শিরোনাম:
●   আ’লীগের নাশকতা ঠেকাতে ঈশ্বরগঞ্জে পুলিশের ‘হোন্ডা মোবাইল’ অভিযান ●   নিখোঁজের ১৮ দিনেও সন্ধান মিলেনি গৃহবধু নূপুরের ●   পার্বতীপুরে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের ১৭ কিলোমিটার বৈদ্যুতিক তার চুরি ●   রাজনীতিতে নতুন জবরদস্তির আলামত দেখা যাচ্ছে ●   কাউখালীর দুর্গম এলাকায় ইউপিডিএফের বাধা সত্ত্বেও সেনাবাহিনীর মানবিক কার্যক্রম সম্পন্ন ●   আট সংগঠনের স্মারকলিপি : রাঙামাটিতে জনসংখ্যানুপাতে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে জেলা পরিষদকে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম ●   শিক্ষকদের উপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে পার্বতীপুরে বিক্ষোভ ●   শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধুলার চর্চা করতে হবে : ডিজি কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ●   আইন শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে শতভাগ নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে ●   কাপ্তাইয়ে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা ●   চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের সাথে কোনো জোট নয় রাঙামাটিতে হাসনাত আব্দুল্লাহ ●   বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটার তৈরিতে কাজ শুরুর কথা জানালেন আসিফ আকবর ●   আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল ●   ঝিনাইদহে পিকাপের ধাক্কায় নসিমন ড্রাইভার নিহত ●   প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বৈঠক ●   পার্বতীপুরে শ্লীলতাহানির অভিযোগে, সন্ধানী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানীর ডিজিএম গ্রেপ্তার ●   মিরসরাই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন নুরুল আমিন ●   কুষ্টিয়া গণপূর্ত অফিসেই ১৮ বছর’ আ’লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত অনুপ কুমার সাহা ●   চিৎমরম বৌদ্ধবিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব সম্পন্ন ●   বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা ●   প্রেমের টানে পাকিস্থানি তরুণী বাংলাদেশে ●   আগামীকাল ৪ নভেম্বর নির্বাচন কমিশনের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎকার ●   ঝালকাঠি-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন ইলেন ভুট্টো ●   বনরূপা ব্যবসায়ী সমিতির নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ ●   দিনাজপুর-৫ মনোনয়ন প্রত্যাশী নূরুল হুদা বাবু’র সাংবাদিকদের সঙ্গে নির্বাচনী মতবিনিময় ●   কাপ্তাইয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার জিয়াউদ্দিন ●   বাজুস এর নতুন সভাপতি নির্বাচিত হলেন এনামুল খান দোলন ●   বাজুস এর নতুন সহ-সভাপতি হলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন ●   মুসমানের সেকুলারিজম হওয়ার কোন সুযোগ নেই
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
রবিবার ● ১৫ জুলাই ২০১৮
প্রথম পাতা » ঢাকা » কোটার রায় কি বৈধ ছিল ? (Was the judgment of quota legal ?)
প্রথম পাতা » ঢাকা » কোটার রায় কি বৈধ ছিল ? (Was the judgment of quota legal ?)
রবিবার ● ১৫ জুলাই ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কোটার রায় কি বৈধ ছিল ? (Was the judgment of quota legal ?)

---সিরাজী এম আর মোস্তাক, ঢাকা ::  (৩১ আষাঢ় ১৪২৫ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ১১.৪৪মি.) রায় নিয়ে মন্তব্য করলে যদি আদালত অবমাননা হয়, ইতিহাস বিকৃত করলে কি অবমাননা হয়না? মুক্তিযুদ্ধের সুপ্রতিষ্ঠিত ইতিহাস অবমাননা এবং বাংলাদেশের ১৬কোটি জনতার বঞ্চণা সত্তেও হাইকোর্টের আপীল বিভাগে মাত্র ২লাখ তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার জন্য শতকরা ৩০ভাগ কোটা পরিপালনে যে রায় হয়েছে, তা বৈধ কিনা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করছি।
১২ জুলাই, ২০১৮ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা বিষয়ে হাইকোর্টের রায় আছে। এজন্য ৩০ভাগ মুক্তিযোদ্ধা কোটায় হস্তক্ষেপ করা যাবেনা। মাননীয় নেত্রীর বক্তব্যের অনলাইন ভিডিওসুত্র দ্রষ্টব্য- https://www.youtube.com/watch?v=ZfLjJxUsWmY&t=161s| তিনি হাইকোর্টের রায় ও মামলার রেফারেন্স হিসেবে মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর প্রেসব্রিফিংয়ের কথা উল্লেখ করেন। লেখার কলেবর কমাতে উক্ত প্রেসব্রিফিংয়ের অনলাইন ভিডিওসুত্র প্রদত্ত হল- https://www.youtube.com/watch?v=va38Y5u6jbA&feature=share|
১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে লড়াকু বীর ও শহীদের সংখ্যা প্রসঙ্গে স্বাধীনতার স্থপতি বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুস্পষ্ট বক্তব্য ও তাদের প্রতি গৃহীত কর্মপন্থা বিদ্যমান। যারা এর বিরোধীতা করে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা ও কোটা প্রণয়ন করেছে, তারা নিঃসন্দেহে স্বাধীনতা বিরোধী। আর স্বাধীনতা বিরোধীদের পক্ষে রায় প্রদান কি বৈধ?
বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারী দেশে ফিরে প্রথম ভাষণেই মুক্তিযুদ্ধে প্রাণ হারানো ৩০ লাখ শহীদ ও লাখো সম্ভ্রমহারা মা-বোনের সংখ্যা সুস্পষ্ট ঘোষণা করেন। তিনি লাখ লাখ জনতার উদ্দেশ্যে বলেন-আপনারাই লড়াই করে এদেশ স্বাধীন করেছেন। আপনাদেরই ৩০লাখ প্রাণ হারিয়েছেন এবং লাখ লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছেন। আপনাদের জানাই স্যালুট। আজ এ স্বাধীনতা রক্ষার দায়িত্ব আপনাদেরই। ভাষণটি অনলাইন দ্রষ্টব্য-https://www.youtube.com/watch?v=__CHdKMmQfo| (এ প্রসঙ্গে আরো অসংখ্য উদ্ধৃতি ও প্রমাণ বিদ্যমান)। বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের সংখ্যাটি ভাষণেই সীমাবদ্ধ রাখেননি। লাখ লাখ শহীদ থেকে ০৭(সাত) জনকে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি তথা বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব প্রদান করেছেন। আর অগণিত মুক্তিযোদ্ধা থেকে ৬৬৯ জনকে তিন স্তরে (বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীক) খেতাব প্রদান করেছেন। প্রদত্ত খেতাব অনুসারে, মুক্তিযোদ্ধার চেয়ে শহীদের সংখ্যা অনেক কম। শহীদগণ মুক্তিযোদ্ধাদের অংশ মাত্র। যুদ্ধে আহত, নিহত, গাজী, বন্দী, শরণার্থী ও সহায়তাকারী সবাই মুক্তিযোদ্ধা। অর্থাৎ শহীদগণ সবাই মুক্তিযোদ্ধা কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাগণ সবাই শহীদ নন। শহীদগণ প্রাণপণ যুদ্ধ না করলে, বাংলাদেশ স্বাধীন হতনা। যেমন, ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ কালো রাতের ঘটনা। সে রাতে বঙ্গবন্ধু ও বীর শহীদগণ ব্যতিত প্রায় সবাই আত্মরক্ষা ও দেশত্যাগে ব্যস্ত ছিলেন। তখন বহু বীর জীবনের মায়া ত্যাগ করে পাকবাহিনীর বিরূদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন। তারা যুদ্ধ করতে করতে প্রাণ হারিয়েছেন। এ শহীদদের চেয়ে বড় মুক্তিযোদ্ধা কে? বঙ্গবন্ধু শ্রদ্ধাভরে বারবার তাদের স্মরণ করেছেন। তাদের বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব দিয়েছেন। অর্থাৎ ৩০লাখ শহীদ সবাই উচ্চ মানের মুক্তিযোদ্ধা। এছাড়া অন্যরা সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা। তাদের সংখ্যা ব্যাপক। বঙ্গবন্ধু তাদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা উল্লেখ করেননি। তিনি ৩০লাখ শহীদেরও পুর্ণাঙ্গ তালিকা করেননি।
বলা হয়েছে, ১৯৭২ সালে মুক্তিযোদ্ধা কোটা চালু হয়েছে। ২৭ জুন, ২০১৮ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে এ দাবি করেন। অনলাইন ভিডিও দ্রষ্টব্য-https://www.youtube.com/watch?v=cq5QU7YjpmQ| বঙ্গবন্ধুর সকল ভাষণ, কর্মকান্ড, শাসনপ্রণালী, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের খেতাবপ্রদান ও জীবনচরিত বিশ্লেষণে সুস্পষ্ট হয়, তিনি সারাজীবন বৈষম্যমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র গড়তে সংগ্রাম করেছেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ ভেদাভেদ করেননি। বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করলে, তা ছিল ব্যাপক। ০৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ ও ৬৬৯ জন খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া আপামর জনতাকেই তিনি সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করেছেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের সন্তান-সন্ততি নির্বিশেষে কারো জন্যই কোটা চালু করেননি। তিনি তালিকা প্রণয়ন বা কোটা চালু করলে, সবার আগে ৩০ লাখ শহীদ ও সম্ভ্রমহারা মা-বোনের তালিকা করতেন এবং তাদের অসহায় সন্তানদের কোটা দিতেন। তখন অগণিত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা সম্ভব ছিলনা। তাই কেউ যদি দাবি করেন- তিনি ১৯৭২ সালে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পেয়েছেন, তা জঘন্য মিথ্যাচারিতা।
বঙ্গবন্ধু শহীদ হবার পর তাঁর আদর্শ ও নীতি বর্জন করে স্বার্থান্বেষী মহল প্রায় ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা করে। তাদের জন্য ভাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততিকে দেশের ১৬ কোটির জনতার তুলনায় শতকরা ৩০ভাগ কোটাসুবিধা প্রদান করে। এতে ৩০লাখ বীর শহীদ ও লাখ লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনের সংখ্যা ও স্বীকৃতি মুছে যায়। অগণিত লড়াকু বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বঞ্চিত হয়। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতা, এম এ জি ওসমানী, খন্দকার মোশতাকসহ বহু ত্যাগী নেতা মুক্তিযোদ্ধা তালিকা বঞ্চিত হন। প্রতিষ্ঠিত হয় যে, শুধু তালিকাভুক্ত ২লাখ মুক্তিযোদ্ধাই দেশ স্বাধীন করেছেন। অন্যরা মুক্তিযোদ্ধা নন। ৩০লাখ শহীদ ও লাখো সম্ভ্রমহারা মা-বোনের তালিকা তো দুরের কথা; তাদের সন্তান-সন্ততির স্বীকৃতি প্রশ্নই আসেনা। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর মহান আদর্শ বিলুপ্ত হয়। আর তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান-সন্ততি ও নাতি-নাতনিদের শতকরা ৩০ভাগ কোটাসুবিধার ফলে দেশে বৈষম্যের পাহাড় সৃষ্টি হয়।
মহামান্য আদালত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর চেতনা বিবেচনা ছাড়াই স্বার্থান্বেষী মহলের পক্ষে একপেঁশে রায় দিয়েছে। ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য শতকরা ৩০ভাগ কোটা পরিপালনে জোর তাগিদ দিয়েছে। মূলত আদালতের কাজ, আইন বিশ্লেষণ ও বিচার পরিচালনা করা; ইতিহাস গবেষণা নয়। আদালতের উচিত ছিল, প্রচলিত ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা তালিকার যথার্থতা নির্ণয় করা। যারা মুক্তিযোদ্ধাদের অবৈধ তালিকাটি করেছে, তাদের চিহ্নিত করা। তারা জঘন্য অপরাধী। মামলার এজাহার অনুসারে অপরাধীদের বিচার করা। কোটার প্রকৃত হকদার মুক্তিযোদ্ধারা নাকি বীর শহীদের স্বজনেরা, তা বিবেচনা করা। আদালত তা করেনি। বাচ-বিচার ছাড়াই প্রচলিত ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা যথার্থ বিবেচনা করেছে। তাদের পক্ষে বৈষম্যমূলক রায় প্রদান করেছে। প্রকৃতপক্ষে, বিচারবিভাগের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ ও তদারকির জন্য বিধিবদ্ধ সংস্থা থাকলে, আদালত কখনই স্বার্থান্বেষী মহলের পক্ষে এমন রায় দিতে পারতনা।
অতএব উচিত, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে প্রদত্ত রায়টি নিখুঁত বিশ্লেষণ করা। মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের স্বীকৃতি, সংখ্যা ও কোটা নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের সমাধান করা। বাঙ্গালি জাতির জনকের প্রকৃত আদর্শ বাস্তবায়ন করা। বীরশহীদ, আত্মতাগী, ভুক্তভোগী ও বীরযোদ্ধা নির্বিশেষে দেশের আপামর জনতাকে মুক্তিযোদ্ধা ও লাখো শহীদের প্রজন্ম ঘোষণা করা। প্রচলিত কোটার কারণে লাখো শহীদের স্বজন ও আপামর জনতা যে বঞ্চণার শিকার হয়েছে, তা নিরসন করা। বঞ্চিতদের দাবি পূরণ করা। চাকুরিতে প্রবেশে বয়স কমপক্ষে ৪৫ বা ৪০ করা।
[email protected]





ঢাকা এর আরও খবর

রাজনীতিতে নতুন জবরদস্তির আলামত দেখা যাচ্ছে রাজনীতিতে নতুন জবরদস্তির আলামত দেখা যাচ্ছে
আইন শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে শতভাগ নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে আইন শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে শতভাগ নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বৈঠক প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বৈঠক
আগামীকাল ৪ নভেম্বর  নির্বাচন কমিশনের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎকার আগামীকাল ৪ নভেম্বর নির্বাচন কমিশনের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎকার
বাজুস এর নতুন সভাপতি নির্বাচিত হলেন এনামুল খান দোলন বাজুস এর নতুন সভাপতি নির্বাচিত হলেন এনামুল খান দোলন
বাজুস এর নতুন সহ-সভাপতি  হলেন  ইকবাল হোসেন চৌধুরী বাজুস এর নতুন সহ-সভাপতি হলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
তীরে এসে তরি ডোবাবেন না : সাইফুল হক তীরে এসে তরি ডোবাবেন না : সাইফুল হক
দ্রুত নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করুন দ্রুত নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করুন
ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেলের প্রাপ্যতা নিশ্চিতের তাগিদ ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেলের প্রাপ্যতা নিশ্চিতের তাগিদ
ফেব্রুয়ারীর জাতীয় নির্বাচনকে কোনভাবে ঝুঁকিতে নিক্ষেপ করা যাবেনা ফেব্রুয়ারীর জাতীয় নির্বাচনকে কোনভাবে ঝুঁকিতে নিক্ষেপ করা যাবেনা

আর্কাইভ