শিরোনাম:
●   মিরসরাইয়ে বিরোধের জেরে ভাগিনার ছুরিকাঘাতে মামা খুন ●   গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তীতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ২১ দিনের কর্মসূচী ঘোষণা ●   হেফাজত আমীরের সাথে সাক্ষাৎ করলেন শাহাজাহান ●   কাউখালীতে নারী প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ প্রকল্পের উদ্ভোধনী ●   কুষ্টিয়ায় মাদকাসক্ত প্রধান শিক্ষক রাসেলের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত ●   ঈশ্বরগঞ্জে পুলিশের অভিযানে যুবলীগ নেতা সহ গ্রেফতার-৪ ●   নবীগঞ্জে ১৪৪ ধারা, জনশুন্য নবীগঞ্জ : যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক-১৩ ●   গৌতম বুদ্ধের ছয়টি স্মৃতি বিজড়িত আষাঢ়ী পূর্ণিমা ●   লংগদুর৫ ইউপিতে পিসিসিপি’র কমিটি গঠন ●   সংসদ নির্বাচনে ফটিকছড়ি আসনে লড়বেন শাহজাহান ●   বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ভূ-গর্ভের দূর্ঘটনায় চীনা কর্মকর্তার মৃত্যু ●   উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নিরবিচ্ছিন্ন অর্থায়ন জরুরি ●   ফটিকছড়িতে হেফাজত আমিরের সাথে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ ●   রাউজানে দিনদুপুরে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা ●   কয়লাখনির ডেটোনেটর বিস্ফোরণে কবজি উড়ে গেল শিশুর ●   কুষ্টিয়ার শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার ●   পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার অপসারণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ●   নবীগঞ্জে নিহত ২, শহরে ১৪৪ ধারা জারি, আটক-৪ ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সহ তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে বড়ুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করুন ●   চুয়েটে ছাত্রদের নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা সম্পন্ন ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন ●   লাশ আনার পথে তারাও লাশ হয়ে ফিরলেন ●   রাঙামাটিতে ইফা’র উদ্যোগে পবিত্র আশুরার তাৎপর্য শীর্ষক সভা ●   বিএনপি’র নেতা ও বিআরবি’র কর্মচারী খালেকের ভূমিদস্যতা রুখবে কে ? ●   আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে ●   নবীগঞ্জে দোকানপাট ভাঙচুর-লুটপাট ●   ব্যাটারিচালিত রিকশা : চালকদের সচেতনতার অভাবেই বাড়ছে দুর্ঘটনা ●   চুয়েট ক্লাবের বার্ষিক সাধারণ সভা সম্পন্ন ●   মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট পরবর্তী প্রজন্মের কল্যাণে সৃষ্টিশীল কাজ করে যাচ্ছে ●   কারও হটকারিতা বা বাড়াবাড়ির কারণে গণঅভ্যুত্থানের অর্জন বিসর্জন দেয়া যাবেনা
রাঙামাটি, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ২০ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা ফুল বিক্রি
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা ফুল বিক্রি
বুধবার ● ২০ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা ফুল বিক্রি

---শেখ সাইফুল ইসলাম কবির.বাগেরহাট প্রতিনিধি :: দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ফুলচাষে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে এবছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে ।উৎসব-পার্বণে সব শ্রেণীর বাঙালির প্রধান অনুষঙ্গ ফুল। তবে দুই দশক আগেও চাহিদার বেশির ভাগই আমদানি করতে হতো। সময়ের সঙ্গে এখন দৃশ্যপটও পাল্টে গেছে। দেশেই চাষ হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির ফুল। বাণিজ্যিক চাষে বাড়ছে ফুলের উৎপাদন।দেশের ৭০ ভাগ ফুলের যোগান আসে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোরের ঝিকরগাছা থেকে। বসন্ত উৎসব, ভালবাসা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে এবার ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৬০ কোটি টাকা। আর ভালো উৎপাদন হওয়ায় ভালো দাম পাবার আশা করছেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ফুলচাষীরা। গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা। দিগন্তজোড়া মাঠে ফুলের সমারহ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, রংপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ, সাভার, গাজীপুরসহ সারা দেশের ১৯টি জেলায় বর্তমানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফুল চাষ হয়। বেশি চাষ হচ্ছে গাঁদা, রজনীগন্ধা, লিংকন গোলাপ, মেরিন্ডা গোলাপ, গ্লাডিওয়ালা, কাঠবেলী, অর্কিড ফুল। তবে চাহিদা মেটাতে ভারত, চীন, থাইল্যান্ড থেকে জারবেরা, লিনিয়াম, অর্কিড, ক্লাসেন, গোলাপ প্রভৃতি আমদানি করা হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নব্বইয়ের দশকের আগে দেশের ফুলের চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানি করতে হতো। আর এখন দেশে উৎপাদিত ফুল দিয়েই চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ মেটানো যাচ্ছে। কিছু প্রজাতির ফুল অতি উৎপাদন হওয়ায় অল্প পরিমাণে রপ্তানিও হচ্ছে।
বর্তমানে দেশের উৎপাদিত রজনীগন্ধা, গোলাপ ও গ্লাডিওয়ালা মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েত, দুবাই, কাতার ও আবুধাবিতে যায়। গত অর্থবছর এসব দেশে প্রায় ৬০ কোটি টাকার ফুল রপ্তানি হয়েছে।
প্রধান বাজার: ফুলের প্রধান বাজার এখনো রাজধানী। মানে রাজধানীকেন্দ্রিক চাহিদাটাই সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া সারা দেশেও কম-বেশি চাহিদা তৈরি হচ্ছে। একসময় রাজধানীর হাইকোর্ট মাজারের সামনে ফুলের বিপণিবিতানগুলো ছিল। আর এখন তা শাহবাগ, কাঁটাবন, খামারবাড়ী, ধানমন্ডি, বনানী, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারীবাজারসহ ঢাকার বিভিন্ন অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে। শাহবাগে শিশুপার্কসংলগ্ন এলাকায় বসে অন্যতম পাইকারি বাজার।
ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির তথ্যানুযায়ী, সারা ঢাকায় ফুটপাতসহ অভিজাত ফুল বিক্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা এখন প্রায় এক হাজার। আর সারা দেশে এই সংখ্যা চার হাজারের ওপরে। আবার উৎপাদন থেকে বিক্রয় পর্যায়ে খাতটির সঙ্গে জড়িত আছেন প্রায় লাখ তিনেক মানুষ।
শাহবাগের মেহেদী পুষ্প কুঞ্জের পরিচালক মাসুদ রানা বলেন, আগে বিভিন্ন উৎসবে উচ্চবিত্তরা ফুলের প্রতি আগ্রহ দেখালেও এখন সর্বস্তরের মানুষই ফুল কিনছে। বিয়েশাদি ছাড়া পয়লা বৈশাখ ও ভালোবাসা দিবসে ফুলের চাহিদা থাকে বেশি।
ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাভাবিক সময়ে যে কেনাবেচা হয়, তাতে কখনো কখনো ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত লাভ হয়। তবে বিশেষ দিনে এই হার অনেক ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশে গিয়ে পৌঁছায়।
এক ব্যবসায়ী বলেন, দেশে স্থানীয় পর্যায়ে ফুলের অন্তত ৩০০ কোটি টাকার বাজার আছে। আর বিশ্বে ১৬ হাজার কোটি ডলারের বিশাল ফুলের বাজার। হল্যান্ড, চীন, ইকুয়েডর, কলম্বিয়া, ভারত, কেনিয়া, ইসরায়েল থেকেই বেশির ভাগ ফুল রপ্তানি হয়।
ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ বলেন, বিদেশে ফুল চাষে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আমাদের মতো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সেই সুযোগ নেই। সরকারও এ খাতে তেমন নজর দিচ্ছে না।
যশোরে ফুলের গ্রাম: যশোরের পাঁচটি উপজেলার ৭৫টি গ্রামে উৎপাদিত ফুল দিয়ে দেশের চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ পূরণ হয়। এ অঞ্চলের উৎপাদিত ফুল বাজারজাত করার জন্য জেলার ঝিকরগাছার গদখালীতে জমজমাট হাট গড়ে তোলা হয়েছে। খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা এখান থেকে ফুল কিনেখুলনা, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল, কক্সবাজার, রংপুর, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠিয়ে দেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, গত বছর জেলায় ৪৫৪ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন ধরনের ফুলের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ঝিকরগাছা উপজেলাতেই শীত মৌসুমে ৩৬৫ হেক্টর ও গ্রীষ্ম মৌসুমে ৩৩০ হেক্টরে ফুলের চাষ করা হয়।
সম্প্রতি গদখালীর পানিসারা, পটুয়াপাড়া, হাড়িয়া, সৈয়দপুরসহ কয়েকটি গ্রামে ঘুরে দেখা যায়, গাঁদা, রজনীগন্ধা, গোলাপ, জারবেরা ও গ্লাডিওলাস ফুলের বাগান।
জানা যায়, ঝিকরগাছার পানিসারা গ্রামের শের আলী সরদার ১৯৮২ সালে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ফুলের চাষ শুরু করেন। ভারত থেকে এক বস্তা রজনীগন্ধার বীজ এনে ৩০ শতক জমিতে চাষ করেন তিনি। এতে সব খরচ বাদ দিয়ে লাখ দেড়েক টাকা লাভ হয়। এখন এক একরে জারবেরা, দুই একরে গ্লাডিওলাস, দুই বিঘা জমিতে গাঁদা ও চায়না গোলাপ চাষ করছেন। প্রায় শূন্যথেকে শুরু করে বর্তমানে তাঁর পুঁজি প্রায় কোটি টাকা।
শের আলীর সঙ্গে আরও ১২ জন কৃষক ফুলের চাষ করেন। তাঁদের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে ফুল চাষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন আশপাশের অনেকে। এভাবেই গ্রাম থেকে গ্রামে ফুল চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। বাণিজ্যিকভাবে ফুলের চাষ মুছে দিয়েছে তাঁদের কষ্টের অতীত।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, পাঁচ উপজেলায় সাড়ে চার হাজার কৃষক বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষের সঙ্গে জড়িত। বছরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফুল উৎপাদিত হয়। রজনীগন্ধা শ হিসেবে এবং গাঁদা ও গোলাপ হাজার পিস হিসেবে বিক্রি হয়।
কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রওশন আলী বলেন, গদখালীর ফুল উৎপাদনের বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে গ্লাডিওলাস ফুলের তিনটি নতুন জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। বারী এক, দুই ও তিন নামের ওই জাতগুলো মাঠপর্যায়ে কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আর জারবেরা ফুলের চারা এখনো ভারত থেকে আমদানি করতে হচ্ছে। তবে সম্প্রতি এ ফুলের দুটি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। শিগগিরই তা কৃষকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
গদখালী ফুলচাষি ও ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবদুর রহিম বলেন, উৎপাদিত ফুল ও ফুলের বীজ সংরক্ষণের জন্য একটি হিমাগার দরকার। এখন আলুর হিমাগারে ফুলের বীজ সংরক্ষণ করতে হচ্ছে। ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি এই তিন মাস হিমাগারের আলু না থাকায় হিমাগার বন্ধ রাখা হয়। এ সময় আর ফুলের বীজ সংরক্ষণ করা যায় না। এতে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
আবুল বাসার জানান, বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে আসা বাস-ট্রাকে ফুল পরিবহন করা হয়। তিনি দ্রুত ফুল পরিবহনে যশোর থেকে ঢাকা রুটে বিমানসুবিধার দাবি জানান।যশোরে ফুলের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে ও বাণিজ্যিক প্রসার বাড়াতে সচেষ্ট সরকারও। নির্মাণের অপেক্ষায় ফুল গবেষণাগার ও হিমাগার।
চলতি মৌসুমে ঝিনাইদহে ফুলের আবাদ হয়েছে ২৫৫ হেক্টর জমিতে। বেশি চাষ হয়েছে গাঁদা। প্রতি ঝোপা গাঁদা ৫০ টাকা আর জারবেরা স্টিক সাত থেকে ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাষীরা বলছেন, চাহিদা বেশি থাকায় ফুলের দাম বেড়ে যাবে কয়েকগুন।

তবে দাম ভাল পেতে ফুলের মান ভাল রাখা দরকার- বলছে কৃষি বিভাগ। তবে মাঠ পর্যায়ে কৃষি দফতরের পরামর্শ পৌঁছে দিতে আরও তৎপর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ফুল চাষীরা।





খুলনা বিভাগ এর আরও খবর

কুষ্টিয়ায় মাদকাসক্ত প্রধান শিক্ষক রাসেলের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কুষ্টিয়ায় মাদকাসক্ত প্রধান শিক্ষক রাসেলের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত
কুষ্টিয়ার শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার কুষ্টিয়ার শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
বিএনপি’র নেতা ও বিআরবি’র কর্মচারী খালেকের ভূমিদস্যতা রুখবে কে ? বিএনপি’র নেতা ও বিআরবি’র কর্মচারী খালেকের ভূমিদস্যতা রুখবে কে ?
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী লিপ্টন ও ট্রিপল মার্ডারে রাজু শোন অ্যারেস্ট কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী লিপ্টন ও ট্রিপল মার্ডারে রাজু শোন অ্যারেস্ট
শীর্ষ চরমপন্থী নেতা কালুর সেকেন্ড ইন কমান্ড রাজু আটক শীর্ষ চরমপন্থী নেতা কালুর সেকেন্ড ইন কমান্ড রাজু আটক
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপ্টনকে বাঁচাতে তৎপর উপসচিব এর ভাই কবির কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপ্টনকে বাঁচাতে তৎপর উপসচিব এর ভাই কবির
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের করোনা পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের করোনা পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি
উপ সচিবের ভাই শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপ্টনসহ গ্রেফতার-৩ উপ সচিবের ভাই শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপ্টনসহ গ্রেফতার-৩
কষ্টিয়ায় হেলালের শেল্টারে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনসহ চারজন গ্রেফতার কষ্টিয়ায় হেলালের শেল্টারে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনসহ চারজন গ্রেফতার

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)