বৃহস্পতিবার ● ২৪ মে ২০১৮
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক » বাংলাদেশ জাপানের অন্যতম বন্ধুপ্রতীম দেশ: মাচিকো ইয়ামামুরা
বাংলাদেশ জাপানের অন্যতম বন্ধুপ্রতীম দেশ: মাচিকো ইয়ামামুরা
রাউজান প্রতিনিধি :: (১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৫ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ৮.৩৯মি.) জাপান দূতাবাসের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রধান মাচিকো ইয়ামামুরা বলেছেন বাংলাদেশ জাপানের অন্যতম বন্ধুপ্রতীম দেশ। তিনি বলেন জাপানের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি ছেলেমেয়েরা মেধার পরিচয় দিচ্ছে। এমনকি গবেষণা কাজেও তারা বেশ আগ্রহী। অনেকেই সেখানে বেশ ভালো করছে। বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে চুয়েটের সাথে আমরা আরো নিবিড় সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই।
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের সাথে বাংলাদেশে নিয়োজিত জাপান দূতাবাসের প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি একথা বলেন । অাজ ২৪ মে বৃহস্পতিবার ভাইস চ্যান্সেলরের কার্যালয়ে সকাল ১০টায় সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছিলেন জাপান দূতাবাসের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রধান (সেকেন্ড সেক্রেটারি) মাচিকো ইয়ামামুরা ও চট্টগ্রামস্থ অনারারি কনসুলেট জেনারেল অব জাপান জনাব মুহম্মদ নুরুল ইসলাম। এ সময় চুয়েটের বিভিন্ন অনুষদের ডীন, ইনস্টিটিউট পরিচালক, রেজিস্ট্রার, বিভাগীয় প্রধান, পরিচালক ও সেন্টার চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন।
চুয়েট ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, জাপানের সাথে বাংলাদেশের একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। চুয়েটের অনেক শিক্ষক-ছাত্র উচ্চ শিক্ষা-গবেষণার নিমিত্তে জাপান গমন করছে। তিনি বলেন, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতে উদ্যোক্তা তৈরি এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক স্টার্টআপ তৈরি কিংবা ইনোভেটিভ কিছু করতে চুয়েটের শিক্ষার্থীরা আগ্রহী। সেজন্য সংশ্লিষ্ট খাতে উপযুক্ত টেকনিক্যাল রিসোর্স পারসন এবং কারিগরি সহায়তা দরকার।
এ সময় চুয়েট ভাইস চ্যান্সেলর চুয়েটে কিছু অত্যাধুনিক টেকনোলজি নির্ভর ল্যাবরেটরি স্থাপনে জাপানের সহযোগিতা কামনা করেন। একইসাথে উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে জাপানে স্কলারশীপ এবং দ্বি-পাক্ষিক বিনিময় কার্যক্রমে চুয়েটের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের আরো বেশি হারে সুযোগ প্রদানের জন্য তিনি আহবান জানান। এছাড়া চুয়েটের সাথে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড আয়োজনের ব্যাপারেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
চট্টগ্রামস্থ অনারারি কনসুলেট জেনারেল অব জাপান মুহম্মদ নুরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক সমরূপতার কারণে জাপানিদের কাছে চট্টগ্রামের আলাদা গুরুত্ব আছে। জাপানে প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্যতা নেই। জাপান কেবল তাদের মেহনতি মানুষের শ্রম ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে মিরাকল ঘটিয়েছে। বাংলাদেশেরও এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগানোর সুযোগ আছে। বিশ্ব এখন জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে হাইড্রোজেন জ্বালানি বা পানি দিয়ে তৈরি জ্বালানির দিকে ঝুঁকছে। কেননা এতে পরিবেশ দূষণের ঝুঁকি নেই। সেক্ষেত্রে কক্সবাজারে জাপানি প্রকল্প ‘সী-ওয়াটার প্রসেসিং প্ল্যান্ট’ বিষয়ে চুয়েটের প্রকৌশলীদের সহায়তা চান তিনি। পরে প্রতিনিধি দল চুয়েটের প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং ভবনে স্থাপিত জাপানীজ ল্যাংগুয়েজ সেন্টার পরিদর্শন করেন।





অনতিবিলম্বে ইরানে হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইজরায়েলকে বাধ্য করার ডাক
বাংলাদেশ কোনভাবেই ভারত - পাকিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনার অংশ হবেনা
পর্বতারোহী প্রকৌশলী কাওছার রূপক-কে জাতীয় পতাকা হস্তান্তর
মার্কিন মদদেই ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালিয়ে যেতে পারছে
গাজার প্রতি বৈশ্বিক সংহতির অংশ হোন - ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল কর্মসূচি সফল করুন : জুঁই চাকমা
রাঙামাটিতে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে দুই ভারতীয় আটক
নেপালের প্রধানমন্ত্রী গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছেন
ভয়েস অফ আমেরিকার সাংবাদিকদের বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
ভারতে ফিরে গেল আটকে পড়া মিতালী এক্সপ্রেস চার মাস পর
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে ‘দ্য হিন্দু’কে ড. ইউনূস