মঙ্গলবার ● ২৯ নভেম্বর ২০১৬
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » রাঙামাটিতে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা প্রকল্পের সহায়তাকারীদের প্রশিক্ষণের সমাপনী
রাঙামাটিতে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা প্রকল্পের সহায়তাকারীদের প্রশিক্ষণের সমাপনী
ষ্টাফ রিপোর্টার :: (১৫ অগ্রহায়ন ১৪২৩ বাঙলা : বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪.১২মি.) রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ- সিএইচটিডিএফ-ইউএনডিপি’র বাস্তবায়নে এবং ড্যানিডা অর্থায়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা প্রকল্প (২য় পর্যায়) সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনা কৃষক মাঠ স্কুল বিষয়ে সহায়তাকারীদের (৬ষ্ট ও ৭ম ব্যাচ) মৌসুমব্যাপী প্রশিক্ষণ এর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার ২৯নভেম্বর সকালে রাঙামাটি জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা।
প্রাণী সম্পদ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য রেমলিয়ানা পাংখোয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য সবির কুমার চাকমা, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর চৌধুরী, এটিআর এর মূখ্য প্রশিক্ষক প্রবন কুমার চাকমা ও ইউএনডিপি রাঙামাটি জেলা কর্মকর্তা ঐসৌর্য্য চাকমা প্রমূখ।
স্বাগত বক্তব্য দেন কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা প্রকল্পের জেলা কর্মকর্তা সুকিরণ চাকমা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্ত্যবে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা বলেন, বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এ দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তিও কৃষি ও কৃষকরা। দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং জমির হ্রাসের প্রেক্ষাপটে মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানের জন্য পাশাপাশি কৃষকের ভাগ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার গ্রহণ করেছেন বেশ কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এরই প্রেক্ষিতে এই প্রকল্প।
তিনি বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষক মাঠ স্কুল সহায়তাকারীদের কৃষি, প্রাণী ও মৎস্য সম্পদের উন্নয়নে প্রশিক্ষণ প্রদান করছেন।
তিনি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষনার্থীদের উদ্দ্যেশে আরো বলেন, এই প্রশিক্ষণ হতে অর্জিত জ্ঞানগুলো আপনারা আপনাদের গ্রামে কৃষি উন্নয়নে গ্রহণ করবেন এবং অন্যদেরকেউ অভিজ্ঞতা বিনিময় করবেন। এতে করে এ অঞ্চলের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এ দেশের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি তখন জনসংখ্যা কম থাকার পরও দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল। কিন্তু বর্তমানে দেশে ১৬কোটি জনসংখ্যা হওয়ার পরও বর্তমান সরকারের সহায়তায় কৃষকরা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে খাদ্য উদ্বৃত্ত করছে এবং দেশের বাইরে রপ্তানি করছে। এটি একমাত্র পেরেছে আপনাদের জন্য। আগামীতেও পার্বত্য অঞ্চল তথা দেশের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা মেটাতে কৃষকদের অগ্রণী ভুমিকা রাখার আহ্বান জানান চেয়ারম্যান।
পরে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ৪৩ জন অংগ্রহণকারী প্রশিক্ষানার্থীদের মাঝে সনদপত্র ও পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিরা।





মিরসরাইয়ে অবৈধ বালু মহালে যৌথ অভিযান
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের মূখপাত্র নির্মল বড়ুয়া মিলনের জন্মদিনে বড়ুয়া নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা
রাঙামাটিতে দৈনিক সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন
মহান বিজয় দিবসে রাঙামাটি জেলা পুলিশের শ্রদ্ধাঞ্জলি
কাউখালীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন
রাঙামাটিতে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থলে বিজিবির শ্রদ্ধা