শিরোনাম:
●   ডিসেস্বর মাস পতাকা বিক্রির মৌসুম ●   ঢাকায় পানাম গ্রুপের আনন্দ উৎসব ●   মিরসরাইয়ে ভাষা প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে ৬৩৩ জন শিক্ষার্থী ●   ওসমান হাদীর উপর গুলিবর্ষণের ঘটনা গুরুতর অশনিসংকেত ●   ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণ ভোটের তফসিল ঘোষণা করায় সিইসি-কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন জুঁই চাকমা ●   খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মহিলা জামায়াতের সমাবেশ ●   মাদ্রাসার বার্ষিক মাহফিলে একদিনে এক কোটি টাকা দান ●   ভবিষ্যৎ উন্নয়ন যাত্রায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররাই হবে অন্যতম শক্তি : চুয়েট ভিসি ●   পার্বতীপুরে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে মহা সড়ক অবরোধ ●   ঝালকাঠিতে অবহেলায় দিন কাটছে ৭৫ বছরের সেকেন্দার আলী ●   ইন্টারন্যাসনাল পীস চট্টগ্রাম শাখার আয়োজনে বিশ্ব মানবধিকার দিবস পালন ●   নলছিটি থেকে ডাবল মার্ডারের আসামী আয়েশা গ্রেপ্তার ●   ১২ ডিসেম্বর থেকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নির্বাচনের মনোনয়ন ফর্ম সংগ্রহ করা যাবে ●   মানুষ পরিবর্তন চায়, শান্তি ও ন্যায়বিচার চায় এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি : নির্মল বড়ুয়া মিলন ●   অদম্য নারী সম্মাননা পেলেন লাকসামের শিক্ষিকা কোহিনূর আক্তার ●   আত্রাইয়ে বেগম রোকেয়া দিবসে ৫ জয়িতাকে সংবর্ধনা ●   কুষ্টিয়ায় বৃদ্ধার গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার ●   লক্ষীপুরে তানিয়া রবের নির্বাচনী সমাবেশে হামলার ঘটনায় গনতন্ত্র মঞ্চের নিন্দা ●   রাবিপ্রবিতে বার্ষিক এ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতা ●   সবচেয়ে বড় উদ্বেগ ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা : জুঁই চাকমা ●   আজ ঈশ্বরগঞ্জ মুক্ত দিবস ●   রাঙামাটিতে দুর্গম পাহাড়ের শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছেন সেনাবাহিনী ●   ঝালকাঠিতে ৫টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন ●   আত্রাইয়ে মাশরুম চাষে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছে শাহাজাদী ●   পার্বতীপুরে প্রেসিডেন্টস স্কাউট অ্যাওয়ার্ড বিতরণ অনুষ্ঠান ●   দিনাজপুর-৫ আসনে বিএনপি মনোনয়ন পরিবর্তন না করলে আন্দোলনের ডাক ●   আগামী নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ করতে হবে ●   চট্টগ্রাম পুস্তক ব্যবসায়ী ঐক্য পরিযদ নির্বাচনে অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দত্ত বিপুল ভোটে নির্বাচিত ●   রাঙামাটিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী জুই চাকমার গণসংযোগ ●   ঈশ্বরগঞ্জে নবান্ন উৎসবের আমেজে গ্রামীণ জনপদ
রাঙামাটি, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ন ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
সোমবার ● ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮
প্রথম পাতা » ঢাকা » বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত
প্রথম পাতা » ঢাকা » বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত
সোমবার ● ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত

---সিরাজী এম আর মোস্তাক, ঢাকা :: বাংলাদেশে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ১৯৭১ সালে সংঘটিত জঘন্য অপরাধের বিচারে শুধু এদেশের নাগরিক অভিযুক্ত হয়েছে। কয়েকজনের সাজা কার্যকর হয়েছে। এদেশের বিচারকগণই উক্ত ট্রাইব্যুনাল পরিচালনা করেছেন। ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক শব্দটি থাকায় এ বিচার বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হয়েছে। সুস্পষ্ট হয়েছে, ১৯৭১ এর প্রেক্ষিতে পাকিস্তানিরা অপরাধী নয়। তাদের অপরাধী বলা আর্ন্তজাতিক ট্রাইব্যুনাল অবমাননার শামিল। এতে বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত হয়েছে।
বিচারবিভাগে সংশ্লিষ্টরা এজন্য দায়ী। বিচারকগণ পাকবাহিনীর প্রতি গভীর আবেগ ও সমর্থন নিয়ে বিচার করেছে। তারা পাকবাহিনীর হত্যাকান্ড, ধর্ষণ ও যুদ্ধাপরাধী কর্মকান্ড দেখেনি। তারা এদেশের অসহায় যুদ্ধবিধ্বস্থ নাগরিকদের কর্মকান্ডকে মানবতাবিরোধী অপরাধ সাব্যস্ত করেছে। তাদের দৃষ্টিতে, ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বরে সংঘটিত অপরাধসমূহ পাকবাহিনী করেনি; বাংলাদেশের ঘাতক রাজাকার, আলবদর ও আশশামস গোষ্ঠি তা করেছে। এরাই ৩০ লাখ বাঙ্গালিকে হত্যা করেছে এবং ২লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়েছে। ট্রাইব্যুনালে সাজাপ্রাপ্ত আসামীগণ প্রত্যেকে অসংখ্য হত্যা, ধর্ষণ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত। যেমন, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী একাই সহ¯্রাধিক হত্যাকান্ড ও নারী ধর্ষণ করেছে। অগণিত অপরাধী থেকে তাদের কতিপয়ের বিচার হয়েছে। যেহেতু ট্রাইব্যুনালে পাকবাহিনীর অপরাধ প্রমাণ হয়নি, তাই কতো অধিক সংখ্যক বাঙ্গালি উক্ত অপরাধকর্মে জড়িত ছিল; তা অনিশ্চিত। এ সংখ্যা বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঘোষিত ৩০ লাখ শহীদের চেয়েও বেশি হতে পারে। প্রচলিত ২লাখ তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া তৎকালিন অধিকাংশ বাঙ্গালি মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকতে পারে। হয়তোবা এজন্যই বাংলাদেশে তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ছাড়া ঘোষিত ৩০লাখ শহীদ স্বজনদের অস্তিত্ব নেই। তাই তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ব্যতিত দেশের কেউই নিরপরাধ ভাবার সুযোগ নেই। এমনকি বিচারকগণও নন। ট্রাইব্যুনালে সুস্পষ্ট বিচারে পাকিস্তানিদের পরিবর্তে বাংলাদেশিরা মানবতাবিরোধী অপরাধী প্রজন্ম সাব্যস্ত হয়েছে।
এক্ষেত্রে আসামীপক্ষের আইনজীবীগণও দায়মুক্ত নন। তারা আসামীদের নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করেছেন বটে মূল অপরাধী তথা ঘাতক পাকবাহিনীর বিচার চাননি। তারা যুক্তি দেখাননি, ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক শব্দ থাকায় এতে পাকবাহিনীর বিচার সম্ভব। তারা বলেননি, অভিযুক্তরা ছিল যুদ্ধবিধ্বস্থ, অসহায় ও নিরুপায়। পাকবাহিনীর বিচার ব্যতিত এ বিচার অন্যায়।
যাহোক, যারা বাংলাদেশকে মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত করেছে, তারা বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর প্রজন্ম। তাদের অপকর্মের দায় দেশের ১৬কোটি নাগরিক বহন করছে। এখন বাংলাদেশের কোনো নাগরিক বিদেশে গেলে, প্রথমে তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধী প্রজন্ম সন্দেহ করা হয়। যা পাকিস্তানিদের ক্ষেত্রে হয়না। বিশ্ববাসী ইতিহাসের চেয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের রায় গুরুত্ব দেয়। রায়টি এদেশের বিচারকদের মাধ্যমেই হয়েছে, তাই এতে সংশয়ের অবকাশ নেই।
বাংলাদেশকে মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রের কালিমা মুক্ত করতে দেশবাসীকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করতে হবে। ঘাতক পাকবাহিনীর বিচার করতে হবে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে অবরূদ্ধ বাঙ্গালিদের ফেরত আনতে চিহ্নিত ১৯৫ যুদ্ধাপরাধী পাকসেনাকে মুক্তি দিয়ে দেশে দালাল আইনে প্রচলিত বিচার বাতিল করেছেন। উক্ত বিচারের সমস্ত নথিপত্র বিনষ্ট করেছেন। তিনি সুষ্পষ্ট ঘোষণা করেছেন, ঘাতক পাকবাহিনীর চেয়ে আমার দেশের যুদ্ধবিধ্বস্থ বাঙ্গালি অপরাধী নয়। তাই এ বিচার কখনো প্রযোজ্য নয়। কিন্তু দীর্ঘ ৪০ বছর পর পুনরায় বিচারে শুধু বাংলাদেশের নাগরিক অভিযুক্ত হয়েছে। এটি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও ঘোষণার সুস্পষ্ট বিরোধিতা।
বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত
সিরাজী এম আর মোস্তাক, ঢাকাঃ বাংলাদেশে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ১৯৭১ সালে সংঘটিত জঘন্য অপরাধের বিচারে শুধু এদেশের নাগরিক অভিযুক্ত হয়েছে। কয়েকজনের সাজা কার্যকর হয়েছে। এদেশের বিচারকগণই উক্ত ট্রাইব্যুনাল পরিচালনা করেছেন। ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক শব্দটি থাকায় এ বিচার বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হয়েছে। সুস্পষ্ট হয়েছে, ১৯৭১ এর প্রেক্ষিতে পাকিস্তানিরা অপরাধী নয়। তাদের অপরাধী বলা আর্ন্তজাতিক ট্রাইব্যুনাল অবমাননার শামিল। এতে বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত হয়েছে।
বিচারবিভাগে সংশ্লিষ্টরা এজন্য দায়ী। বিচারকগণ পাকবাহিনীর প্রতি গভীর আবেগ ও সমর্থন নিয়ে বিচার করেছে। তারা পাকবাহিনীর হত্যাকান্ড, ধর্ষণ ও যুদ্ধাপরাধী কর্মকান্ড দেখেনি। তারা এদেশের অসহায় যুদ্ধবিধ্বস্থ নাগরিকদের কর্মকান্ডকে মানবতাবিরোধী অপরাধ সাব্যস্ত করেছে। তাদের দৃষ্টিতে, ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বরে সংঘটিত অপরাধসমূহ পাকবাহিনী করেনি; বাংলাদেশের ঘাতক রাজাকার, আলবদর ও আশশামস গোষ্ঠি তা করেছে। এরাই ৩০ লাখ বাঙ্গালিকে হত্যা করেছে এবং ২লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়েছে। ট্রাইব্যুনালে সাজাপ্রাপ্ত আসামীগণ প্রত্যেকে অসংখ্য হত্যা, ধর্ষণ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত। যেমন, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী একাই সহ¯্রাধিক হত্যাকান্ড ও নারী ধর্ষণ করেছে। অগণিত অপরাধী থেকে তাদের কতিপয়ের বিচার হয়েছে। যেহেতু ট্রাইব্যুনালে পাকবাহিনীর অপরাধ প্রমাণ হয়নি, তাই কতো অধিক সংখ্যক বাঙ্গালি উক্ত অপরাধকর্মে জড়িত ছিল; তা অনিশ্চিত। এ সংখ্যা বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঘোষিত ৩০ লাখ শহীদের চেয়েও বেশি হতে পারে। প্রচলিত ২লাখ তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া তৎকালিন অধিকাংশ বাঙ্গালি মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকতে পারে। হয়তোবা এজন্যই বাংলাদেশে তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ছাড়া ঘোষিত ৩০লাখ শহীদ স্বজনদের অস্তিত্ব নেই। তাই তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ব্যতিত দেশের কেউই নিরপরাধ ভাবার সুযোগ নেই। এমনকি বিচারকগণও নন। ট্রাইব্যুনালে সুস্পষ্ট বিচারে পাকিস্তানিদের পরিবর্তে বাংলাদেশিরা মানবতাবিরোধী অপরাধী প্রজন্ম সাব্যস্ত হয়েছে।
এক্ষেত্রে আসামীপক্ষের আইনজীবীগণও দায়মুক্ত নন। তারা আসামীদের নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করেছেন বটে মূল অপরাধী তথা ঘাতক পাকবাহিনীর বিচার চাননি। তারা যুক্তি দেখাননি, ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক শব্দ থাকায় এতে পাকবাহিনীর বিচার সম্ভব। তারা বলেননি, অভিযুক্তরা ছিল যুদ্ধবিধ্বস্থ, অসহায় ও নিরুপায়। পাকবাহিনীর বিচার ব্যতিত এ বিচার অন্যায়।
যাহোক, যারা বাংলাদেশকে মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রে নিমজ্জিত করেছে, তারা বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর প্রজন্ম। তাদের অপকর্মের দায় দেশের ১৬কোটি নাগরিক বহন করছে। এখন বাংলাদেশের কোনো নাগরিক বিদেশে গেলে, প্রথমে তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধী প্রজন্ম সন্দেহ করা হয়। যা পাকিস্তানিদের ক্ষেত্রে হয়না। বিশ্ববাসী ইতিহাসের চেয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের রায় গুরুত্ব দেয়। রায়টি এদেশের বিচারকদের মাধ্যমেই হয়েছে, তাই এতে সংশয়ের অবকাশ নেই।
বাংলাদেশকে মানবতাবিরোধী অপরাধী রাষ্ট্রের কালিমা মুক্ত করতে দেশবাসীকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করতে হবে। ঘাতক পাকবাহিনীর বিচার করতে হবে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে অবরূদ্ধ বাঙ্গালিদের ফেরত আনতে চিহ্নিত ১৯৫ যুদ্ধাপরাধী পাকসেনাকে মুক্তি দিয়ে দেশে দালাল আইনে প্রচলিত বিচার বাতিল করেছেন। উক্ত বিচারের সমস্ত নথিপত্র বিনষ্ট করেছেন। তিনি সুষ্পষ্ট ঘোষণা করেছেন, ঘাতক পাকবাহিনীর চেয়ে আমার দেশের যুদ্ধবিধ্বস্থ বাঙ্গালি অপরাধী নয়। তাই এ বিচার কখনো প্রযোজ্য নয়। কিন্তু দীর্ঘ ৪০ বছর পর পুনরায় বিচারে শুধু বাংলাদেশের নাগরিক অভিযুক্ত হয়েছে। এটি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও ঘোষণার সুস্পষ্ট বিরোধিতা।
[email protected]





ঢাকা এর আরও খবর

১২ ডিসেম্বর থেকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নির্বাচনের মনোনয়ন ফর্ম সংগ্রহ করা যাবে ১২ ডিসেম্বর থেকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নির্বাচনের মনোনয়ন ফর্ম সংগ্রহ করা যাবে
আগামী নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ করতে হবে আগামী নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ করতে হবে
গণতন্ত্র মঞ্চের নতুন সমন্বয়কের দায়িত্বে সাইফুল হক গণতন্ত্র মঞ্চের নতুন সমন্বয়কের দায়িত্বে সাইফুল হক
বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রামের শরিকদের সাথে বেঈমানী করেছে : লেবার পার্টির চেয়ারম্যান বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রামের শরিকদের সাথে বেঈমানী করেছে : লেবার পার্টির চেয়ারম্যান
আগামী ফেব্রুয়ারীতে জাতীয় নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই আগামী ফেব্রুয়ারীতে জাতীয় নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই
যমুনা অভিমুখী বামপন্থীদের মিছিলে পুলিশী হামলা ঘটনায়  বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির তীব্র নিন্দা যমুনা অভিমুখী বামপন্থীদের মিছিলে পুলিশী হামলা ঘটনায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির তীব্র নিন্দা
ডিসি ও ইউএনওকে রিটার্নি কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না ডিসি ও ইউএনওকে রিটার্নি কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকারী দল হিসাবে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণভোটে হাঁ এর পক্ষে জনমত সংগঠিত করবে জুলাই সনদের স্বাক্ষরকারী দল হিসাবে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণভোটে হাঁ এর পক্ষে জনমত সংগঠিত করবে
ডা.মিলনের প্রতি বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা ডা.মিলনের প্রতি বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)