শিরোনাম:
●   পার্বতীপুরে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা ●   রাউজানে নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার ●   আক্রান্ত প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবন পরিদর্শনে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ●   কাপ্তাই হ্রদে কায়াকিং করার সময় পর্যটকের মৃত্যু ●   ঈশান তালুকদার বাড়ী মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে আচারিয পূজা, অষ্ট পরিস্কার ও সংঘদান অনুষ্টান অনুষ্ঠিত ●   ৬ দফা দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ●   ঝালকাঠিতে ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত ●   জেসিএক্স এর তিনদিন ব্যাপী আবাসন মেলা শুরু ●   ঝালকাঠিতে হাদির হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ●   হাদি হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ●   দৈনিক পথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর পরিকল্পিত সন্ত্রাসী ঘটনা ●   হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ ●   কাউখালীতে ইউপিডিএফ কালেক্টরের আস্তানায় মদ তৈরির সরাঞ্জাম ও চাঁদার রশিদ উদ্ধার ●   বড়দিন উপলক্ষ্যে রাঙামাটিতে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা ●   খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের ৪০ বছর পূর্তিতে প্রকাশনা উৎসব ●   আত্রাইয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অবৈধ ‘কচ জাল’ জব্দ ●   মিরসরাইয়ে অবৈধ বালু মহালে যৌথ অভিযান ●   ঈশ্বরগঞ্জে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পালিত ●   মায়ের মোবাইল আসক্তিতে শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের মূখপাত্র নির্মল বড়ুয়া মিলনের জন্মদিনে বড়ুয়া নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা ●   বিজয় মেলায় ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট অস্বস্তিতে দর্শনার্থীরা ●   ঝালকাঠিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস ●   সাভারে স্মৃতিসৌধে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   রাঙামাটিতে দৈনিক সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন ●   মহান বিজয় দিবসে রাঙামাটি জেলা পুলিশের শ্রদ্ধাঞ্জলি ●   কাউখালীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   রাঙামাটিতে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থলে বিজিবির শ্রদ্ধা ●   রাবিপ্রবি’তে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   রাঙামাটিতে মহান বিজয় দিবসে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধাঞ্জলী ●   শুঁটকি উৎপাদনে ভাটা পড়েছে আত্রাইয়ের শুঁটকিপল্লী
রাঙামাটি, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
মঙ্গলবার ● ১৮ মার্চ ২০২৫
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » আদিবাসী স্বীকৃতির দাবিকে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র আখ্যা দিয়ে রাঙামাটিতে পিসিসিপির স্মারকলিপি
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » আদিবাসী স্বীকৃতির দাবিকে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র আখ্যা দিয়ে রাঙামাটিতে পিসিসিপির স্মারকলিপি
মঙ্গলবার ● ১৮ মার্চ ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবিকে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র আখ্যা দিয়ে রাঙামাটিতে পিসিসিপির স্মারকলিপি

--- আহমদ বিলাল খান :: ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতীয়দের আদিবাসী স্বীকৃতির দাবিকে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ আখ্যা দিয়ে এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আদিবাসী শব্দের ব্যবহারকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবিতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি) রাঙামাটি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দগন।
মঙ্গলবার ১৮ মার্চ সকাল ১০টায় স্মারকলিপি রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর প্রদান করা হয়।
স্মারক লিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ পিসিসিপি রাঙামাটি জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান, যুগ্ন সম্পাদক মহিউদ্দিন নুহাশ, প্রচার সম্পাদক ইসমাঈল গাজী, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম বাবু, অর্থ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক সাজেদা বেগম, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস বিথী সহ পৌর ও কলেজ শাখার পিসিসিপি’র নেতৃবৃন্দ।
স্মারকলিপিতে পিসিসিপি’র রাঙামাটি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দরা উল্লেখ করেন, আদিবাসী স্বীকৃতির দাবির আড়ালে দেশ ভাগের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা রাষ্ট্র তথাকথিত ‘জুমল্যান্ড’ বানানোর জন্যই ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী তথা উপজাতিদের পাশাপাশি দেশীয় ষড়যন্ত্রকারী কতিপয় কিছু স্বার্থন্বেষী মহল আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি তুলে তা ব্যবহার করেই যাচ্ছে। বস্তুতঃ কাক যেমন ময়ূরের পেখম লাগালে ময়ূর হয়না, তেমনি এদেশের ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী বা উপজাতিরা কখনো ‘আদিবাসী’ নয়। এদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে (রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি) ১১ টি ক্ষুদ্র উপজাতি (যেমন-চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, খুমি, বম, তংচংগা, লুসাই, চাক, পাংখোয়া, খেয়াং ও ম্রো) বাস করে। এছাড়াও সাঁওতাল, গারো, হাজং উপজাতি নেত্রকোনায়, গারো পাহাড়, ময়মনসিংহে, রাজশাহীর কিছু অঞ্চলে, সিলেটের জাফলং এ বসবাসরত খাসিয়া উপজাতি, মনিপুরীরা কমলগঞ্জ, লাওয়া ছড়া, মৌলভীবাজারে এবং রাখাইনরা রামু, কক্সবাজার অঞ্চলে বসবাসরত রয়েছে। এসব উপজাতিরা আদিবাসী কিনা? এবং এদের আদিবাসী স্বীকৃতি দিলে সমস্যা কোথায়? তা জানতে বিশদভাবে আদিবাসী ইস্যুটি আলোচনায় আনতে হবে- পার্বত্য চট্টগ্রামে ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর বসবাসের ইতিহাস ৩০০ বছরের নিচে। জাতিসংঘ কর্তৃক প্রণীত ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ (আইএলও) কনভেনশনে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ‘সংজ্ঞা’ মতে আদিবাসী হতে হলে- নির্দিষ্ট স্থানে কয়েক হাজার বছর বসবাস করতে হবে, যাদের বসতি স্থাপনের বা যথাস্থানে বসবাসের সুনির্দিষ্ট ইতিহাস বিদ্যমান এবং তাদের কথ্য ও লেখ্য ভাষা ভান্ডারে থাকতে হবে কমপক্ষে দেড় হাজার শব্দভাণ্ডার। বর্ণিত বিষয়গুলো থাকলেই জাতিসংঘের (আইএলও) কনভেনশন এর সংজ্ঞা মতে আদিবাসী জনগোষ্ঠী স্বীকৃত হবে না। তাদের সুনির্দিষ্ট ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, ব্যবসা-বাণিজ্য, জীবনযাত্রা, চালচলন ও খাদ্যাভ্যাস প্রভৃতি কিছুটা সংশ্লিষ্টদের থেকে আলাদা বিদ্যমান থাকতে হবে।

এদিকে বাংলাদেশে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতি মানুষদের সঙ্গে আদিবাসী শব্দচয়ন বা জনগোষ্ঠীর বা সমমানের কোন বিন্দুমাত্র মিল নেই। সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হলো- বাংলাদেশ বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও উপজাতি মানুষের বসবাস মাত্র ৩০০ বছর। এরা পার্শ্ববর্তী বার্মা, ভারতের তিব্বত, ত্রিপুরা, মিজোরাম, মঙ্গোলীয় এবং চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ১৭৩০ সাল নাগাদ যুদ্ধে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে অস্থায়ীভাবে আশ্রয়-প্রশ্রয় গ্রহণ করে৷ অনেক চাকমা ও মারমা পন্ডিত, লেখকগণও অনায়াসে তাদের লেখা বিভিন্ন বইতে উল্লেখ করেছে, “তারা আদিবাসী না, তারা পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে এদেশে আন্তর্জাতিক সীমারেখা অতিক্রম করে বসতি স্থাপন করেছে। তাদের অধিকাংশের আদি নিবাস বার্মা ও বার্মার চম্পকনগর।” তারা যে এদেশের আদি বাসিন্দা নয়, এটা তারা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও অকপটে স্বীকার করেছে। (সূত্রঃ কার্পাস মহল থেকে শান্তি চুক্তি-আনন্দ বিকাশ চাকমা, বমাং রাজার সংলাপ)
উল্লেখ্য যে, ১৯৯৭ সালের ২রা ডিসেম্বর তৎকালীন পার্বত্য চুক্তিতে উপজাতিরা ‘আদিবাসী’ হিসেবে দাবি না করে বরঞ্চ নিজেদের উপজাতি হিসেবে উল্লেখ করে চুক্তি স্বাক্ষরিত করেছিলো। ভাববার বিষয় হলো- চুক্তির এত বছর পরে তারা আবার এখন নিজেদেরকে ‘আদিবাসী’ দাবি করে কেন? এটা কিন্তু বাঙালি জাতিসত্তা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের পূর্বাভাস। পার্বত্য চুক্তির সম্পাদিত হওয়ার ফলে উপজাতি কোটায় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে, উপজাতি কোটায় শিক্ষা-দীক্ষা-চাকরি ও অন্যান্য সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার পরে এখন তারা দাবি জানাচ্ছে নিজেরা ‘আদিবাসী’।
আদিবাসী নিয়ে যারা বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছেন, তারা হচ্ছে উপজাতিদের অধিকারের নামে বিভিন্ন বিদেশী সংস্থা, আইএনজিও, এনজিও, উপজাতি নেতাদের ভিতর রাঙামাটি চাকমা সার্কেল চীফ দেবাশীষ রায় ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী ইয়ান ইয়ান, গৌতম দেওয়ান, প্রকৃত রঞ্জন চাকমা সহ দেশের তথাকথিত কতিপয় দেশদ্রোহী চিহ্নিত কিছু সুশীল সমাজ, বামপন্থী রাজনীতিবিদ এবং কতিপয় হলুদ সাংবাদিকরা। অধিকারের দোহাই দিয়ে চাঁদাবাজি ও মানুষ হত্যা করা সন্ত্রাসী বাহিনী ও কিছু বিদেশি দাতাসংস্থা সহ এদেশীয় ষড়যন্ত্রকারীরা আদিবাসী স্বীকৃতি নিয়ে সরগরম করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম সক্রিয় হচ্ছে সুশীল, কতিপয় বুদ্ধিজীবি ও প্রগতিশীল রাম-বামরা। বৈদেশিক দাতাসংস্থা ইউএনডিপি অর্থয়ানে কতিপয় আদিবাসী শব্দের প্রচলন ও স্বীকৃতি দাবি এদেশে উপজাতিদের মধ্যে ঢুকিয়ে দিচ্ছে। সমতলের ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও সিলেট বিভাগে বসবাসরত সাঁওতাল, গারো, হাজং,মনিপুরী এবং রাখাইনসহ কয়েকটি তফসিল সম্প্রদায়ও নিজেদের ‘আদিবাসী’ হিসেবে স্বীকৃতির দাবি জানাচ্ছেন তাদের সাথে সুর মিলিয়ে। তাদের এদেশের বসবাসের ইতিহাসও ৩০০ বছরের বেশি নয়। এতে করে এই সমস্ত আন্তর্জাতিক অর্থায়ন সংস্থাগুলো তাদের মিশন ভিশন ও কর্মক্ষেত্রের নতুন জায়গা খুঁজে পাবে। নির্বিঘ্নে এই সমস্ত কোমলমতি ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীকে তাদের স্বীয় স্বার্থ হাসিলের কাজে ব্যবহার করতে পারবে।
এখানে ‘আদিবাসী’ শব্দটির একটি ভূল ব্যাখা বেশি কাজ করছে। এই ভূল ব্যাখা কাজ করার পেছনে লুকিয়ে আছে রাষ্ট্র ভাগ করার ভয়ংকর পরিকল্পনা-বিশেষ করে যারা পার্বত্যাঞ্চল ও সমতলের ক্ষুদ্র জাতিসত্তাকে ‘উপজাতি খাটো ও অপমান জনক শব্দ বলে ভূল ব্যাখা দিয়ে ‘আদিবাসী’ পরিচয় বহন ও স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য আন্দোলন সৃষ্টি করে দিয়েছে’ তাদের অবস্থান বরাবরই সারাবিশ্বে প্রশ্ন বিদ্ধ। এদের শেখানো ফন্দি আঁটেন স্বদেশীয় মীরজাফররা। এমতাবস্থায়, উপজাতিরা মনে করে আদিবাসী জাতি হিসেবে তাদের পরিচয় বহন করা গর্বের আর ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি হিসেবে পরিচয় বহন করা অপমানজনকও লজ্জাকর! তাই তারা আর উপজাতি পরিচয়ে থাকতে চাননা! বিষয়টি যেমন হাস্যকর তেমনি উদ্বেগজনক। এটা রাষ্ট্র ভাগ করার ষড়যন্ত্রও বটে। এমন ভয়ংকর পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে এসব ষড়যন্ত্রকারী জনগোষ্ঠীর কিছু চক্রান্তকারী ব্যক্তিরা।
অতএব: দেশের অখন্ডতা, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাষ্ট্রবিরোধী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী শব্দ ‘আদিবাসী’ শব্দ বললে ও লিখলে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি) রাঙামাটি পার্বত্য জেলা শাখা।
এছাড়াও ২০১৯ সালের ১৮ মার্চে রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে পঞ্চম উপজেলা পরিষদের নির্বাচন শেষে ফেরার পথে উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ও আহতদের পরিবারকে পূর্নবাসন করা ও সশস্ত্র খুনি উপজাতি সন্ত্রাসীদের বিচারের দাবি জানান পিসিসিপি রাঙামাটি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দরা।





চট্টগ্রাম বিভাগ এর আরও খবর

রাউজানে নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার রাউজানে নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার
কাপ্তাই হ্রদে কায়াকিং করার সময় পর্যটকের মৃত্যু কাপ্তাই হ্রদে কায়াকিং করার সময় পর্যটকের মৃত্যু
ঈশান তালুকদার বাড়ী মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে  আচারিয পূজা, অষ্ট পরিস্কার ও সংঘদান অনুষ্টান অনুষ্ঠিত ঈশান তালুকদার বাড়ী মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে আচারিয পূজা, অষ্ট পরিস্কার ও সংঘদান অনুষ্টান অনুষ্ঠিত
হাদি হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল হাদি হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল
কাউখালীতে ইউপিডিএফ কালেক্টরের আস্তানায় মদ তৈরির সরাঞ্জাম ও চাঁদার রশিদ উদ্ধার কাউখালীতে ইউপিডিএফ কালেক্টরের আস্তানায় মদ তৈরির সরাঞ্জাম ও চাঁদার রশিদ উদ্ধার
বড়দিন উপলক্ষ্যে রাঙামাটিতে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা বড়দিন উপলক্ষ্যে রাঙামাটিতে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের ৪০ বছর পূর্তিতে প্রকাশনা উৎসব খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের ৪০ বছর পূর্তিতে প্রকাশনা উৎসব
মিরসরাইয়ে অবৈধ বালু মহালে যৌথ অভিযান মিরসরাইয়ে অবৈধ বালু মহালে যৌথ অভিযান
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের মূখপাত্র নির্মল বড়ুয়া মিলনের জন্মদিনে বড়ুয়া নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের মূখপাত্র নির্মল বড়ুয়া মিলনের জন্মদিনে বড়ুয়া নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা
রাঙামাটিতে দৈনিক সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন রাঙামাটিতে দৈনিক সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)