বৃহস্পতিবার ● ১৬ এপ্রিল ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » করোনার মধ্যেও জামাই শ্বাশুড়ির পরোকিয়া
করোনার মধ্যেও জামাই শ্বাশুড়ির পরোকিয়া
জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :: ঝিনাইদহের সদর উপজেলার মধুহাটি ইউনিয়নের বেড়াশুলা গ্রামে আপন খালা শ্বাশুড়ির সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন লম্পট জামাই। জানা যায় বেরাশুলা গ্রামের বিশারতের ছেলে শামিম (৩০) এর সাথে একই পাড়ার আপন খালা শ্বাশুড়ি আজিজুলের স্ত্রী চম্পা খাতুনের সাথে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ সম্পর্ক চলছিল। গত,২৮ ফেব্রুয়ারি এলাকাবাসী তাদের আপত্তিকর অবস্থায় ধরে ফেলে,এবং এলাকার মাতব্বর মুসল্লিরা তাদের জনো সম্মুখ্যে জুতার মালা পড়িয়ে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেয়। কিছু দিন যেতে না যেতেই আবারও তারা একই কাজে লিপ্ত হয়,এবার ছেলের বাবা সাত্তার (ছাগলের ব্যাপারী) তার বিটার বউ এবং লম্পট শামিম কে ধরে ফেলে। শামিম নিজেকে বাচাতে সাত্তারকে আঘাত করে পালিয়ে যায়। শামিমের স্ত্রী দুই সন্তানের জননী হুসনেআরা বলেন,আমার স্বামী আমার আপন খালার সাথে পরোকিয়া করেছে,আমি অনেকবার তাদের নিষেধ করলেও তারা তা শোনেনি,এলাকাবাসী তাদের একবার জুতার মালা পড়িয়েছিল,তাও তারা থামেনি।সেদিনের ঘটনার পর সে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। গ্রাম বাসির পক্ষে আবুল হোসেন জানান,শামিমের আপন খালা শ্বাশুড়ি হচ্ছে চম্পা। কিন্তূ তারা যে এত নেক্কার জনক কাজ করবে তা আমাদের জানা ছিলনা।কিছু কিছুদিন আগে আমরা শালিশে তাদের জুতার মালা পড়িয়ে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দিয়ে ছিলাম, কারন এদের বিয়ে দিব কি করে? এ ব্যাপারে চম্পার শ্বশুর সাত্তার বলেন,শামিম হচ্ছে আমার বিটার বউর জামাই সেই সুবাদে সে আমাদের বাড়িতে আসত,আমরা কখনও ভাবতে পারিনি,যে ওরা এত নিচে নামবে,ছি। ওয়ার্ডের মেম্বার রসুল হোসেন বলেন, আসলে লজ্জার কথা, ঘটনা সত্যি এদের একাধিকবার আমরা চেষ্টা করেও থামাতে পারিনি এখন শামিম পলাতক। আমরা চেষ্টা করছি সমাজিক কায়দায় এর মিমাংসা করতে।
পুলিশ সদস্যকে ধাক্কায় আহত করল প্রতিপক্ষ
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহ সদরের নলডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্পের কনস্টেবল শরিফুল ইসলাম (২১) মারাত্বভাবে আহত হয়েছে। বুধবার সকাল ৯টার দিকে কালীগঞ্জ নলডাঙ্গা ভ্যান স্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে। তিনি নলডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্পে দীর্ঘ ৫ মাস যাবত কর্মরত আছেন। কনস্টেবল শরিফুল ইসলাম সকালে কালীগঞ্জ এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলে আসার পথে শহরের নলডাঙ্গা স্ট্যান্ডে আসলে অপর দিক থেকে আসা পাইকপাড়া গ্রামের সেতুর সাথে অপর মটর সাইকেলে ধাক্কা লাগে। এ সময় কয়েক জন উত্তেজিত হয়ে পুলিশ সদস্য শরিফুলকে ধাক্কা দিলে পাকা রাস্তার উপর মাথা পড়ে। নলডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্পের আইসি আব্দুল আলিম জানান, কনস্টেবল ও অন্য পুলিশ সদস্য টাকা তুলে আসার পথে অন্য মটর সাইকেলের সাথে ধাক্কা লাগে অতি উৎসাহি হয়ে তাকে রাস্তার উপর উঁচু করে ফেলে দেয় এবং বেদম মারপিট করেছে আমি এসপি, ওসি এবং তার পরিবারকে ঘটনাটি জানিয়েছি। কালীগঞ্জ থানার অফিসার-ইন-চার্জ (ওসি) মুহাঃ মাহফুজুর রহমান মিয়া বলেন, অভিযোগ পেয়েছি গ্রেফতারের জন্য আমরা জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। মারাত্বক আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে কালীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রোগীকে যশোর সদর হাসপাতালে রেফার্ড করে।
করোনার মধ্যে কর্মস্থলে না থাকায় ২ কর্মকর্তাকে শোকজ
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহের শৈলকুপায় সরকারি নির্দেশনা অম্যান্য করে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার কারণে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদ খানকে শোকজ (কারন দর্শানোর নোটিশ) দেওয়া হয়েছে। শৈলকুপা উপজেলা অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, শৈলকূপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম করোনা মহামারী প্রতিরোধ ও করনীয় এবং ত্রাণ বিতরণ সংক্রান্ত সভা আহ্বান করেন। এ সভায় উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম এবং শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদ খান অনুপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম বলেন, গত ১২ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের জরুরী মিটিং ছিল। সেখানে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম এবং শিক্ষা কর্মকর্তা শামীম আহমেদ খান অংশগ্রহণ করেনি। জরুরি বৈঠকে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে এ দু’জন কর্মকর্তা বলেন, মিটিংয়ের বিষয়ে তাদেরকে কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। ঝিনাইদহ মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুশান্ত কুমার দেব জানান, করোনা পরিস্থিতিতে কর্মস্থলে না থাকায় শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম তাদেরকে শোকজ করেছেন। আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। সন্তোষজনক উত্তর না পাওয়া গেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে ঝিনাইদহ মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুশান্ত কুমার দেব কর্মস্থলে উপস্থিত না থেকে করোনা উপদ্রুত গাইবান্ধায় ছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি চুপিসারে ঝিনাইদহে আসেন। তাকে জেলা শিক্ষা অফিসেই হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে সিভিল সার্জন অফিস সুত্রে জানা গেছে।
রিক্সা চালকের বাড়িতে ত্রাণ পৌছে দিলেন ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার
ঝিনাইদহ :: করোনার ছোবলে ঢাকায় আটকে পড়া এক রিক্সা চালকের মোবাইল ফোনে করুণ আকুতি “স্যার আমার সস্তান ও পরিবারকে বাঁচান। তারা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে।” মঙ্গলবার বেলা ১২ টায় ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান পিপিএম’র সরকারী মোবাইল ফোনে শৈলকুপা উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লীর এক রিক্সাচালক জানান, তিনি ঢাকায় রিক্সা চালান কিন্তু করোনার কারণে আটকে পড়েছেন। সেজন্য তিনি বাড়ী যেতে পারছেন না ,আজ তিনদিন তার পরিবারের পাঁচ সদস্য না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে । রিক্সা না চালানোর কারনে সে এখন বেকার হয়ে পড়েছে। উপায় না পেয়ে তিনি পুলিশ সুপারের নিকট ফোন করেছেন। এ টেলিফোন পেয়ে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার শৈলকুপার দায়িত্ব প্রাাপ্ত ডিএসবির এসআই মোঃ বাচ্চু শেখের মাধ্যমে এক মাসের ত্রাণ সামগ্রী ঐ পরিবারের কাছে পৌঁছে দিলেন। এসআই মোঃ বাচ্চু শেখ এ প্রতিনিধিকে জানান লোকটি অত্যন্ত গরিব একটি মাত্র ঘরে তার স্ত্রী, তিন সন্তান ও বৃদ্ধ শশুর-শাশুড়ীকে নিয়ে বসবাস করে। পুলিশ সুপারের এ ত্রাণ পেয়ে তারা খুশি।
এবার মোবাইল রিচার্জ নিয়ে শৈলকুপায় সংঘর্ষে মহিলাসহ আহত ৪
ঝিনাইদহ :: তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে ঘটনায় আহত হয়েছে মহিলাসহ ৪ জন। বুধবার (১৫ এপ্রিল) উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের পার্বতীপুর গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন পার্বতীপুর গ্রামের সাজি হোসেন (৪০) ও তার স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৩৫), জাফর ইকবল (৩৫) ও বাবুল হোসেন (৫০)। গ্রামবাসী জানায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে পার্বতীপুর গ্রামের আজাদ হোসেনের ছেলে সোহাগ মোবাইল রিচার্জ করতে যায় একই গ্রামের সাজি নামের এক দোকানদারের কাছে। করোনার কারণে দোকান বন্ধ থাকায় মোবাইল রিচার্জ হবে না জানালে দুজন তর্কে জড়িয়ে পড়ে। তর্কের একপর্যায়ে তাদের মাঝে হাতাহাতি হয়। এরই সূত্র ধরে বুধবার সকালে দু’পক্ষের মাঝে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আহতদের উদ্ধার করে শৈলকুপা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শৈলকুপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বজলুর রহমান জানান, উপজেলার পার্বতীপুর গ্রামে মোবাইল রিচার্জ করা নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
প্রধান মন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে শেখপাড়া দুঃখী মাহমুদ কলেজের সহায়তা প্রদাণ
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার শেখপাড়া দুঃখী মাহমুদ কলেজের শিক্ষক-কর্মকর্তা - কর্মচারীরা জাতীয় এই মহাদুর্যোগে অসহায় খেটে খাওয়া মানুষের পাশে দাড়িয়ে এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। প্রধান মন্ত্রীর আহব্বানে সাড়া দিয়ে তারা তাদের একদিনের বেতন-ভাতা বাবদ (৫৯৭০৭/=) ঊনষাট হাজার সাত শত সাত টাকা তাঁর ত্রাণ তহবিলে সহায়তা হিসেবে দিয়েছেন। কলেজের অধ্যক্ষ আসাদুর রহমান বলেছেন- পৃথিবীতে মানবসভ্যতা বিলুপ্তিকারী এমন মহামারি প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসে। মানুষই এই বিপর্যয়ের সাথে যুদ্ধ করে জয়ী হয় বারংবার। পৃথিবীর সব যুদ্ধেই মানুষ প্রাণ হারায়। পিতামাতা হারায় স্নেহের সন্তান। সন্তান হারায় ঈশ্বরতুল্য পিতামাতা। স্বামী হারায় তার প্রিয়তমা স্ত্রী। স্ত্রী হারায় তার সুখ-দুঃখের সাথীকে। স্বজন হারায় তার প্রিয়জন। শিশু হারায় তার ভবিষ্যৎ। সুন্দর জীবন। দেশ হারায় মহাসম্পদ। জাতি হারায় সভ্যতা, সংস্কৃতি। কান্নার জলে হয় বঙ্গোপসাগর। হাহাকার, আত্মচিৎকারে সুনীলআকাশ হয় বিবর্ণ। তবুও মানুষ বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে। জয়ীহয়। আবার উঠে দাঁড়ায়। সকল দুঃখ ভুলে মানবসভ্যতাকে আবার বিকশিত করে। দেখে বেঁচে থাকার নতুন স্বপ্ন। আমরাও আছি যে কোন পরিস্থিতির মোকাবেলায় সকলের পাশে। একসাথে। এদিকে বিপন্ন মানবতার পাশে দাড়োনোর জন্য কলেজের সুযোগ্য অধ্যক্ষ আসাদুর রহমান (শাহীন), উপাধ্যক্ষ মশিউর রহমান,সহকারী অধ্যাপক মতিয়ার রহমান,শহিদুল ইসলাম, আশরাফুল করিম, রবিউল ইসলাম,প্রবীর সাহা সহ সকল শিক্ষক কর্মচারীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জননেতা আব্দুল হাই এমপি,জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ,কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাবেক সাংসদ মোঃ দবির উদ্দিন জোয়ার্দ্দার,কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্জ মোঃ ওসমান গণি, শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শামীম আহম্মেদ খাঁন প্রমূখ।
ঝিনাইদহে সহায়তা বিতরণ
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহের বিভিন্ন এলাকায় অসহায় হতদরিদ্রদের মাঝে করোনা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। জমিয়তে জাকিরীণের সহায়তায় সপ্তাহ ব্যপী ঝিনাইদহ শহরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় এই ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হয়। জমিয়তে জাকিরীণের পক্ষ থেকে বলা হয় নি¤œ ও মধ্যবিত্ত পরিবার যারা খাদ্য সংকটে ছিলেন তাদের মাঝে মুলত এই ত্রান সহায়তা বিতরণ করা হচেছ। সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রায় ৩০০ হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়। ফুরফুরা শরীফের পীর মাদারজাত ওলী ন’হুজুর কেবলা (রহ) এঁর পৌত্র ও পীর আল্লামা বাকী বিল্লাহ সিদ্দিকী (রহ) এঁর একমাত্র সাহেবজাদা জমিয়তে জাকিরীণের মুখ্য নির্দেশক পীরজাদা মাওলানা জবিহহুল্লাহ সিদ্দিকী এক বিবৃতিতে অসহায় মানুষের এই দুর্যোগে সমাজের বিত্তশালীদের এই পক্রিয়ায় সামিল হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, দানের মাধ্যমে মহান আল্লাহর তায়ালা পৃথিবীর মানুষের মাঝে রিজিকের ভারসাম্যতা রক্ষা করেন। বিনিময়ে প্রতিদানও দিয়ে থাকেন। পীরজাদা বলেন, মানুষের সর্বাপেক্ষা প্রিয় বস্তু এবং জীবন যাপনের উপকরণ বা মাল ব্যয় করে আল্লাহ তায়ালার প্রতি ভালোবাসা এবং তার নির্দেশাবলীর প্রতি আনুগত্যের প্রমাণ দেওয়াই হচ্ছে মজবুদ ঈমানের অংশ।





ঝিনাইদহে পিকাপের ধাক্কায় নসিমন ড্রাইভার নিহত
কুষ্টিয়া গণপূর্ত অফিসেই ১৮ বছর’ আ’লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত অনুপ কুমার সাহা
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জনে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক
ঝিনাইদহে দীর্ঘ ২৩ বছর পর পৈত্রিক জমি ফিরে পেলেন সাবেক প্রকৌশলী
চুয়াডাঙ্গার শিক্ষা প্রকৌশলী কমিশন বাণিজ্যে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুর থেকে যুবতীর লাশ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়া চেম্বারের ‘এ’ গ্রুপের পরিচালক পদে নির্বাচন সম্পন্ন
জাকির এর উদ্যোগে কুষ্টিয়া শহর নতুন রূপে সেজেছে
কুষ্টিয়ার আদালতে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পালাল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ