শিরোনাম:
●   রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে কোটা প্রথা বাতিলের দাবি ●   জুলাই সনদ ও গণভোটকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে হবে ●   গাজীপুরে শহীদ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিল ১৫০০ শিক্ষার্থী ●   মিরসরাইয়ে আদর্শ বন্ধু ফোরামের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে আ’লীগ নেতাসহ গ্রেফতার-৮ ●   প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে সংকট উত্তরণের প্রচেষ্টা থাকলেও তা গুরুতর সাংবিধানিক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে ●   পার্বতীপুরে মোকছেদুল আলম এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন ●   রাজাপুরে ছাত্রলীগ সভাপতির ঘরে আগুন ●   রাবিপ্রবি ডট ইনফো এর মোড়ক উন্মোচন ●   কাপ্তাইয়ে গণপ্রকৌশল দিবস উদযাপন ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের কাউখালী উত্তর কমিটি গঠন ●   পার্বতীপুরে গ্রাম আদালত আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে কর্মশালা ●   ঈশ্বরগঞ্জে দুর্নীতিবিরোধী মানববন্ধনে হামলা, আহত এনসিপি নেতাকর্মী ●   আত্রাইয়ে ইটভাটা বন্ধের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ●   জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল জরুরি ●   পার্বতীপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ আলুর কোল্ড স্টোরেজ ●   লকডাউন কর্মসূচি ঘিরে ঈশ্বরগঞ্জে পুলিশের অভিযানে আটক-৫ ●   অবশেষে নানা মহলের আপত্তিতে রাঙামাটি জেলা পরিষদের সহকারি শিক্ষক নিয়োগ স্থগিত ●   আ’লীগের নাশকতা ঠেকাতে ঈশ্বরগঞ্জে পুলিশের ‘হোন্ডা মোবাইল’ অভিযান ●   নিখোঁজের ১৮ দিনেও সন্ধান মিলেনি গৃহবধু নূপুরের ●   পার্বতীপুরে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের ১৭ কিলোমিটার বৈদ্যুতিক তার চুরি ●   রাজনীতিতে নতুন জবরদস্তির আলামত দেখা যাচ্ছে ●   কাউখালীর দুর্গম এলাকায় ইউপিডিএফের বাধা সত্ত্বেও সেনাবাহিনীর মানবিক কার্যক্রম সম্পন্ন ●   আট সংগঠনের স্মারকলিপি : রাঙামাটিতে জনসংখ্যানুপাতে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে জেলা পরিষদকে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম ●   শিক্ষকদের উপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে পার্বতীপুরে বিক্ষোভ ●   শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধুলার চর্চা করতে হবে : ডিজি কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ●   আইন শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে শতভাগ নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে ●   কাপ্তাইয়ে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা ●   চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের সাথে কোনো জোট নয় রাঙামাটিতে হাসনাত আব্দুল্লাহ ●   বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটার তৈরিতে কাজ শুরুর কথা জানালেন আসিফ আকবর
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ন ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ৬ অক্টোবর ২০১৬
প্রথম পাতা » কৃষি » পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল পাস
প্রথম পাতা » কৃষি » পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল পাস
বৃহস্পতিবার ● ৬ অক্টোবর ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল পাস

---

ঢাকা প্রতিনিধি :: (২১ আশ্বিন ১৪২৩ বাঙলা : বাংলাদেশ সময় রাত ৯.৩৫মি.) উপজাতিদের অগ্রাধিকার দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন ও রীতি অনুযায়ী ভূমি বন্দোবস্ত দেয়ার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল (সংশোধন) ২০১৬ সংসদে পাস হয়েছে।

৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার এ বিলটি পাসের আগে বিলটি জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাব সংক্রান্ত বক্তব্যে সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, আওয়ামী লীগ আগে শান্তি চুক্তি করেছিল। এবার চাপের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার নতি স্বীকার করে এ বিলটি এনেছে। কোন এলাকার প্রচলিত রীতি অনুযায়ী ভূমি বন্দোবস্ত দেয়া সংবিধান সমর্থন করে কি না ? বা কোন আদালত কোন গোষ্ঠীর প্রচলিত আইন সমর্থন করে কি না? সেখানকার বাঙালী যারা বন্দোবস্ত পেয়েছে তাদেরকে প্রচলতি আইনের মাধ্যমে উৎখাত করার কথা এ বিলে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল (সংশোধন) ২০১৬ নামে বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করেন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ।

এ বিলে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কোরাম ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনে সংশোধনী আনা হয়েছে। আগে কমিশন চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তই কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলে গণ্য হত। বিলটি পাস হওয়ায় এখন থেকে চেয়ারম্যানসহ উপস্থিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সিদ্ধান্ত কমিশনের সিদ্ধান্ত বলে গণ্য হবে। চেয়ারম্যানের একক সিদ্ধান্তে আর কোনো বিষয় চূড়ান্ত হবে না। পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের নয় সদস্যের মধ্যে চেয়ারম্যানসহ দুইজন উপস্থিত থাকলেই এতদিন কোরাম হত। এখন তিন সদস্যের উপস্থিতি প্রয়োজন হবে।

আইনে বলা হয়েছে, কমিশনের সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী পদে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজাতীয়দের অগ্রাধিকার প্রদানক্রমে স্থায়ী অধিবাসীদেরকে নিয়োগ করা হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি বহির্ভূতভাবে জলে ভাসা ভূমিসহ কোন ভূমি বন্দোবস্ত প্রদান বা বেদখল করা হয়ে থাকলে তা বাতিলকরণ এবং বন্দোবস্তজনিত বা বেদখলজনিত কারণে কোনো বৈধ মালিক ভূমি হতে বেদখল হয়ে থাকলে তার দখল পুনর্বহাল। তবে শর্ত থাকে যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি অনুযায়ী অধিগ্রহণ করা ভূমি এবং বসতবাড়িসহ জলে ভাসা ভূমি, টিলা ও পাহাড় ব্যতীত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকা ও বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ এলাকার ক্ষেত্রে এই উপধারা প্রযোজ্য হবে না।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলতে গিয়ে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ওই চুক্তির আলোকে ২০০১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন প্রণয়ন করা হয়। আইন প্রণীত হওয়ার পর হতে কমিশন তার নিয়মিত বৈঠক আহ্বান করলে কমিশনের উপজাতীয় সদস্যগণ এ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উল্লেখ করে কমিশনের বৈঠকে অব্যাহতভাবে অনুপস্থিত থাকেন। সেই অচলাবস্থা দূর করার জন্য আইনটির সংশোধনের প্রয়োজনীয় দেখা দেয়।

তবে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল (সংশোধন) ২০১৬ সংসদে পাস হওয়ার পর তিন পার্বত্য জেলার বাঙ্গালী সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। সূত্র : পার্বত্য নিউজ





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)