শিরোনাম:
●   ঈশ্বরগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ১১ ●   রোগ তালিকার শীর্ষে উচ্চ রক্তচাপ, নিরবিচ্ছিন্ন ওষুধ সরবরাহের আহ্বান ●   দলীয় মনোনয়ন হাতে পেলেন রাঙামাটি-২৯৯ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জুঁই চাকমা ●   রাউজানে এলজি ও কার্তুজ উদ্ধার ●   নবীগঞ্জে বীর মুক্তিযুদ্ধা সমরেন্দ্র দাশের পরলোক গমন ●   বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা খোলাবাজারে বিক্রির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ●   শিশু সন্তানকে ফেলে সহকর্মীর সঙ্গে পরকীয়া, বিচার চাইতে গিয়ে মারধরের শিকার স্বামী ●   দীপু দাসের লাশকে ঝুলিয়ে পোড়ানোর বিভৎসতা গণআতংক তৈরী করেছে ●   ইট ভাটা চালুর দাবিতে খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ ●   কাউখালীতে ফেরিওয়ালা নিখোঁজ ●   ঝালকাঠিতে সাবেক মেয়র রানা আটক ●   দেখা নেই সূর্যের, আত্রাইয়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা ●   রাউজান যুবদলের নতুন কমিটি ঘোষণা ●   পার্বতীপুরে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা ●   রাউজানে নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার ●   আক্রান্ত প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবন পরিদর্শনে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ●   কাপ্তাই হ্রদে কায়াকিং করার সময় পর্যটকের মৃত্যু ●   ঈশান তালুকদার বাড়ী মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে আচারিয পূজা, অষ্ট পরিস্কার ও সংঘদান অনুষ্টান অনুষ্ঠিত ●   ৬ দফা দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ●   ঝালকাঠিতে ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত ●   জেসিএক্স এর তিনদিন ব্যাপী আবাসন মেলা শুরু ●   ঝালকাঠিতে হাদির হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ●   হাদি হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ●   দৈনিক পথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর পরিকল্পিত সন্ত্রাসী ঘটনা ●   হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ ●   কাউখালীতে ইউপিডিএফ কালেক্টরের আস্তানায় মদ তৈরির সরাঞ্জাম ও চাঁদার রশিদ উদ্ধার ●   বড়দিন উপলক্ষ্যে রাঙামাটিতে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা ●   খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের ৪০ বছর পূর্তিতে প্রকাশনা উৎসব ●   আত্রাইয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অবৈধ ‘কচ জাল’ জব্দ ●   মিরসরাইয়ে অবৈধ বালু মহালে যৌথ অভিযান
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭
প্রথম পাতা » গুনীজন » মুক্তিযুদ্ধের নায়ক কয়েকজন শহীদের অজানা কথা
প্রথম পাতা » গুনীজন » মুক্তিযুদ্ধের নায়ক কয়েকজন শহীদের অজানা কথা
বৃহস্পতিবার ● ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মুক্তিযুদ্ধের নায়ক কয়েকজন শহীদের অজানা কথা

---নওগাঁ প্রতিনিধি :: (৩০ অগ্রহায়ন ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫.১০মি.) তারা ছিলেন আমাদের লাল-সবুজের বাংলাদেশকে স্বাধীন করার মূল নায়ক। যারা নিজের জীবন ও পরিবার-পরিজনদের মায়াকে আত্মাহুতি দিয়ে পাক-নরখাদকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। দেশের জন্য তারা নিজের প্রাণ কে হাসতে হাসতে বিলিয়ে দিয়েছেন এই দেশের মানুষের জন্য। কিন্তু সেই স্বাধীনতার ৪৬ বছর পার হলেও আজও সেই সব শহীদদের করবের কেউ খোঁজ রাখে না। চেয়ে দেখেনা তাদের স্মৃতিসৌধের কি অবস্থা। তাদের কবরের পাশের পুরাতন সাইনবোর্ডটির রং মুছে গেছে। কেউ জানে না এই স্থানে চির দিনের জন্য ঘুমিয়ে আছে স্বাধীনতার নায়কেরা। বর্তমান প্রজন্মরা কখনো নামই শোনেনি এই সব শহীদদের। আজ আমরা এই শহীদদের আড়াল করে ভোগ করছি তাদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত রক্তে রাঙ্গানো স্বাধীনতাকে। আমাদের কাছে কি এই সব শহীদদের এই পাওনা ছিলো?

নওগাঁর বদলগাছীতে অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে আছে শহীদ ৫জন মুক্তিযোদ্ধার কবর স্থান। জেলা সদর থেকে উত্তর দিকে বদলগাছী উপজেলার ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের দুরত্ব ২৯.৫ কিলোমিটার। এই ঐতিহাসিক পাহাড়পুরে ১৯৭১ সালের ৭ অক্টোবর দুপুর ১২.১০ মিনিটে ২৫ জন খানসেনা ও রাজাকার বাহিনী পাহাড়পুরে প্রবেশ করে।
পূর্ব ১৩ নং ফরমজুল হক পান্না পার্টি (মুক্তিযোদ্ধা) পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের আশেপাশে এ্যাম্বুশ করেছিল। পাক সেনারা মুক্তিযোদ্ধাদের এ্যাম্বুশের আওতায় এলে এল.এম.জি, এস.এল.আর ও থ্রিরাইফেল এক সঙ্গে গর্জে উঠে। এতে তারা বেশ কিছু ধরাশায়ী হয় আর কিছু পাক সেনা পালিয়ে জয়পুরহাট ক্যাম্পে যায়।
কিছুক্ষনের মধ্যে ৩শ খান সেনা ও রাজাকার বাহিনী অটোমেটিক অস্ত্রস্বত্রে সজ্জিত হয়ে পুনরায় পাহাড়পুর গ্রাম ঘিরে ফেলে। মুক্তিযোদ্ধারা তখন পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের রেষ্ট হাউজের আশেপাশে এ্যাম্বুশরত ছিল। এসময় মুক্তি বাহিনীর সঙ্গে পাক বাহিনীর সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিবাহিনীর চারটি এল.এম.জি, ছয়টি এস.এল.আর ও ২০ রাইফেল আবারও এক সঙ্গে গর্জে উঠে। ১ ঘন্টার যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর গুলি শেষ হওয়ায় পাক-বাহিনী রাজাকার ও দালালের সহযোগিতায় পেছন দিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘিরে ফেলে।
গুলি শেষ হয়ে যাওয়ায় আফজাল, শরিফ, আসির উদ্দীন ও গণি ঘটনাস্থলেই শহীদ হন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর করিমের এল.এম.জির গুলি শেষ হওয়ায় সে আত্মগোপনের চেষ্টাকালে পাক সেনারা তাকে পিছু থেকে ধরে ফেলে। শহীদ আফজাল হোসেন জয়পুরহাট কলেজের মানবিক শাখার ছাত্র ছিল। তার নিবাস তৎকালীন রাজশাহী জেলার বদলগাছী থানার উত্তর রামপুর গ্রামে।
পিতা আজিজ সরকার চোখে গুলিবিদ্ধ হয়ে সে শহীদ হয়। তাকে তার গ্রামের বাড়িতে সমাধিস্থ করা হয়। শরীফ উদ্দীন ছিলেন মুক্তিবাহিনীর এক জন গ্রুপ লিডার। তার বাড়ী বগুড়া জেলার আদমদীঘি থানার শিবপুর গ্রামে। তিনি পুলিশের চাকুরী করতেন। তিনি পিতা ছমির উদ্দীন মোল্লার এক মাত্র সন্তান ছিলেন।
তার এল.এম.জি-র গুলি শেষ হওয়ায় চিৎকার দিয়ে সঙ্গীদের নিকট হতে গুলি চাইছিল। এসময় খান সেনাদের গুলি এসে তার বুকে বিদ্ধ হলে তিনি ঘটনা স্থলেই শহীদ হন। তাকে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার জাদুঘরের দক্ষিন পার্শ্বে সমাহিত করা হয়। ফরিদ উদ্দীন কুষ্টিয়া জেলার থানা পাড়া গ্রামের (দর্শনা) অধিবাসী। পিতা জনাব কিসমত উদ্দীন মল্লিক ছিলেন একজন ষ্টেশন মাষ্টার।
শহীদ ফরিদ উদ্দীন রাজশাহী জেলার বদলগাছী থানার পি.এল.এ ছিলেন। তার নিকট থ্রি নট থ্রি রাইফেল ও ১০০ রাউন্ড গুলি ছিল। গুলি শেষ হওয়ার পর পাক সেনারা তাকে জ্যান্ত ধরার জন্য তার উপর লাফিয়ে পরে। তার মৃত্যু সুনিশ্চিত ভেবে ফরিদ উদ্দীন তার কাছে থাকা গ্রেনেডের পিন খুলে দেন। ফলে ৫ জন খান সেনা নিহত হন এবং তিনিও ঘটনাস্থলে শহীদ হন। তাকেও পাহাড়পুরে সমাধিস্থ করা হয়। আসির উদ্দীন তৎকালীন রাজশাহী জেলার সেন পাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। পিতা বশির উদ্দীন মন্ডল একজন দরিদ্র কৃষক।
আসির উদ্দীন আনছার বাহিনীতে ছিলেন। তার এস.এল.আর এর গুলি শেষ হয়ে যাওয়ায় পাক বাহিনীর গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হন। তাকেও পাহাড়পুরে সমাধিস্থ করা হয়। শহীদ আব্দুল গনি (বাগা মিয়া) বদলগাছী থানার চাপাডাল গ্রামের জনাব নাসির উদ্দীন মন্ডলের ২য় সন্তান ছিলেন। তার কাছে ছিল ৩০৩ রাইফেল ও ১০০ রাউন্ড গুলি। গুলি শেষ হওয়ায় সে খান সেনাদের গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হন। তাকেও পাহাড়পুরে সমাধিস্থ করা হয়। এ.কে.এম ফজলুর করিম তৎকালীন বগুড়া জেলার আক্কেলপুর থানার আক্কেলপুর বাজারের আলহাজ্ব আব্দুর রহিম মন্ডলের পুত্র ছিলেন।
১৩ নং পান্না পার্টির মধ্যে সে ছিল সবচেয়ে দুরদান্ত সাহসী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামী। পাহাড়পুর যুদ্ধে তাঁর কাছে ছিল একটি এল.এম.জি ও ৫টি লোডেড ম্যাগজিন। যুদ্ধাবস্থায় গুলি শেষ হয়ে যাওয়ায় সে নিচু জমিতে আত্মগোপনের চেষ্টাকালে খান সেনারা তাঁকে ধরে ফেলে এবং ট্রাকে করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বিরূদ্ধে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারনা চালানোর সময় ফজলুর করিম তাদের কাছ থেকে মাউথ পিছ ছিনিয়ে নিয়ে একটি কথায় ঘোষনা করেছিল বন্ধুগন আমার এল.এম.জি-র গুলি শেষ হওয়ায় আমি ধরা পড়েছি। আমি স্বেচ্ছায় ধরা দেইনি। আপনারা আমার জন্য ভাববেন না। আমার জীবনের জন্য আমি একটুও চিন্তিত নয়। আমার লাখো ভাই মুক্তিযুদ্ধে ট্রেনিং নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আপনারা এইটুকু বিশ্বাস রাখুন অল্পদিনের মধ্যেই এই দেশ স্বাধীনতা লাভ করবে।”
তৎকালীন পাকবাহিনীর মেজর আফজাল হোসেন বেগ আত্মসমর্পনের বিনিময়ে তাকে প্রাণ ভিক্ষা দিতে চাইলে অত্যন্ত ঘৃণ্য ভাষায় তার কাছে প্রত্যাখ্যাত হয়। মেজর আফজাল বেগকে ফজলুল করিম বলেছিলেন আত্মসমর্পন করার জন্য আমি যুদ্ধ শিখিনি। তোমাদের মত কুকুরের কাছে আত্মসমর্পন করতে ঘৃনা বোধ করি। এইরূপ ঘটনা তার আন্তারিক পবিত্রতা ও অসীম সাহসিকতার পরিচয় আজও জয়পুরহাট ও পাহাড়পুর বাসীর মুখে মুখে। এক সপ্তাহ ধরে তাকে নির্মম নির্যাতন করার পর জয়পুরহাটের নিকটস্থ কুঠিবাড়ি ঘাটে বেইনেট চার্জ করে নদীতে নিক্ষেপ করে। তার মৃত দেহের কোন খোজ পাওয়া যায়নি।
ঐতিহাসিক পাহাড়পুরের যুদ্ধ একটি স্মরনীয় ঘটনা। উত্তরবঙ্গের মধ্যে গেরিলাদের সংগে পাক বাহিনীর এতবড় যুদ্ধ আর কোথাও সংগঠিত হয়নি। এই যুদ্ধে ১১৫ জন খান সেনা ও ২০ জন রাজাকার খতম হয়েছিল। শহীদ হয়েছিল ৬ জন বীরমুক্তিযোদ্ধা ও আহত হয়েছিল ১ জন। পান্না বাহিনী ২৫ নভেম্বর তৎকালীন নওগাঁ মহকুমার বদলগাছী থানা মুক্ত করার জন্য রওনা হয়ে যমুনা নদী পাড়ে পাকবাহিনীর এ্যাম্বুসে পড়ে। এক ঘন্টা গোলাগুলির পর পাক বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। বেলা ৩টার দিকে পান্না বাহিনী বদলগাছী থানা মুক্ত করে দখলে নিয়ে আসে। এবং এক্সপোসিপ দিয়ে থানা উড়িয়ে দেয়। তথ্যগুলি ফরমুজুল হক পান্নার ’৭১ এর ডাইরী থেকে সংগৃহিত। ১৯৭১ সালের ১২ ই ডিসেম্বর বদলগাছী আক্কেলপুর সড়কে পাক বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে হলুদবিহার গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মোকলেছুর রহমান তার হাতে থাকা এল.এম.জি জ্যাম হওয়ায় পাকবাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। এসময় মকলেছুর কে চলন্ত গাড়ীর পিছনে বেধে নিয়ে হানাদার বাহিনী আক্কেলপুর ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে তাদের নির্মম নির্যাতনে শহীদ হন। এখন পর্যন্ত মোকলেছুর রহমানের কবর স্থানের সন্ধান পাওয়া যায়নি।





গুনীজন এর আরও খবর

নবীগঞ্জে বীর মুক্তিযুদ্ধা সমরেন্দ্র দাশের পরলোক গমন নবীগঞ্জে বীর মুক্তিযুদ্ধা সমরেন্দ্র দাশের পরলোক গমন
বদরুদ্দীন উমর এর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক বদরুদ্দীন উমর এর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক
ভানু বড়ুয়ার মৃত্যুতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের শোক ভানু বড়ুয়ার মৃত্যুতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের শোক
ডাঃ আমিনুর ও ডাঃ আলতাফুরকে লন্ডনে সংবধনা ডাঃ আমিনুর ও ডাঃ আলতাফুরকে লন্ডনে সংবধনা
সন্ত্রাসীদের দমনে বিলাইছড়িতে সেনা অভিযান সন্ত্রাসীদের দমনে বিলাইছড়িতে সেনা অভিযান
মানুষের  অধিকার আর মুক্তির গণবিপ্লবের মাঝেই এই গুণী শিল্পী বেঁচে থাকবেন : সাইফুল হক মানুষের অধিকার আর মুক্তির গণবিপ্লবের মাঝেই এই গুণী শিল্পী বেঁচে থাকবেন : সাইফুল হক
গণসংগীত শিল্পী  এপোলো জামালী আর নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শোক গণসংগীত শিল্পী এপোলো জামালী আর নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শোক
সাংবাদিক মকছুদ আহমেদের মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক সাংবাদিক মকছুদ আহমেদের মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক
পাহাড়ের বর্ষীয়ান সাংবাদিক একেএম মকছুদ আহমেদ আর নেই পাহাড়ের বর্ষীয়ান সাংবাদিক একেএম মকছুদ আহমেদ আর নেই
ওস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়ার একুশে পদক লাভ ওস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়ার একুশে পদক লাভ

আর্কাইভ