শিরোনাম:
●   জেসিএক্স এর তিনদিন ব্যাপী আবাসন মেলা শুরু ●   ঝালকাঠিতে হাদির হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ●   হাদি হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ●   দৈনিক পথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর পরিকল্পিত সন্ত্রাসী ঘটনা ●   হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ ●   কাউখালীতে ইউপিডিএফ কালেক্টরের আস্তানায় মদ তৈরির সরাঞ্জাম ও চাঁদার রশিদ উদ্ধার ●   বড়দিন উপলক্ষ্যে রাঙামাটিতে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা ●   খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের ৪০ বছর পূর্তিতে প্রকাশনা উৎসব ●   আত্রাইয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অবৈধ ‘কচ জাল’ জব্দ ●   মিরসরাইয়ে অবৈধ বালু মহালে যৌথ অভিযান ●   ঈশ্বরগঞ্জে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পালিত ●   মায়ের মোবাইল আসক্তিতে শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের মূখপাত্র নির্মল বড়ুয়া মিলনের জন্মদিনে বড়ুয়া নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা ●   বিজয় মেলায় ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট অস্বস্তিতে দর্শনার্থীরা ●   ঝালকাঠিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস ●   সাভারে স্মৃতিসৌধে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   রাঙামাটিতে দৈনিক সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন ●   মহান বিজয় দিবসে রাঙামাটি জেলা পুলিশের শ্রদ্ধাঞ্জলি ●   কাউখালীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   রাঙামাটিতে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থলে বিজিবির শ্রদ্ধা ●   রাবিপ্রবি’তে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   রাঙামাটিতে মহান বিজয় দিবসে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধাঞ্জলী ●   শুঁটকি উৎপাদনে ভাটা পড়েছে আত্রাইয়ের শুঁটকিপল্লী ●   ঈশ্বরগঞ্জে মৃত্যুশয্যায় বড় ভাইকে দেখতে এসে হামলার শিকার ●   ছাত্রদলের শাওন এর নেতৃত্বে রুফটপ রেস্টুরেন্টে ম্যানেজার গিরি দত্ত চাকমা’র ওপর হামলা ●   মাদ্রাসার এতিম ছাত্রদের মাঝে রাঙামাটি সদর জোন এর শীতবস্ত্র বিতরণ ●   গ্লোরি রেসিডেন্স হোটেল এর সফটওয়্যার লঞ্চিং এর উদ্বোধন ●   আত্রাইয়ে যথাযথ মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত ●   স্কাউট জাম্বুরী’তে যোগ দিতে ফিলিপাইন গমন করলো মিরসরাইয়ের রাহিম ●   সাংবাদিকতা সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সাথে করতে হবে : বিএফইউজে সভাপতি
রাঙামাটি, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
শনিবার ● ১৯ আগস্ট ২০১৭
প্রথম পাতা » পটুয়াখালী » সৌন্দর্যের অারেক নাম সোনার চর
প্রথম পাতা » পটুয়াখালী » সৌন্দর্যের অারেক নাম সোনার চর
শনিবার ● ১৯ আগস্ট ২০১৭
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সৌন্দর্যের অারেক নাম সোনার চর

---হাসান আলী,পটুয়াখালি প্রতিনিধি :: (৪ ভাদ্র ১৫২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় সকাল ১১.৫৫মি.) পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলাধীন তেঁতুলিয়া ও বুড়া গৌরাঙ্গ নদীর মোহনার বিশাল একটি দ্বীপচরের নাম সোনার চর।সম্ভাবনাময় সোনার চর হয়ে উঠতে পারে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র। জেলা সদর থেকে ১২০ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে এবং কুয়াকাটা থেকে সোজা পূর্বে ৫০ কিমি দূরে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের বুক চিড়ে জেগে ওঠা এ চরটি রাঙ্গাবালী উপজেলার দক্ষিণ সীমা তথা শেষ ভূখণ্ড। বিংশ শতাব্দীর ৩০ এর দশকে জেগে ওঠা এ মায়াবী দ্বীপটিতে সোনা নেই বটে। কিন্তু অপার সম্ভাবনাময় দ্বীপটিতে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটানো গেলে এটি হয়ে উঠতে পারে সোনার মতো মূল্যবান। এখানকার বালুকারাশির উপর সোনালী সূর্যের ঝলমলে আলো যখন প্রতিবিম্বিত হয় তখন তা দেখতে অনেকটা সোনার মতো মনে হয়। এ থেকেই লোকজন চরটির নাম দেয় সোনার চর। প্রায় ১০ হাজার একর আয়তন বিশিষ্ট উত্তর-দক্ষিণে লম্বা কিছুটা ডিম্বাকৃতির এ চরটির দিকে ২০০৪ সালে নজর দেয় সরকার। এরই প্রেক্ষিতে পটুয়াখালী উপকূলীয় বনবিভাগ বনায়ন শুরু করে এবং পরে এখানে কিছু প্রাণী উন্মুক্ত করা হয়। ২০১১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সংরক্ষিত এ বনভূমিকে অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়।
নয়ানাভিরাম সৌন্দর্যের নানা আয়োজন রয়েছে এ দ্বীপটিতে। সোনার চরের ভিতরে মাকড়সার জালের মতো ছড়ানো অসংখ্য সোতা-খাল। এসব খালের দুপাশে সবুজের নিশ্ছিদ্র দেয়াল হয়ে দাড়িয়ে আছে প্রকৃতি তথা বনবনানীর নিপুণ কারুকাজ। সাগর, নদী, ঢেউ, সাত কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতের একই স্থানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ, লাল কাঁকড়ার অসাধারণ শিল্পকর্ম ও ছোটাছুটির দৃশ্য আপনার ভ্রমণক্লান্ত মনটাকে দিতে পারে অনাবিল আনন্দের এক কোমল পরশ। এখানে ঘুরতে ঘুরতে আপনার চোখের সামনে এসে পড়তে পারে বুনো মহিষ, হরিণ, শুকর, বানর, মেছো বাঘসহ আরো কোন বন্য প্রাণীর দল। এ চরে প্রচুর দেশী-বিদেশী পাখির বিচরণ রয়েছে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে প্রচুর পরিযায়ী পাখি আসে এখানে।
এখানে অস্থায়ী ভিত্তিতে গড়ে ওঠা জেলে পল্লীর জেলেদের জীবনাচরণ আপনার চিন্তার জগতকে দোলা দিবে নিঃসন্দেহে। প্রতি বছর অক্টোবর নভেম্বর মাসে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জেলেরা এখানে আসেন এবং ঘর তোলেন পাঁচ-ছয় মাসের জন্য। তারা বিশেষ ধরনের কিছু মাছ ধরেন এবং তা শুকিয়ে শুটকি তৈরি করেন।
সোনার চরের যাতায়াতের সমস্যা ও কাঙিক্ষত প্রচার-প্রচারণার অভাবে পর্যটক প্রিয় হয়ে উঠতে পারেনি অপার সম্ভাবনাময় এ দ্বীপটি। দ্বীপটির অবস্থানগত বৈশিষ্ট্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে এখানে গড়ে উঠতে পারে মালদ্বীপ, বালি ও পাতায়ার মতো বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র। এজন্য দরকার সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ।





আর্কাইভ