শিরোনাম:
●   মিরসরাইয়ে এসএসসি ৯৭ ব্যাচের ৩য় পুনর্মিলনী পালিত ●   আত্রাইয়ে বিদ্যুৎ সংকট : বিপর্যস্ত জনজীবন ●   ঢাকা-ঝালকাঠি রুটে লঞ্চ দুর্ঘটনায় নিহত ৫ : আহত ১২ ●   তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী অনুমোদনে অভিনন্দন ●   রাঙামাটিতে ট্যুরিস্ট বাস ডিজিটাল নিবন্ধন পদ্ধতি চালু ●   পাঁচশো টাকায় জীবন বাজী ঝালকাঠিতে কৃষকের মৃত্যু ●   কাউখালীতে শহীদ হালিম- লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ●   ঝালকাঠির খ্রিস্টান পল্লীতে বড়দিনের উৎসব পালিত ●   পার্বতীপুরে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার গ্রেফতার-১ ●   রাঙামাটিতে অতি নিন্মমানের ইন্টারনেট গ্রাহক সেবা ●   ঝালকাঠির সুগন্ধায় লঞ্চে আগুন : সেই রাতের স্মৃতি আজও কাঁদায় ●   এসএসসি’৯৭ মিরসরাই উপজেলা তৃতীয় পুনর্মিলনী বৃহস্পতিবার ●   পার্বতীপুরে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ প্রস্তুতি সম্পন্ন ●   রাউজানে আবারও হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে আগুন ●   নবীগঞ্জে কৃষি জমি রক্ষায় অভিযান : অবৈধ মাটি কাটায় অর্থদন্ড ●   রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় না নিয়ে দূর্বৃত্ত সন্ত্রাসীসের বিরুদ্ধে অবিলম্বে কঠোর পদক্ষেপ নিন ●   বেতবুনিয়ায় ইউএনডিপি এলভিএমএফের ২ দিনের ইয়ুথ ক্যাম্প সম্পন্ন ●   মিরসরাই আসনে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ ●   ময়মনসিংহে দিপু হত্যাকাণ্ডে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী ●   রাঙামাটিতে দৈনিক ইত্তেফাক-এর ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ●   রাঙামাটিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জুঁই চাকমা রিটার্নিং অফিসারের নিকট মনোনয়ন জমা ●   ঈশ্বরগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ১১ ●   রোগ তালিকার শীর্ষে উচ্চ রক্তচাপ, নিরবিচ্ছিন্ন ওষুধ সরবরাহের আহ্বান ●   দলীয় মনোনয়ন হাতে পেলেন রাঙামাটি-২৯৯ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জুঁই চাকমা ●   রাউজানে এলজি ও কার্তুজ উদ্ধার ●   নবীগঞ্জে বীর মুক্তিযুদ্ধা সমরেন্দ্র দাশের পরলোক গমন ●   বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা খোলাবাজারে বিক্রির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ●   শিশু সন্তানকে ফেলে সহকর্মীর সঙ্গে পরকীয়া, বিচার চাইতে গিয়ে মারধরের শিকার স্বামী ●   দীপু দাসের লাশকে ঝুলিয়ে পোড়ানোর বিভৎসতা গণআতংক তৈরী করেছে ●   ইট ভাটা চালুর দাবিতে খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ
রাঙামাটি, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ১৭ অক্টোবর ২০১৮
প্রথম পাতা » গাইবান্ধা » ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের কবলে আশ্রয়ন প্রকল্পের ২৮০টি ঘর
প্রথম পাতা » গাইবান্ধা » ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের কবলে আশ্রয়ন প্রকল্পের ২৮০টি ঘর
বুধবার ● ১৭ অক্টোবর ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের কবলে আশ্রয়ন প্রকল্পের ২৮০টি ঘর

---গাইবান্ধা প্রতিনিধি :: (২ কার্তিক ১৪২৫ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪.৩৫মি.) গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লারচর ইউনিয়নের চিথুলিয়া ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়নের ভাটি কাপাসিয়া পূর্ব বাদামের চরে নির্মিত আশ্রয়ন প্রকল্প দুটির ২৮০টি ঘর ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে। এসব আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর নির্মাণের পর নদী ভাঙনরোধে কোনো ব্যবস্থা না থাকায় কয়েক বছরের মধ্যে আবারও আশ্রয়ন প্রকল্পগুলো নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এতে করে সরকারের কোটি কোটি টাকার অপচয় হয়। এসব আশ্রয়ন প্রকল্প নির্মাণের পরে নদী ভাঙনরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে প্রকল্পের উদ্দেশ্য স্বার্থক হবে বলে মনে করেন ভুক্তভোগীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মোল্লারচর ইউনিয়নের চিথুলিয়া আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘরগুলো নদীভাঙনের কবলে পড়েছে। ইতোমধ্যে ভেঙেছে ১০টি ঘর। এসব ঘর প্রস্তুতের এক বছর পেরিয়ে গেলেও সবগুলো ঘর বরাদ্দ দেয়া হয়নি গৃহহীনদের। ভাটি কাপাসিয়া চরের আশ্রয়ন প্রকল্পটির ইতোমধ্যে ৩৫টি ঘর ভেঙ্গে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে এই দুটি প্রকল্পের অন্যসব ঘরগুলোও।
আশ্রয়ন প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্নমূল, অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসন করতে ১৯৯৭ সাল থেকে এদেশে আশ্রয়ন প্রকল্প নির্মাণ শুরু হয়। স্থানীয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার মাধ্যমে সেই জমিতে মাটি ভরাট করা হয় ও ঘর নির্মাণ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। পরে আশ্রয়ন প্রকল্পের দায়িত্ব বুঝে দেয়া হয় স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে।
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসনের রাজস্ব বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলার সাত উপজেলার মধ্যে সুন্দরগঞ্জে ১২টি, সদর উপজেলায় ৪টি, ফুলছড়িতে ১টি, সাঘাটায় ৮টি, সাদুল্লাপুরে ২টি, পলাশবাড়ীতে ১টি ও গোবিন্দগঞ্জে রয়েছে ৯টি আশ্রয়ন প্রকল্প। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি আশ্রয়ন প্রকল্প রয়েছে ব্রহ্মপুত্র নদসহ তিস্তা ও যমুনা নদীবেষ্টিত চরাঞ্চলগুলোতে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চিথুলিয়ার চরে আশ্রয়ন প্রকল্পের ১৪০টি ঘর নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৭ সালে। তখন নদী ছিল প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে। সুন্দরগঞ্জের ভাটি কাপাসিয়া পূর্ব বাদামের চরে নির্মিত আশ্রয়ন প্রকল্পের ১৪০টি ঘর নির্মিত হয় ৫ বছর আগে। তখন নদী ছিল প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে। কিন্তু ব্রহ্মপুত্র নদের অব্যাহত ভাঙনে সেই নদী এসে এখন এই প্রকল্পের ঘরগুলো ভেঙে ফেলছে।
এ ছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের ফলে মোল্লারচর ইউনিয়নের সিধাই চরের ১২০টি ঘর ২০১৭ সালের প্রথমের দিকে ও মাইজবাড়ীর চরে আশ্রয়ন প্রকল্পের ১২০টি ঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে একই বছরের শেষের দিকে। এতে করে পরিবারগুলো আবারও আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে। তারা আবার অন্য চরে গিয়ে বসবাস শুরু করে।
নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোলেমান আলী বলেন, আমি এখানে সম্প্রতি যোগদান করেছি। ভাঙনের বিষয়টি আমার জানা নেই। ভাঙনরোধে যদি কোনো ব্যবস্থা নেয়ার থাকে তাহলে আমি নেব।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)