শিরোনাম:
●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের মূখপাত্র নির্মল বড়ুয়া মিলনের জন্মদিনে বড়ুয়া নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা ●   বিজয় মেলায় ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট অস্বস্তিতে দর্শনার্থীরা ●   ঝালকাঠিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস ●   সাভারে স্মৃতিসৌধে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   রাঙামাটিতে দৈনিক সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন ●   মহান বিজয় দিবসে রাঙামাটি জেলা পুলিশের শ্রদ্ধাঞ্জলি ●   কাউখালীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   রাঙামাটিতে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থলে বিজিবির শ্রদ্ধা ●   রাবিপ্রবি’তে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   রাঙামাটিতে মহান বিজয় দিবসে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধাঞ্জলী ●   শুঁটকি উৎপাদনে ভাটা পড়েছে আত্রাইয়ের শুঁটকিপল্লী ●   ঈশ্বরগঞ্জে মৃত্যুশয্যায় বড় ভাইকে দেখতে এসে হামলার শিকার ●   ছাত্রদলের শাওন এর নেতৃত্বে রুফটপ রেস্টুরেন্টে ম্যানেজার গিরি দত্ত চাকমা’র ওপর হামলা ●   মাদ্রাসার এতিম ছাত্রদের মাঝে রাঙামাটি সদর জোন এর শীতবস্ত্র বিতরণ ●   গ্লোরি রেসিডেন্স হোটেল এর সফটওয়্যার লঞ্চিং এর উদ্বোধন ●   আত্রাইয়ে যথাযথ মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত ●   স্কাউট জাম্বুরী’তে যোগ দিতে ফিলিপাইন গমন করলো মিরসরাইয়ের রাহিম ●   সাংবাদিকতা সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সাথে করতে হবে : বিএফইউজে সভাপতি ●   কাপ্তাইয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ●   ঈশ্বরগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত ●   নির্বাচন ও গণভোট বানচালে নানা অপতৎপরতা চলছে ●   তামাক নিয়ন্ত্রণ : বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি পূরণে এগিয়ে বাংলাদেশ, আইন সংশোধনের দাবি ●   কাউখালীতে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস উদযাপন ●   ঝালকাঠিতে জীবন সংকটে প্রতিবন্ধী রিমন ●   নবীগঞ্জে জমি থেকে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার ●   ঝালকাঠিতে ওসমান হাদীকে গুলির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ●   পার্বতীপুরে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ●   ডিসেস্বর মাস পতাকা বিক্রির মৌসুম ●   ঢাকায় পানাম গ্রুপের আনন্দ উৎসব ●   মিরসরাইয়ে ভাষা প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে ৬৩৩ জন শিক্ষার্থী
রাঙামাটি, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
শনিবার ● ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » কৃষি » পানির অভাবে ধান ক্ষেত ফেটে চৌচির: উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশংকা
প্রথম পাতা » কৃষি » পানির অভাবে ধান ক্ষেত ফেটে চৌচির: উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশংকা
শনিবার ● ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পানির অভাবে ধান ক্ষেত ফেটে চৌচির: উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশংকা

 ---ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :: ঝিনাইদহে পানির অভাবে উচু জমির ধান ক্ষেত ফেটে চৌচির। ধান গাছের গোড়ায় পানি না থাকায় পোকা মকড়ের উপদ্রুপ বেড়ে যাচ্ছে। সেচ আর কীটনাশক খরচ মেটাতে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় আমন আবাদ হয়েছে এক লাখ তিন হাজার ১৫৫ হেক্টর জমিতে। আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ চার হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রার বাকি জমিতে পাট থাকার কারণে আবাদে দেরি হচ্ছে বলে জানায় জেলা কৃষি বিভাগ। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, পানির অভাবে ফসলের জমিগুলো ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। এতে অনেক জমির ধান মরে যাচ্ছে। অনেক কৃষক ধান বাঁচাতে জমিতে সেচ দিচ্ছেন। আর প্রতিবার সেচ দিতে বিঘাপ্রতি গুনতে হচ্ছে এক হাজার টাকা। উদয়পুর গ্রামের কৃষক আকাশ বলেন, পানির অভাবে জমি ফেটে চৌচির। ধান লাগানো প্রায় এক মাস হয়ে গেছে, এখনো কোনো উন্নতি নেই। আর জমিতে দেওয়ার জন্য সার তো পাওয়াই যাচ্ছে না। বাজারে সার আনতে গেলে বলছে সার নেই, আবার বেশি টাকা দিলে সার পাওয়া যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, সাত বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি। এখন সব ধান মরে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে ধানের জমি চাষ দিয়ে অন্য আবাদ করি। হলিধানীর কৃষক আলম বলেন, ধান লাগানোর পরে পানির অভাবে সার দিতে পারিনি। ধানের জমি সব ফেটে গেছে। আর বৃষ্টি না হলে সেচ দিয়ে ধানের আবাদ করলে তেমন লাভ হবে না। তারপরও বাধ্য হয়ে আমরা পানি সেচ দিচ্ছি। বংকিরা গ্রামের কৃষক বাবুল বিশ^াস জানান, এবছর উৎপাদক খরচ বেশি হবে। ধান চাষ করে দেনা দিতে দিতে কৃষক ফতুর হবে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদুল করিম বলেন, ঝিনাইদহে আমন ধান রোপণ প্রায় শেষ। এবছর আবহাওয়ার পরিবর্তন দৃশ্যমান। আষাঢ়-শ্রাবণ চলে গিয়ে ভাদ্র মাস চলছে, কিন্তু বৃষ্টির দেখা নেই। তিনি বলেন, কৃষকদের জমি ফেটে যাচ্ছে। তারা মেশিন দিয়ে সেচ দিচ্ছে। সেচের সঙ্গে বৃষ্টির খুব প্রয়োজন। বৃষ্টি পেলে ধানের আবাদ ভালো হবে। তারপরও সেচের মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব কি ভাবে ধান উৎপাদন এগিয়ে নেওয়া যায়, সে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে আষাড় গেলো বৃষ্টিহীনতায়। চলে গেছে শ্রাবনও। বৃষ্টির দেখা মেলেনি ভাদ্র মাসের অর্ধেকেও। তীব্র খরা আর ভ্যাপসা গরমে মানুষের ত্রাহি দশা। তপ্ত রোদে ফেটে চৌচির হচ্ছে আমনের ক্ষেত। বৃষ্টির দেখা মেলেনি বর্ষা ঋতুর আড়াই মাসেও। মাঠের পর মাঠ জুড়ে চলছে সেচযন্ত্র। তারপরও কৃসকের স্বস্তি নেই। সেচ দেওয়া পানিও জমিতে বেশিক্ষণ থাকছে না। এমন পরিস্থিতিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকরা।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)