দালানের মত বিশাল বিশাল পাথরকেই বুঝাবার চেষ্টা করেছি৷ একদিকে দিগনত্মজোড়া বিসত্মির্ণ গ্রন্থীল পাহাড়ের সারি৷ অন্য দিকে স্বচ্চ কাঁচের ন্যয় জলারাশি ছোট ছোট ঝর্ণা জলের কলকল শব্দ৷ দুর পাহাড়ে নাম না জানা হাজারো পাখির কলতান, কোথাও কোথাও পাহাড়ি ফুলে মৌ মৌ ঘ্রাণ আর মাঝে মাঝে শীতল বাতাসের ঝলকানি যেন যে গা ছুয়ে যায়৷ দুর দীগন্তের কোন এক রেখায় বিসত্মির্ণ পাহাড়ের সীমান্ত রেখায় আকাশের মিশে যাওয়া দেখে মনে পড়ে বিদ্রোহী কবির “আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ওই, ওই পাহাড়ের ঝর্ণা আমি উধাও হয়ে বই”৷
এত আনন্দের মাঝেও তীব্র তাপদাহ কিছুটা ক্লান্ত করে তুলেছে দেহমনকে৷ এতো প্রাণ চাঞ্চল্যের অভিজ্ঞতা৷ কিন্তু ঘন্টা খানেক পাঁয়ে হাঁটার পর কিছুটা ভুতুড়ে আর থমথমে পরিবেশ কিছুটা বিচলিত করল৷ নির্জন পাহাড় আর ভুতুড়ে পরিবেশ থামিয়ে রাখতে পারেনি আমাদের অধম্য পথচলাকে৷ অধম্য নেশা প্রাণে গতি সঞ্চার করেছে শতগুন৷ অবশেষে আমাদের গন্তব্যে…………………
প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুটের উঁচু পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে অহর্ণিশ ঝরে পড়া কলকল জনধ্বনী দেহমনকে আরো চাঙ্গা করে দিল নিমিশেই৷ দীর্ঘ পথচলার গ্লানি যেন আমাদেরকে কখনোই স্পর্শ করতে পারেনি৷ গাইডসহ ১২ জনের গোটা দলই নাইতে নেমে পড়লাম ঝর্ণার শীতল জালে৷ স্ববেগে ঝরে পড়া প্রতিটি জলকনা স্মৃতির পাতায় গাঁথা থাকবে আজীবন৷ আবেগাপ্লুত সফর সঙ্গীরা৷ এখানে সফর সঙ্গীদের নামগুলো আপনাদের জানিয়ে রাখি- মমতাজ উদ্দিন আহামেদ, ফোগ্য মার্মা, শুভরঞ্জন বড়ুয়া, উইলিয়াম, দীপু, মিনার, লিটন, জমির, মমরী ও বাপ্পী৷
চট্টগ্রামের বহুল প্রচলিত একটি কথা “কেনে চলর”৷ একথাটি কিন্তু বাদ যায়নি৷ উল্লাসের এক পর্যায়ে “কেনে চলর” চিত্‍কার আর মোবাইল ভিডিওতে সাক্ষাত্‍কার৷ সব কিছুই পরিপূর্ণ রুপ দিয়েছে ভ্রমনকে৷ আমাদের সাথে ছিল কিছু শুকনা খাবার৷ এক অবাকাশে সকলেই পাউরুটি, কলা আর কোমল পানীয় দিয়ে দেহটাকে কিছুটা সতেজ করে তুললাম৷ এরই মধ্যে শুরুহল মেঘের গুঞ্জরণ৷ চারদিক অন্ধকার হেয় এলেও যতৰন বৃষ্টির ফোটা গায়ে পড়েনি ততৰন ঠিক বুঝা যায়নি যে আকাশের কি অবস্থা৷
যাই হোক অনেক হোই হুল্লোড় আর স্মৃতির ভান্ডার পরিপূর্ণ করে এবার ফেরার পালা৷ স্থানীয় ইউপি মেম্বার শুন্যধন এর বাড়িতে খাবারের আয়োজন৷ সেই পর্যন্ত আসতেই উইলিয়ামের উপর ভর করল বিষাদ৷ নিমেষেই পানির তলার অদৃশ্য খাদে আস্ত মটর সাইকেলসহ ডুবে উঠল সে৷ অনেক চেষ্টা করে আর ষ্ঠার্ট করা গেলনা মটর সাইকেল মহাশয়কে৷ তিনি এবার কারে ঘাড়ে চড়ার কথা ভাবছেন বলে মনে হচ্ছে৷ অবশেষে তাই হল……..
প্রকৃতির ভালবাসায় আমরা সিক্ত হলাম৷ আমাদের সব ক্লান্তি এখন পরিপূর্ণ হল প্রাপ্তিতে৷ মনের মধ্যে অন্য কিছুর স্থান রইলনা৷ মনের অজান্তেই সবাই বলে উঠেলো “আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে”৷
যেভাবে যাবেন : বাংলাদেশের যেকোন যায়গা থেকে ঢাকা-কক্সবাজারের গাড়িতে চকরিয়া নামতে হবে৷ তার পর চকরিয়া থেকে বাস অথবা জীপ যোগে আলীকদম আসতে হবে৷ তার পর বর্ষা কালে যদি হয় তাহলে গোটা পথ পাঁয়ে হাটার বিকল্প নেই৷ শুকনো মৌসুমে হলে অবশ্যই মটর সাইকেল যোগে ছাইয়া মুরুং পাড়া (৫ কিমিঃ) পর্যনত্ম যাওয়া যাবে৷ তার পর পায়ে হেঁটে যাবেন আরো ৫ কিমিঃ৷
সঙ্গে যা যা নিয়ে যাবেন : কিছু শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, গামছা অথবা প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত কাপড়, একজন গাইড আবশ্যক৷ বর্ষায় আপনার মোবাইল ফোন, ক্যামেরা ও ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর নিরাপত্তার জন্য পলিব্যাগ প্রয়োজন হতে পারে৷
থাকা ও খাবারের ব্যবস্থা : দুর থেকে যারা আসবেন তাদের জন্য থাকার একমাত্র ব্যবস্থা জিয়া বোর্ডিং৷ এটি মাঝারি মানের একটি বোডিং৷ যোগাযোগঃ মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন (০১৫৫৩৬০৩৯১৫)৷ আলীকদমের খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের৷ খুব বেশী কিছু আশা করা ভুল হবে৷ তবে মোটামুটি চালিয়ে নেয়া যাবে৷





চট্টগ্রাম বিভাগ এর আরও খবর

পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে  : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি
৮ বছর পর খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন ৮ বছর পর খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন
রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
মানিকছড়িতে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে অর্ধ লক্ষ টাকা জরিমানা মানিকছড়িতে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে অর্ধ লক্ষ টাকা জরিমানা
কাপ্তাই হ্রদের চারটি উপকেন্দ্র থেকে সাড়ে ১৫ কোটির উর্ধ্বে শুল্ক আয় করেছে বিএফডিসি কাপ্তাই হ্রদের চারটি উপকেন্দ্র থেকে সাড়ে ১৫ কোটির উর্ধ্বে শুল্ক আয় করেছে বিএফডিসি
পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে হবে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে হবে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
মানিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু মানিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
সাজেকে নিহত ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম সাজেকে নিহত ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের ডাকা অর্ধদিবস সড়ক ও নৌপথ অবরোধ পালিত রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের ডাকা অর্ধদিবস সড়ক ও নৌপথ অবরোধ পালিত

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)