রবিবার ● ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহ :: প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ঝিনাইদহের শৈলকুপায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা। শৈলকুপা উপজেলার ত্রিবেনী ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উত্তরপাড়া কালী নদীর চড়ে গতকাল শনিবার বিকেলে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এ খেলার আয়োজন করে বসন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাজমুল ফিরোজ সাগর ও সার্বিক সহযোগিতা করে শ্রীরামপুর উত্তরপাড়া যুব সংঘ। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এ খেলা উপভোগ করতে আশাপাশ এলাকা থেকে ছুটে আসে হাজারো উৎসুক জনতা। আর এই লাঠিখেলাকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা পরিণত হয় উৎসবের নগরীতে। চারদিকে ঢাকঢোল আর কাসার ঘণ্টার বাজনা। বাদ্যের তালে তালে লাঠিয়ালদের কসরত। দর্শকদের আনাগোনায় মুখর হয়ে পড়ে পুরো এলাকা। উৎসবের নগরীতে রূপ নেয় শ্রীরামপুর গ্রাম। বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ, শিশুরা উপস্থিত থেকে নিবিড় দৃষ্টিতে উপভোগ করেন এই খেলা। নানা রংয়ের পোশাকে সেজে দুপুরের পর থেকেই খেলা শুরু করে লাঠিয়াল সর্দাররা। বাদ্যের তালে তালে লাঠিয়ালরা আক্রমণ করেন একে অন্যকে। প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাত থেকে নিজেকে রক্ষা আর কৌশলে প্র্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মেতে ওঠেন তারা। চমৎকার এ আয়োজন ঘোরের রাজ্যে নিয়ে যায় সমর্থকদের। আধুনিক প্রযুক্তির দৌরাত্ম্যের মাঝেও এমন আয়োজনে উচ্ছ্বসিত দর্শকরা। লাঠি খেলা দেখে খুবই আনন্দিত দর্শক। তাই প্রতিনিয়ত এ ধরনের আয়োজন করার দাবি তাদের। আয়োজক নাজমুল ফিরোজ সাগর বলেন, গ্রামীণ ঐতিহ্যকে তুলে ধরার পাশাপাশি হারিয়ে যাওয়া খেলাধুলাকে ফিরিয়ে আনতেই এমন আয়োজন করা হয়েছে। লাঠিখেলা আমাদের গ্রামীণ ঐতিহ্য, আর এই ঐতিহ্য ধরে রাখতেই এ খেলার আয়োজন করেছি। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আহম্মদ আলী জোয়ার্দ্দারের সভাপতিত্বে খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন ত্রিবেনী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সেকেন্দার আলী মোল্লা। বিশেষ অতিথি ছিলেন, ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আসাদুজ্জামান মাখন, ৭১ বাংলা টেলিভিশনের ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান সুমন, সাংবাদিক এইচ এম ইমরান, ইউপি সদস্য আজাদুর রহমান, সাবেক ইউপি সদস্য আবু দুলাল সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। লাঠিখেলায় ১০টি লাঠিয়াল দল অংশ নেয়। খেলা শেষে বিজয়ী, রানার্সআপ ও অংশগ্রহণকারী দলের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ। খেলা সঞ্চালনা করেন কাচেরকোল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহামুদ জুয়েল।
নিন্মমানের নির্মাণ সামগ্রিতে চলছে নির্মাণ কাজ
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহের শৈলকুপায় “যার জমি আছে ঘর নেই তার জমিতে গৃহ নির্মাণ” উপ-খাতের আওতায় গৃহহীনদের বাসগৃহ নির্মানের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিজস্ব অফিস সহায়ক মিন্টুর নেতৃত্বে দায়সারাভাবে প্রকল্পের কাজ চালাচ্ছে। গতকাল হাবিবপুর গ্রামে নির্মানাধীন একটি ঘর নির্মানের সময় দুদিন আগে সম্পন্ন হওয়া একটি দেয়াল ধ্বসে রাজন নামের এক নির্মান শ্রমিক আহত হয়। হঠাৎ পাকা স্থাপনা ভেঙ্গে পড়ায় বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে। ঘটনা ধামাচাপা দিতে ইউএনও’র অফিস সহায়ক মিন্টু বিভিন্ন মহল ও গণমাধ্যম কর্মীদের ম্যানেজ করতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সরেজমিন ও অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০১৯-২০ চলতি অর্থ বছরে আশ্রায়ন-২ প্রকল্পের অধীনে ৪৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা ব্যয়ে ৩৭টি ঘর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পটির প্রথম থেকেই নি¤œমানের নির্মাণ সামগ্রি ব্যবহারের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ হেল আল মাসুম প্রকল্পের সদস্য সচিব হিসাবে জানান, তার অফিসে এ সংক্রান্তে কোন তালিকা নেই, সম্পূর্ণ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এককভাবে দেখভাল করছেন এমনকি কোন গ্রামের কোথায় ঘর হচ্ছে সে বিষয়ে তার কাছে কোন তথ্য দেয়নি নির্বাহী কর্মকর্তা। এ বিষয়ে তথ্য প্রদানে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেছেন। হাবিবপুর গ্রামের নির্মাধীন ঘর ধ্বসে পড়ার বিষয়ে পৌরসভার সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর শফিকুর রহমান বলেন, নামকাওয়াস্তে দায়সারাভাবে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। গরীবের ঘরে ইউএনও’র থাবা’র মত ব্যক্তিগত প্রভাব খাঁটিয়ে অর্থলোপাট করছে, বিষয়টি বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিনে খোঁজ নিলেই সত্যতা মিলবে। হাবিবুর গ্রামের আরব আলী জানান, পাকা ঘরের নিচে সিসি ঢালাইবিহীন নরম মাটি থেকে ইট গাঁথা শুরু করায় ভবিষ্যতে এসব ঘর ফেটে চৌচির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অপরদিকে খুবই নিন্মমানের ইট বালি ও স্বল্প পরিমান সিমেন্ট ব্যবহার করায় ঘরগুলি ক্রমেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। ঘরে উপরের ছাউনীতে হালকা কাঁচা মেহগনি কাঠের ফ্রেম ও রেলিং বাঁধুনিতে রডের পরিবর্তে দেওয়া হচ্ছে জিআই তার ফলে ঝড়বৃষ্টিতে উড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ব্যাপক। মনোহরপুর, নাকোল, দিগনগর, কাঁচেরকোলসহ বিভিন্ন এলাকায় হতদরিদ্রদের জন্য নির্মিত এসব ঘর খুবই দিনদিন ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। অনেক ঘরে ফাটল দেখা দিয়েছে, কিছু ঘরের পলেস্তরা খসে পড়ছে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, গরীবের এসব ঘর পেতে একটি দালাল সিন্ডিকেট কাজ করেছে। অনেক এলাকায় ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিয়ে পাকা ঘরের তালিকায় নাম লেখাতে হয়েছে। তবে মধ্যস্বত্ত্বভোগী এই সিন্ডিকের বিরুদ্ধে ঘর হারানোর ভয়ে ক্যামেরার সামনে কেউ কথা বলতে চায়না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রকল্পে কর্মরত একাধিক নির্মাণ শ্রমিক জানান, মাত্র বিশ বস্তা সিমেন্ট দিয়ে প্রতিটি ঘর সম্পন্ন করার আদেশ রয়েছে। এছাড়া পাকা ঘরের নিচে সিসি ঢালাই না দিলে এসব ঘর অচিরেই ভেঙে পড়ার সম্ভবনা আছে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদুন্নবী কালু জানান, নির্বাহী কর্মকর্তা বেপরোয়া প্রভাবশালী তাই তিনি একক নেতৃত্বে সরকারী টাকা টাকা লোপাটের ধান্দায় ব্যক্তিগত অফিস সহকারি দিয়ে নি¤œমানের কাজ করাচ্ছেন। এ ব্যাপারে উপজেলা অফিসে কোন সমন্বয় কিংবা কোন জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে মিটিং করেছেন বলে তার জানা নেই। উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ মোশাররফ হোসেন জানান, ইউএনও এ প্রকল্পের সভাপতি এবং পিআইও সদস্য সচিব হলেও যতটুকু জানা গেছে, অফিস সহকারি মিন্টুর দিয়ে ইউএনও’র তত্ত্বাবধানে নিন্মমানের নির্মান সামগ্রি দিয়ে কাজ চলছে বলে জানা গেছে। তিনি বলেন, সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে গরীব মানুষের মাথা গোজার জন্য গৃহীত উদ্যোগ ভেস্তে যেতে পারে। এ প্রকল্প থেকে অর্থনৈতিক অনিয়ম দূর্নীতির বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ আরো ভাল বলতে পারবেন বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, নির্মাণ শ্রমিকদের অব্যবস্থাপনার কারনে হাবিবপুর গ্রামে এ দূর্ঘটনা ঘরে। পাকা ঘরগুলি সরকারি বিধিমোতাবেক করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে নিন্মমানের ইট, সিমেন্ট, বালি ব্যবহারের বিষয়টি এড়িয়ে বলেন ঘরগুলি হস্তান্তরের পূর্ব পর্যন্ত কোথায় ভেঙ্গে পড়লে পুন:রায় মেরামত করে দেয়া হবে। ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন অভিযোগ সঠিন নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ঝিনাইদহের পুলিশ সুপারকে বিদায়ী সংবর্ধনা
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহে বিদায়ী পুলিশ সুপার মো: হাসানুজ্জামানকে বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদাণ করা হয়েছে। রোববার দুপুরে ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ সাইদুল করিম মিন্টু’র পক্ষ থেকে পৌরসভা মিলনায়তনে এ সংবর্ধনা প্রদাণ করা হয়। এসময় বিদায়ী অতিথি পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান ছাড়াও পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু, প্যানেল মেয়র আব্দুল মতলেব মিয়া, শৈলকুপা উপজেলা চেয়ারম্যান শিকদার মোশাররফ হোসেন সোনা, ঝিনাইদহ আইনজীবি সমিতির সভাপতি এ্যাড. আক্তারুজ্জামান, সিনিয়র সাংবাদিক এনটিভি ও দৈনিক যুগান্তরের স্টাফ রিপোর্টার মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ পৌরসভা কাউন্সিল এসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম মধু, পরিবেশবিদ মাসুদ আহম্মেদ সঞ্জুসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন। বক্তারা, সৎ, কর্মঠ ও নিষ্ঠাবান পুলিশ সুপার মো: হাসানুজ্জামানের ঝিনাইদহের কর্মজীবনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন। পরে তাকে ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা প্রদাণ করা হয়।
বিয়ে করে দোয়া চাইলেন ৭৫ বছররের হাতেম আলী
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গাড়ামারা গ্রামের ৭৫ বছর বয়সী বৃদ্ধ হাতেম আলী ও জহুরন নেছা দম্পতির বিয়ের বিষয় এলাকার পাড়া মহল্লা, চায়ের দোকানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। সবপক্ষের সম্মতি থাকায় শনিবার রাতে প্রবাসী জাহিদুল ইসলামের বাড়িতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। ১০ হাজার টাকা কাবিনে (নগদ আদায়) বিয়ে হয় তাদের। পাত্র ও পাত্রী পক্ষের ১৫০ জনের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। পাঁচ মেয়ে ও এক ছেলে সন্তান রেখে পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন স্ত্রী। সন্তানদের বিয়ে হয়েছে। মেয়েরা শ্বশুর বাড়িতে আর ছেলে নিজের সংসার নিয়ে ব্যস্ত। নিঃসঙ্গতার মধ্যে দিন কাটছিল ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গাড়ামারা গ্রামের ৭৫ বছর বয়সী বৃদ্ধ হাতেম আলীর। এ অবস্থায় আবারো বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তিনি। স্বামী পরিত্যক্তা ৫০ বছর বয়সী এক নারীর সঙ্গে শনিবার রাতে বিয়ে হয় তার। আয়োজনও ছিল বেশ। ১৫০ বর ও কনে যাত্রী নিয়ে সম্পন্ন হয় বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। ঝিনাইদহ শহরের নতুন কোর্টপাড়া এলাকার বাসিন্দা প্রবাসী জাহিদুল ইসলাম জানান, তিনি তার ঘর নির্মাণের কাজ করাচ্ছিলেন। হাতেম আলীর বিয়ের জন্য পাত্রী খোঁজা হচ্ছে এমন কথা শোনার পর খোঁজ পান সদর উপজেলার গয়েশপুর গ্রামের জহুরন নেছার। এক সপ্তাহ ধরে চলে পাত্র ও পাত্রীর দেখাশোনা। এ ব্যাপারে হাতেম আলী বলেন, এ বৃদ্ধ বয়সে আল্লাহর রহমতে একজন জীবনসঙ্গী পেলাম। আল্লাহ যেন আমাদের সুখী রাখেন। কিছুদিন পর আমার স্ত্রীকে আমি ১০ কাঠা জমি লিখে দেব। আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তের বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাজা উদ্ধার করেছে ৫৮ বিজিবি জোওয়ানরা। এছাড়া ভারতীয় রুপিসহ সে দেশের নাগরিক বাবুল পাল ও বাংলাদেশী নাগরিক নির্মল কুমার পাল নামে দুই ব্যাক্তিকে আটক করেছে। রোববার মহেশপুর ৫৮ বিজিবির অতিরিক্ত পরিচালক (উপ অধিনায়ক) মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান এক ই-মেইল বার্তায় এ তথ্য জানান। ই-মেইল বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে মহেশপুর ব্যাটালিয়নের মাধবখালী বিওপির নায়েক মোঃ মোখলেসুর রহমান এর নেতৃত্বে টহল দল সীমান্তের সন্তোষপুর গ্রামের মাঠ থেকে মালিকবিহীন ১১৯ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল আটক করে। অন্যদিকে ৫৮ বিজিবি’র অধিনস্ত লড়াইঘাট বিওপির হাবিলদার মোঃ সিদ্দিক হোসেনের নেতৃত্বে টহল দল মহেশপুর উপজেলার শ্যামকুড় গ্রামের একটি আমবাগান থেকে ০৭ পিচ ইয়াবা ও ১০ গ্রাম ভারতীয় গাজা আটক করে। এছাড়া হাবিলদার মোঃ সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে টহল দল স্বপনীল পরিবহন বাসে তল্লাশী করে ৩ হাজার ১৩০ ভারতী রুপি, ০৩টি সীমকার্ড এবং ০৪টি মোবাইলসহ বাংলাদেশী নাগরিক মাগুরার মোহাম্মদপুর উপজেলার ডুমুরিয়া গ্রামের শ্রী সন্তোষ পালের ছেলে শ্রী নির্মল কুমার পাল (৩২) ও ভারতের হুগলী জেলাল ভদ্রেশ্বর থানার জেসিখান গ্রামের গুরুদাস পালের ছেলে বাবুল পালকে আটক করেছে। আটককৃত আসামীদের জীবননগর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।





কুষ্টিয়ায় বৃদ্ধার গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর শিক্ষা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে টেন্ডার বাণিজ্যের অভিযোগ
ঝিনাইদহে পিকাপের ধাক্কায় নসিমন ড্রাইভার নিহত
কুষ্টিয়া গণপূর্ত অফিসেই ১৮ বছর’ আ’লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত অনুপ কুমার সাহা
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জনে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক
ঝিনাইদহে দীর্ঘ ২৩ বছর পর পৈত্রিক জমি ফিরে পেলেন সাবেক প্রকৌশলী
চুয়াডাঙ্গার শিক্ষা প্রকৌশলী কমিশন বাণিজ্যে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুর থেকে যুবতীর লাশ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়া চেম্বারের ‘এ’ গ্রুপের পরিচালক পদে নির্বাচন সম্পন্ন