শিরোনাম:
●   পার্বত্য চট্টগ্রামের বন ঝুঁকিপূর্ণ, সংরক্ষণের জন্য এর জরিপ করা প্রয়োজন : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ●   আত্রাইয়ে তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন ●   ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ●   স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন সন্দ্বীপ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার ●   সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলতে পারলেই স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   রুমার জঙ্গল থেকে গুলিবিদ্ধ দুইটি মরদেহ উদ্ধার ●   কাউখালীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিষয়ক মতবিনিময় সভা ●   মিরসরাইয়ে এসএসসি ২০২০ ব্যাচের দিবারাত্রি অলিম্পিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল ●   ২০২৩ সালের সেরা লিগ্যাল এইড অফিসার সিনিয়র সহকারী জজ মো. জুনাইদ ●   পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি ●   ৮ বছর পর খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন ●   ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে অনতিবিলম্বে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে বলুন ●   রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ●   মানিকছড়িতে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে অর্ধ লক্ষ টাকা জরিমানা ●   কাপ্তাই হ্রদের চারটি উপকেন্দ্র থেকে সাড়ে ১৫ কোটির উর্ধ্বে শুল্ক আয় করেছে বিএফডিসি ●   পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে হবে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   ঘোড়াঘাটে ২ ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ড্রাইভার ও হেলপার নিহত ●   অবিলম্বে ‘হিট ইমারজেন্সী ‘ জারী করুন, সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করুন ●   ইউএসএ বাংলা সাহিত্য সম্মেলনে আসতে শুরু করেছেন দুই বাংলার কবি সাহিত্যিকগন ●   ঈশ্বরগঞ্জে মহিলা এমপি ব্যরিস্টার ফারজানাকে বরণ ●   মানিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু ●   অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা ●   নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা ●   সাজেকে নিহত ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম ●   রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের ডাকা অর্ধদিবস সড়ক ও নৌপথ অবরোধ পালিত ●   সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক ●   আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে রাঙামাটিতে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ●   তীব্র দাবদাহে মধ্যে কুষ্টিয়ায় ৩ হাজার গাছ কাটার প্রক্রিয়া করেছে বন বিভাগ ●   কাপ্তাই সড়কে রাতেও চলছে চুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ●   রাঙামাটিতে চোরাই কাঠ ও বিদেশী সিগারেটসহ ৩০ লক্ষ টাকার মালামাল জব্দ করেছে দক্ষিণ বন বিভাগ
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
মঙ্গলবার ● ১ ডিসেম্বর ২০২০
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে পাইরেটস রেষ্টুরেন্টের মালিক পক্ষ
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে পাইরেটস রেষ্টুরেন্টের মালিক পক্ষ
৫৪৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ১ ডিসেম্বর ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে পাইরেটস রেষ্টুরেন্টের মালিক পক্ষ

ছবি : সংবাদ সংক্রান্তসংবাদ বিজ্ঞপ্তি :: আজ মঙ্গলবার ১ ডিসেম্বর পাইরেটস রেস্টুরেন্ট এর মালিক পক্ষের নাজনীন আনোয়ার গণমাধ্যমে প্র্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, আজ আমরা পাইরেট্স রেস্টুরেন্ট পরিবার রাঙামাটি জেলার স্বেচ্ছাচারী ক্ষমতার অপব্যবহারকারী জেলা প্রসাশক এ.কে.এম. মামুনুর রশিদের বে-আইনী মামলা-হামলার হয়রানী এবং তার সে¦চ্ছাচারী নিপীড়ণের বিরুদ্ধে অপনাদের সামনে আওয়াজ তুলে আপনাদের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হতে শুরু করে দেশের সর্ব স্তরের প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। দেশের আইন,দেশের প্রশাসনিক শাসন ব্যবস্থা এবং সাদা সাংবাদিকতার উপর অগাধ বিশ্বাস থেকে আপনাদের প্রতি সহযোগীতার হাত প্রসারিত করার উদ্দেশ্যে আজ এই সংবাদ সম্মেলনের অয়োজন করেছি।

আপনাদের জানা আছে আজ থেকে ৩/৪ বৎসর পূর্বেও ডি.সি বাংলো পার্কটি মাদকসেবীদের অন্যতম অভায়ারণ্য হিসাবে পরিচিত ছিল। গত ০১/০১/২০১৮ ইং হতে পার্কটি নিবিঢ় পরিচর্যা ও নিরিখ তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে সেখানে পাইরেটস নামীয় একটি দৃষ্টি নান্দনিক রেস্টুরেন্ট, কিডস জোন, সেলফি কর্ণার, ফুল ও ফলের বাগান, সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য গণ শৌচাগার, বিদ্যুত ব্যবস্থার উন্নয়ন, সোলার লাইট স্থাপন, সি.সি. ক্যামেরা দ্বারা নিরাপত্তা বেষ্টনী, পাহাড় ধ্বস নিরোধের জন্য প্রায় ৭/৮ হাজার বস্তা বালির ব্যাগ দিয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেওয়া, পানির মোটর স্থাপন ইত্যাদি উন্নয়নপূর্বক প্রায় ২৬,০০,০০০/- (ছাব্বিশ লক্ষ) টাকা ব্যয় সাধন করে আমাদের রাঙ্গামাটি বাসীর অতি প্রিয় ডিসি বাংলো পার্কটি যখন অপরাধমুক্ত নিরাপদ নান্দনীয় পার্ক হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে; ঠিক তখনি আমাদের বর্তমান জেলা প্রশাসক তার ক্ষমতার অপব্যবহারের দাপট খাটিয়ে আজ পাইরেটস রেস্টুরেন্টটির কর্তৃপক্ষের দিকে আঙ্গুল তাক করে মাদকের আত্মস্বীকৃত আড্ডাখানা নামে আখ্যায়িত করে গত ২৯/১১/২০২০ তারিখ সন্ধ্যায় শেষ কুঠারাঘাত করেন। গত ২৯/১১/২০২০ তারিখের ঘটনা এবং পার্কটি ব্যবহারের শুরু হতে এই পর্যন্ত বর্তমান জেলা প্রশাসকের লোলুপ মানসিকতা এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করে হীন কর্মকান্ডের যে নজির স্থাপন করেছেন তার সার সংক্ষেপ মর্মাহত গাঁথা উপস্থাপনের জন্য আজকে আমাদের এই জমায়েত।

গত ২৯/১১/২০২০ তারিখ আনুমানিক সন্ধ্যা ৬:৩০ মিনিটে ডিসি বাংলোর ৪র্থ শ্রেণীর স্টাফ জাহাঙ্গীর, বর্তমান জেলা প্রশাসক দ্বারা নব মনোনীত মসজিদের ইমাম, চায়ের দোকানী টিপু, সহ মোট ৫/৬ জন খোলা জানালা দিয়ে ২৫০ মিলি বোতলের দুই বোতল লোকাল মদ তার বিছানার উপর রেখে ওঁত পেতে ছিল পাইরেটস রেস্টুরেন্টের বর্তমান কেয়ার টেকার মোঃ ইরফান কখন বাহির হতে রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করবে। কিন্তু সৌভাগ্যবশতঃ মোঃ ইরফানের নিকট তার আরও ৩ জন বন্ধু বেড়াতে আসায় সে তাদের সহ রেস্টুরেন্টের কামরায় অনুপ্রবেশের সাথে সাথে ডিসির উক্ত পালিত কর্মচারী ও দোকানী সহ তারা সেই ঘরে ঢুকে তাদের পূর্ব পরিকল্পিত নাটকীয় তল্লাশি চালিয়ে ইরফানকে অভিযুক্ত করে কাগজে মোড়ানো ভরা মদের বোতল দুটি উদ্ধার করে। সেইসাথে রেস্টুরেন্টের স্টোর হতে অনেক মালামাল সরিয়ে নিয়ে যায়। তারা মোঃ ইরফান ও তার তিন বন্ধু হতে মোবাইল ফোন জব্দ করে এবং তাদেরকে স্টোর রুমটিতে দরজা বন্ধ করে আটক করে রাখে। ঠিক তার ৪০/৫০ মিনিট পর শুরু হয় নাটকের দ্বিতীয় অংশ। রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের বর্তমান এন.ডি.সি. মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়ে উপস্থিত হন। তারপর তিনি মোঃ ইরফান সহ বাকী তিন জনের হাতে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে ডিসি বাংলো পার্কের মাঠে দাঁড় করিয়ে রাখেন। তারপর এন.ডি.সি. ডিসি বাংলোর একজন স্টাফ ও চায়ের দোকানী টিপুকে দিয়ে রেস্টুরেন্টের বাহিরের দিকে উন্মুক্ত জায়গায় অবস্থিত ফ্রিজের পেছন হতে প্যাকেট করা ২টি বিলেতি মদের বোতল বের করে আনেন। জব্দ তালিকায় উল্লেখিত যথাক্রমে ইধমচরঢ়বৎ ডযরংশু ৭৫০ সষ, চগ ৩৫০সষ । তখন মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এন.ডি.সি. কে বলেন, “স্যার এত অল্প পরিমাণ মদ দিয়ে ৪জনকে মামলা দিলে টিকবেনা। আপনি যেহেতু নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আপনি একটা ফাইন দিয়ে তাদের ছেড়ে দেন।” কিন্তু এনডিসি বলেন, “না তাদের জেলে পাঠাব।” অগত্যা কর্তার ইচ্ছায় কর্ম সাধিত হয়। মোঃ ইরফান ও তার বন্ধুদের আনুমানিক রাত ১০ টার পর কোতোয়ালী থানায় পাঠানো হয়।

কোতোয়ালী থানা হতে ৩০/১১/২০২০ ইং তারিখ জি.আর. মামলা দায়ের করে রাঙামাটি জেলা আদালতে পাঠানো হয়। আদালত হতে তাদের জামিন আবেদন চাওয়া হলে তৎক্ষণাত মঞ্জুর করা হয়।

বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, মাদকনিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ রেস্টুরেন্টের স্টোর হতে নানান ধরণের সসের বোতল জব্দ করেন। এবং এন.ডি.সি. রেস্টুরেন্টের কর্মচারী মোঃ ইরফান হতে রেস্টুরেন্টের সকল চাবি জব্দ করেন। সেইসাথে আজ জামিন পেয়ে সে রেস্টুরেন্টে যাওয়ার পর পুরোনো তালার উপর নতুন তালা দেখতে পায়। মোঃ ইরফান চট্টগ্রাম নিবাসী। সে রাতে রেস্টুরেন্টে অবস্থান করতে না পারায় পরিচিত জনের বাসায় আশ্রয় নিয়েছেন।

উক্ত ২৯/১১/২০২০ ইং তারিখের সাজানো নাটকীয় ধারণা হতে পাইরেটস রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষের মনে কিছু প্রশ্নের উদয় হয়। যা প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দের স্বচ্ছ বিচক্ষণতার প্রচেষ্টায় আমরা দেশের আইন ব্যবস্থা, দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা এবং সর্বোপরি দেশের আপামর জনসাধারণের কাছে কিছু প্রশ্ন রাখতে চাই!!

১) গত ২৫শে মার্চ ২০২০ হতে বন্ধ একটি রেস্টুরেন্টে ডিসি বাংলোর ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী, মসজিদের ইমাম এবং চায়ের দোকানীর বিনা অনুমতিতে অনুপ্রবেশ, তল্লাশি অভিযান, রেস্টুরেন্ট জিনিস হরণ, রেস্টুরেন্টে স্টাফ ও উপস্থিত অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জোর করে মোবাইল ফোন জব্দ এবং তাদের আটক কতটা যৌক্তিক ?

২) এন.ডি.সি. গোপন সূত্রের ভিত্তিতে ৩ জনের টাস্কফোর্স গঠণ করলেও রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে সেখানে অনুপ্রবেশ কতটা আইনসঙ্গত?

৩) কোর্টে প্রদত্ত মামলার জব্দ তালিকায় ৪ বোতল মদ ছাড়া অন্য কোন জব্দতার কথা উল্লেখ নেই। সেক্ষেত্রে মাদক নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কর্মকর্তার কয়েক প্রকারের সসের বোতল জব্দতার কথা উল্লেখ না থাকা কি আইন বিরোধী পদক্ষেপ নয়?

৪) এন.ডি.সি. রেস্টুরেন্টের সকল কক্ষের চাবি জব্দ করণ এবং সেইসাথে রেস্টুরেন্টে তালা লাগানো আইনের লোক হয়ে কতটা আইন বিরোধী গর্হিত কাজ?

৫) যে বিলাস বহুল বিদেশী মদের বর্ণনা জব্দ তালিকায় দেওয়া হয়েছে; তা ৩০০০ টাকা বেতনধারী কর্মচারীর জন্য কতটা যৌক্তিকতা বহন করে? নাটকীয়তার এই জায়গাটা বিলাসীতার কাছে হার মেনেছে !

উক্ত প্রশ্নসমূহ এবং নাটকীয় ঘটনা শুধুমাত্র ১ দিন তথা ২৯/১১/২০২০ ইং তারিখের বর্ণনা! কিন্তু বিগত ০১/০১/২০১৮ ইং তারিখ হতে প্রাপ্ত সমগ্র ডিসি বাংলো পার্কটি ব্যবহারের অনুমতি প্রাপ্তির পর হতে এই অব্দি অসংখ্য স্বেচ্ছাচারী ঘটনার উদয় হয়। আমরা খুব সার সংক্ষেপে উপস্থাপন করতে গেলেও হীরক রাজার দেশের গল্পের ন্যায় বর্তমান জেলা প্রশাসক এ. কে. এম. মামুনুর রশিদের স্বৈরাচারীতার ইতিহাস দীর্ঘ হয়ে যায়……..

বিগত ০১/০১/২০১৮ ইং তারিখে পূনঃ নবায়নের শর্তে বাৎসরিক ৩৬,০০০/ (ছয়ত্রিশ হাজার) টাকা ভাড়া ধার্যে সম্পূর্ন পার্কটিকে অর্থাৎ ডি.সি বাংলো পার্ক, তদস্থিত স্থাপনা এবং পার্ক সংলগ্ন লেকের অংশ ব্যবহারের অনুমতিপত্রে পার্কটিকে পর্যটন বান্ধব সরঞ্জামাদি, সাজ সজ্জা বা ডেকোরেশন ইত্যাদী নিজ খরচে করার অধিকার তথা অনুমতি রেস্টুরেন্টের প্রধান অংশিদার মোহাম্মদ হোসেন বরাবরে প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য যে, সম্পূর্ণ পার্কটি মোহাম্মদ হোসেন এর তত্ত্বাবধানে থাকলেও রেস্টুরেন্টটি পরিচালনায় তিনি আরও তিনজন অংশিদার গ্রহন করেন। যাদের নাম যথাক্রমে- নাজনীন আনোয়ার, মোহাম্মদ জহিরুল আমিন ও এডভোকেট সৈয়দ মোঃ ইমরান খান। এছাড়াও জেলা প্রশাসকের নানা রকম অনিয়মের বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রতিকার গ্রহনের উদ্দেশ্য মোহাম্মদ হোসেন নাজনীন আনোয়ারকে তাহার কার্যকারক বা আমমোক্তার নিয়োগ করেন।

তৎকালীন সময়ে রেষ্টুরেন্টটি নির্মানধীন অবস্থায় বর্তমান জেলা প্রশাসক রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে বিনা নোটিশে মৌখিক ভাবে কর্মচারীদের নানান সময়ে পাঁচবার বাধা প্রধান করে রেষ্টুরেন্টের চলামান কাজ বন্ধ করে দেন। যার ফলে রেস্টুরেন্টের কাজ সমাপ্ত করতে প্রায় ৯ মাস বিলম্ব হয়।

পানি পথে যে সিঁড়িটি ছিল সেটি বন্ধ করে দেয়। রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় বিশাল মাপের ক্ষতিসাধিত হচ্ছেছ মর্মে রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ সেটি খুলে দেওয়ার অনুরোধ করলে তিনি সেটা পুন:নির্মাণের পূর্বে খোলা যাবেনা মর্মে জানান। দীর্ঘ সময় ক্ষেপণ হওয়ায় রেস্টুর্টে কর্তৃপক্ষ ব্যয় বহুল সম্পন্ন বিকল্প কাঠের সিঁড়ি নির্মাণ করেন, যা বর্ষা মৌসুমে পানিতে পচন ধরে নষ্ট হয়ে যায়।

গত ১৯/১০/২০১৯ ইং তারিখে রেস্টুরেন্টের অনুষ্ঠান আয়োজনকালীন সময়ে কুতুব উদ্দিন নামক একজন ব্যক্তি রেস্টুরেন্টে এসে ভাঙ্গচোর করে, রেস্টুরেন্টের স্টাফদের চর-থাপ্পর মারে ও ধমকায় এবং প্রতি অনুষ্ঠানে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। পরবর্তীতে রেস্টুরেন্টের অংশীদার ও আমমোক্তার জনাব নাজনীন আনোয়ার বাদী হয়ে কতুব উদ্দীনের বিরুদ্ধে রাঙ্গামাটি আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রথম তদন্ত রিপোর্টে জানতে পারা যায় কুতুব উদ্দিন হচ্ছেন ডিসি বাংলোর স্টেনোগ্রাফার এবং কুতুব উদ্দিনের এহেন কর্মকান্ড ডিসি মহোদয়ের মৌখিক নির্দেশে। উক্ত মামলা বর্তমানে এখনো প্রক্রিয়াধীন আছে। কিন্তু এই মামলার প্রথম তদন্ত রিপোর্টে সু-স্পষ্ট হয় বর্তমান ডিসি কতটা স্বৈরাচারিতা প্রিয় ।

এর পরবর্তীতে বর্তমান ডিসি আরও স্বৈরাচারী ভাবাপন্ন হয়ে উঠেন। তিনি পলওয়েল পার্ক সীমানার পর থেকে ডিসি বাংলো পার্কের বিভিন্ন স্থানে ৪ টি যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেন। সেইসাথে একটি দীর্ঘ বাঁশ পথের উপরাংশ হতে ঝুলিয়ে দেন যাতে বড় বাস চলাচল করতে না পারে। দীর্ঘ ২/৩ মাস ডিসি মহোদয়ের নিকট মৌখিক অনুরোধের পর কোনরুপ ব্যবস্থা গ্রহণ না করায়; রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ এই মর্মে লিখিত আবেদন উপস্থাপন করেন, যেহেতু সেখানে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস, পর্বতাশ্রয় শিশু সদন, ব্যাপিস্ট চার্চ, একটি ইবাদতখানা, ডিসি বাংলো পার্ক এবং সর্বোপরি আমাদের রেস্টুরেন্ট রয়েছে; সেহেতু সাইনবোর্ড লাগিয়ে যানবাহন চলাচল কতটা বৈধ?! এটি বর্তমান ডিসির ব্যাভিচারি কার্যকলাপের অন্যতম নিদর্শন।

পরবর্তীতে অনুমতি পত্রের মেয়াদ বর্ধিতকরণ লক্ষ্যে মোঃ হোসেন বিগত ৩১/১২/২০১৯ইং তারিখে জেলা প্রশাসক বরাবরে অনুমতি পত্রের শর্তানুযায়ী পূণ নবায়নের আবেদন দাখিল করেন এবং অনুমতি পত্রের ১২ নং শর্তানুযায়ী ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর ৬০৫নং চলতি হিসাবে নবায়নের টাকা প্রদান করেন।

তৎপর বর্তমান এন.ডি.সি রেস্টুরেন্টে উপস্থিত হয়ে রেস্টুরেন্ট ম্যানেজারকে বিনা নোটিশে মৌখিক নির্দেশে রেস্টুরেন্ট ও ডিসি বাংলো পার্ক ত্যাগ করার আদেশ দেন। রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ তাকে আইনগত ভাবে নোটিশ দেওয়ার অনুরোধ করেন। পরবর্তীতে বিষয়টি আরও অপ্রাসঙ্গিকতা ও আশ্চর্যজতার সাথে আবির্ভাব হয়! ডি.জি.এফ.আই এর ডিরেক্টর কামাল রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে তাহার কার্যালয়ে ডেকে রেস্টুরেন্ট ছেড়ে দিতে বলেন। আমরা একে ক্ষমতার অপব্যবহার নাকি ওদ্ধাত্যতার সর্বশেষ পরিভাষা ধরে নিতে পারি??

এর পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক নবায়নের আবেদনের কোনরূপ নিষ্পত্তি না করে বিগত ০৯/০২/২০২০ইং তারিখে পার্কের প্রবেশদ্বারের চলাচল পথে ২ (দুই) ট্রাক পাথর রেখে পার্কের যাতায়াতের পথ অবরুদ্ধ করেনু এবং তিনি স্ব-শরীরে রেস্টুরেন্টে গিয়ে ষ্টাফদের একদিনের মধ্যে নিচের ঘর ভেঙে দিতে বলেন। রেস্টুরেন্ট ম্যানেজার জেলা প্রশাসককে সম্মানের সহিত আইনানুগ সময় প্রদান করে নোটিশ মারফতে বিষয়টি রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে জানাতে বললে তিনি রেস্টুরেন্ট ম্যানেজারকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং রেস্টুরেন্ট ভেঙ্গে ষ্টাফদের বেঁধে নিয়ে যাওয়ার অসীম ক্ষমতাধারী হিসেবে নিজেকে জাহির করেন। তৎপ্রেক্ষিতে রেষ্টুরেন্টের অংশিদার ও আমমোক্তার নাজনীন আনোয়ার বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে পিটিশন মামলা নং- ৫৮/২০২০ইং দায়ের করেন। যা বর্তমানে রিভিশনের জন্য প্রক্রিয়াধীন আছে।

এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান এ.ডি.সি জেনারেল রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে তার কার্যালয়ে ডেকে বিনীত ভাবে রেস্টুরেন্টটি ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ তাকে আইনগত ভাবে নোটিশ প্রদান করতে বললে তিনি প্রতিউত্তরে বলেন “লিখিত নোটিশ নিয়ে আপনারা সরাসরি আদালতের দ্বারস্থ হবেন; তা আমাদের জানা”। অতএব এ থেকে স্পষ্টত বর্তমান জেলা প্রশাসক আইনগত ব্যবস্থার চেয়ে মাস্তানদের মত হুমকি অথবা সমঝোতায় বিশ্বাসী!

তৎপর কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ২৫/০৩/২০২০ইং তারিখে সারা বাংলাদেশ লক-ডাউন করা হয়, সে সময় যথাযথ নিয়মে রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকে। লক-ডাউন পরিস্থিতি শিথিল হলে যথাযথ নিয়মে রাঙামটি তথা বাংলাদেশের সকল রেস্টুরেন্টসমূহ চালু হয়। কিন্তু রাঙামাটির বর্তমান জেলা প্রসাশক রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে মামলা প্রত্যাহার না করলে রেস্টুরেন্ট খোলা যাবেনা মর্মে জানান।

এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ০৬/০৮/২০২০ইং তারিখ আনুমানিক সন্ধা ৭.০০ ঘটিকার জেলা প্রসাশকের কর্মচারী জাহাঙ্গির সহ আরও ২ জন অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তি রেস্টুরেন্টের পেছনের যাতায়াত পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টির লক্ষে গেইটে তালা লাগানোর চেষ্টা করে। রেস্টুরেন্টের কর্মচারী জয় তাদেরকে বাধা প্রদান করতে গেলে জেলা প্রসাশকের কর্মচারীগন জানান, জেলা প্রশাসক “তোমাদের ভেতরে রেখে বাহিরে তালা দিয়ে দিতে বলেছেন”। উক্ত সময়ে আসামীগন বাদীর রেস্টুরেন্টের সবদিকের যাতায়াত পথ তালা দিয়ে বন্ধ করে দিবে বলে হুমকী দিয়া চলেয় যায়।

বিগত ০৭/০৮/২০২০ইং তারিখে আনুমানিক ০৬.০০ টার সময় ১৫-২০ জন ব্যক্তি রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করে রেস্টুরেন্টের কর্মচারীদেরকে বলেন, “আমরা ডি.সি অফিসের ষ্টাফ, তোমরা রেস্টুরেন্ট থেকে বাহির হবে না”। এদের মধ্যে একজন বলেন “অন্যথায় মাদকের মামলা দিয়ে জেলখানায় দিব”। তারা রেস্টুরেন্টের কর্মচারী মোঃ ইরফান হোসেন হতে ডি.সি. মহোদয় নাম ঠিকানা ও স্বাক্ষর দিতে বলেছেন মর্মে সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করে।

বিগত ০৮/০৮/২০২০ ইং তারিখে দুপুর জেলা প্রসাশকের ৪র্থ শ্রেনীর মাস্টার রোলের কর্মচারী ছোটন ও উত্তম রেস্টুরেন্টের ড্রিংস না দেওয়ায় রেস্টুরেন্টের কর্মচারী মোঃ ইরফান হোসেনকে ডি.সি মহোদয় ডেকেছেন বলে বাংলোর গেটের বাহিরে নিয়ে গিয়ে জেলা প্রসাশকের আরেকক কর্মচারী শিমুল সহ মোঃ ইরফান হোসেনকে কোন কারন ছাড়াই চর-থাপ্পড় সহ বুকে কিল ঘুশি ও লাথি মারিয়া তার শরীরের বিভিন্ন অংশে মারাত্মক ফুলা জখম করে। তাকে আহত অবস্থায় পার্কের গেইট পর্যন্ত ডিসি সাহেবের বডি গার্ড দিয়ে যান। পরে রেস্টুরেন্টের অন্য স্টাফ জয় তাকে রাঙামাটি মেডিকেলে নিয়ে যায়। মেডিকেল থেকে চিকিৎসা নিয়ে ফেরার পথে উক্ত সময়ে শিমুল ও জাহাঙ্গীর মোঃ ইরফানকে বলে, যদি এ বিষয় নিয়ে আইনের দ্বারস্থ হয় সেক্ষেত্রে তোমাদেরকে বিভিন্ন হয়রানি মূলক মামলা দিয়ে জেলে দেওয়া তাদের জন্য অতি সহজ। গত ১০/০৮/২০২০ইং তারিখে দুপুর আনুমানিক ১.০০ ঘটিকার সময় জেলা প্রসাশকের কর্মচারী ছোটন ঘটনার প্রত্যক্ষ বিবরন নাজনীন আনোয়ারকে বলেন, যা তিনি মোবাইলে ভিডিও রেকর্ডের মাধ্যমে সংরক্ষন করেন।

বিগত ১০/০৮/২০২০ইং তারিখে জেলা প্রসাশকের কর্মচারী বাবুল কান্তি দে বাবলা আনুমানিক দুপুর ১.৩০ ঘটিকার সময় পার্কের অনুমতি পত্র গ্রহনকারী মোহাম্মদ হোসেনের বাসায় গিয়ে তাকে একটি নোটিশের কপিতে নিজের নাম স্বাক্ষর করতে জোরপূর্বক বাধ্য করে। সে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানালে বাবুল কান্তি দে বাবলা তাকে বলেন “স্বাক্ষর না করলে জেলা প্রসাশক মহোদয় তোমাকে জেলে পাঠিয়ে দিবে, তোমার বাবা অসুস্থ, তুমি এত ঝামেলায় জড়াতে যেওনা”। নোটিশটি পড়তে না দিয়ে সম্পূর্ণ জোর পূর্বক তার স্বাক্ষর প্রদানে বাধ্য করা হয়। নোটিশের ১টি রিসিভিং কপি তাকে দিতে বললে নোটিশটি তার সামনেই আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। কাগজ পোড়ানোর সি.সি.টি.ভি ফুটেজ রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিদ্যমান।

রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে বাবুল কান্তি দে বাবলার সাথে যোগাযোগ করলে সে জানায় আর.ডি.সি মহোদয় তাকে এইরূপ করতে বলেছেন। তৎক্ষণাৎ মোহাম্মদ হোসেন ও নাজনীন আনোয়ার ডি.সি অফিসে আর.ডি.সির সাথে সাক্ষাত করলে তিনি বিষয়টি সম্পূর্নরুপে অস্বীকার করেন। উক্ত দিনেই মোহাম্মদ হোসেন ও নাজনীন আনোয়ার কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়েরের পরামর্শ দিলে নাজনীন আনোয়ার বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে বিগত ১২/০৮/২০২০ইং তারিখে বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে পিটিশন মামলা নং- ১৬০/২০২০ইং দায়ের করেন এবং একই তারিখে বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ আদালতে দেওয়ানী মামলা নং- ১৭৬/২০২০ইং দায়ের করেন। যা বর্তমানে বিচারাধীন আছে।





চট্টগ্রাম বিভাগ এর আরও খবর

পার্বত্য চট্টগ্রামের বন ঝুঁকিপূর্ণ, সংরক্ষণের জন্য এর জরিপ করা প্রয়োজন : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা পার্বত্য চট্টগ্রামের বন ঝুঁকিপূর্ণ, সংরক্ষণের জন্য এর জরিপ করা প্রয়োজন : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন সন্দ্বীপ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন সন্দ্বীপ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার
সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলতে পারলেই স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলতে পারলেই স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
রুমার জঙ্গল থেকে গুলিবিদ্ধ দুইটি মরদেহ উদ্ধার রুমার জঙ্গল থেকে গুলিবিদ্ধ দুইটি মরদেহ উদ্ধার
কাউখালীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিষয়ক মতবিনিময় সভা কাউখালীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিষয়ক মতবিনিময় সভা
মিরসরাইয়ে এসএসসি ২০২০ ব্যাচের দিবারাত্রি অলিম্পিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল মিরসরাইয়ে এসএসসি ২০২০ ব্যাচের দিবারাত্রি অলিম্পিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল
২০২৩ সালের সেরা লিগ্যাল এইড অফিসার সিনিয়র সহকারী জজ মো. জুনাইদ ২০২৩ সালের সেরা লিগ্যাল এইড অফিসার সিনিয়র সহকারী জজ মো. জুনাইদ
পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে  : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি
৮ বছর পর খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন ৮ বছর পর খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন
রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত রাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)