শিরোনাম:
●   রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ : আহত-৫০ ●   চুয়েটে সাংবাদিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত ●   মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়নে ১১ দফা দাবীতে সাংবাদিক সম্মেলন ●   রাঙামাটিতে সেনা রিজিয়নের বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্পেইন ●   পার্বতীপুরে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ●   নৌবাহিনীর উদ্যোগে কাপ্তাইয়ে জুলাই পুনর্জাগরণ উপলক্ষে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ●   বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির খেতমজুর ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় নেতা উমর ফারুক এর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ ●   হিজড়াদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট সাধারণ মানুষ ●   সাড়ে ৩ মাসেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত টেলিকম ৪ কর্মী ●   আত্রাইয়ে চুরি ও মাদক মামলায় গ্রেফতার-৫ ●   পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৭ বছর পার হলেও স্থায়ী শান্তি এখনো অধরা : চুক্তির আড়ালে সন্ত্রাসের বিস্তার ঘটিয়ে চলেছে পিসিজেএসএস ●   দীঘিনালায় ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএসের মধ্যে গোলাগুলিতে ৪ জন নিহত হওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা ●   ঝালকাঠিতে নিম্নচাপের কারণে নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিম্নাঞ্চল ●   আত্রাইয়ে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ●   নাজিম উদ্দিন মেম্বারের মত কালসাপই একসময় দংশন করবে বিএনপিকে ●   নারায়ণগঞ্জের চোরাইকৃত ট্রাক পার্বতীপুরে উদ্ধার ●   মিরসরাইয়ে এক বিয়ের বরযাত্রীরা ভুল করে খেয়ে নিলো অন্য বিয়ের খাবার ●   অন্তর্বর্তী সরকার গণ অভ্যুত্থানের আকাংখ্যা ধারণ করতে পারেনি : সাইফুল হক ●   গ্রেফতার আতঙ্কে পুরুষ শূন্য আত্রাইয়ের গোয়ালবাড়ি গ্রাম ●   বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির উদ্যোগে ২৫ জুলাই শহীদ স্মরণ সমাবেশ ●   নবীগঞ্জে ৩২ মেধাবী শিক্ষার্থীর মধ্যে পুরস্কার বিতরণ ●   চুয়েটে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক কোর্সের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ●   ভারতীয় গণমাধ্যম মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার ●   বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জে মানববন্ধন ●   বিমান দূর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবে দোয়া মাহফিল ●   গাবতলীতে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন বিতরণ ●   মিরসরাইয়ে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু ●   গবেষণা ছাড়া দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্ভব নয় : বিইপিআরসি চেয়ারম্যান ●   ঈশ্বরগঞ্জে বিদেশী মদসহ আটক-১ ●   ডাঃ আমিনুর ও ডাঃ আলতাফুরকে লন্ডনে সংবধনা
রাঙামাটি, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
রবিবার ● ২৯ মে ২০১৬
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে শিক্ষার বিকল্প নেই
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে শিক্ষার বিকল্প নেই
রবিবার ● ২৯ মে ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে শিক্ষার বিকল্প নেই

---

লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল :: ২৮ মে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘সকল প্রসূতির জন্য মানসম্মত সেবা আমাদের অঙ্গীকার’। নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস ২০১৬ উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছে রাষ্ট্রপতি মোঃ আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেছেন সুস্থ্য জাতি গড়তে গর্ভবতী মা ও নবজাতকের পরিচর্যা খুবই জরুরী। দিবসটি পালনের মাধ্যমে মাতৃস্বাস্থ্য সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্যকে খুবই সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ অভিহিত করে বলেন, ‘এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি লাখ জীবিত জন্মে ৭০ বা তার নীচে নামিয়ে আনতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সরকারের গৃহীত বিভিন্ন বাস্তবমুখী কর্মসূচীর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা ঈপ্সিত লক্ষ্যে পৌছতে পারবো।’ জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রতিক্ষণ প্রতিষ্ঠান- নিপোট প্রকাশিত বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও জনমিতি জরীপ- ২০১৪ এর প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশে সন্তান প্রসবের আগে চিকিৎসকসহ অন্যান্য প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর কাছে নারীদের পরামর্শ নিতে যাওয়ার হার বেড়েছে। ২০১১ সালে এই হার ছিল ৪৩ শতাংশ। ২০১৪ সালে তা বেড়ে ৫৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গর্ভবতী মায়েদের ৪ বার করে গর্ভকালীন সেবা গ্রহণের হার ৩ বছরে ১৭ শতাংশ থেকে উন্নীত হয়ে ৩১ শতাংশ হয়েছে। ধনী ও দরিদ্র পরিবারগুলোর মধ্যে সন্তান প্রসবের আগে সেবা নেয়ার যে বৈষম্য তা ৫৭ শতাংশ থেকে কমে ৫৩ শতাংশ হয়েছে। হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে সন্তান প্রসবের হার ২৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৭ শতাংশে পৌঁছেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায় যে, বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি হাজার জীবিত জন্মে ৩.২%, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম উচ্চহার। বাংলাদেশে নারী সমাজের দীর্ঘমেয়াদী অপুষ্টির হার ৩৭.৯%। ফলে অপুষ্টিতে ভোগা মায়ের গর্ভে কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহন করা শিশুর হার ৩৬%। প্রতি বছর দেশে ৪০ লাখ নবজাতক শিশু প্রসব হয়ে থাকে যার ৯৫% প্রসবই বাড়িতে হয়ে থাকে। এর মধ্যে ১২% দক্ষ ধাত্রী কর্তৃক প্রসব হয়ে থাকে। অপুষ্টিতে মাতৃমৃত্যুর হার ২৫% ঘটে রক্তক্ষরণ এবং রক্তস্বল্পতার জন্য। এর অন্যতম কারণ কিশোরী মাতৃত্ব। বস্তিবাসীদের ক্ষেত্রে এই চিত্র আরো ভয়াবহ। উল্লেখ্য যে, একজন গর্ভবতী নারী গর্ভকালীন সেবা, নিরাপদ প্রসবের জন্য যাবতীয় সেবা এবং প্রসব পরবর্তী সেবা পাওয়ার অবশ্যই অধিকার রাখেন। এটা গর্ভবতী নারীর সাংবিধানিক ও মৌলিক অধিকার। রাষ্ট্র, সরকার ও সুশীল সমাজের পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো তাদের এই ন্যায্য অধিকার সুনিশ্চিত করা। কিন্তু এই জন্য প্রথমেই প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষার। কারণ শিক্ষার আলো না পেলে মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব দেখা দেয়। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান এবং চিকিৎসা গ্রহণ করলে দেশে ৮০% ভাগ মাতৃমৃত্যু রোধ করা সম্ভব। এজন্য সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন গণসচেতনতা অর্থাৎ সঠিক শিক্ষার। উপযুক্ত শিক্ষার অভাবে আমাদের দেশে অনেক ভ্রান্ত ধারণা বা কুসংস্কার বিদ্যমান রয়েছে। অপ্রাপ্ত বয়সে গর্ভধারণ, ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত, পুষ্টিকর খাদ্যের অভাব, চিকিৎসা সমস্যা, স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থানের সংকট, পোশাক সমস্যা, বিনোদনের অভাব, ধর্ষণ, বাল্যবিবাহ, বিয়ে বিচ্ছেদ, তালাকপ্রাপ্ত হওয়া, অর্থনৈতিক দূরাবস্থা এবং পুরুষের দায়িত্বশীল আচরণের অভাবে অধিক মাতৃমৃত্যুর প্রধান প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এসব সমস্যার অন্যতম কারণ হচ্ছে শিক্ষার অভাব। যেমনঃ

মায়ের বয়স ও খাদ্য ঃ
মায়ের বয়স, খাদ্য এবং গর্ভকালীন খাবারের সাথে মা ও শিশুমৃত্যু হারের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক রয়েছে। অথচ অল্প বয়সে বিবাহ আমাদের দেশে বিশেষ করে গ্রামে গঞ্জে বহুল প্রচলিত। গর্ভবতী মায়ের অপরিমিত খাবার একটা সাধারণ ব্যাপার। খাবারের বেলায় আর্থিক সংগতি যতটা দায়ী, তার চেয়ে বেশী দায়ী কুসংস্কার অর্থাৎ শিক্ষার অভাব। মাতৃগর্ভে ভ্রুণের পুষ্টির প্রয়োজন। ভ্রুণের বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুষ্টির প্রয়োজনীয়তাও বাড়ে। তাই গর্ভবতী মায়ের বাড়তি খাবারের দরকার। বিশেষতঃ গর্ভধারণের শেষের তিন চার মাস থেকে বর্ধিত খাবারের প্রয়োজন খুবই বেশী। প্রশ্ন হচ্ছে, বেশীর ভাগ লোকের যেখানে দু’বেলা পরিমিত খাবার জোটে না, সেখানে বাড়তি খাবার আসবে কোথা থেকে ?

গর্ভাবস্থায় খাদ্য : গর্ভাবস্থায় কেউ কেউ ডাল, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি খান না, তাদের ধারণা এগুলো খেলে পেটে অসুখ করে, ফলে বাচ্চার ক্ষতি হবে। এমন কি অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে বাচ্চার হাপানি এবং মৃগেল মাছ খেলে মৃগী রোগ হতে পারে। শিক্ষার অভাবেই এরকম কুসংস্কারের শিকার হয়ে গর্ভবতী মায়েরা অপুষ্টিতে ভুগেন। এতে গর্ভজাত শিশুরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সোজা কথা চিকিৎসকদের মতে, গর্ভবতী মায়ের জন্য কোন খাবার নিষিদ্ধ হবার কোন কারণ নেই।

সন্তান প্রসবের পর ঃ
সন্তান প্রসবের পর মায়েদের অনেক সময় আতুর ঘরে বন্দী করে রাখা হয়। ভাতের সাথে হলুদ বাটা, মরিচ বাটা ও নিরামিষ খাওয়ানো হয়। ফলে মায়েরা অপুষ্টিতে ভুগেন, নানা রোগে আক্রান্ত হয়, বুকের দুধের পরিমান কমে যায় এবং শিশুও উপযুক্ত পুষ্টি পায় না। এমনি করে মা ও শিশু উভয়েই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্লেখ্য যে, গর্ভবতী মা এবং বুকের দুধ দানকারী মা উভয়েরই বাড়তি খাবার প্রয়োজন। তবে এই ক্ষেত্রেও সচেতনতা ও উপযুক্ত শিক্ষা দরকার। প্রকৃতপক্ষে শিক্ষাই সকল উন্নতির চাবিকাঠি এবং জাতির মেরুদণ্ড। দেশের সার্বিক অগ্রগতি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে চাই সবার জন্যে শিক্ষা। তাই নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে শিক্ষার বিকল্প নেই।

লেখক পরিচিতি : লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল
শিক্ষক, কলাম লেখক, প্রাবন্ধিক ও সংগঠক





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

গৌতম বুদ্ধের ছয়টি স্মৃতি বিজড়িত আষাঢ়ী পূর্ণিমা গৌতম বুদ্ধের ছয়টি স্মৃতি বিজড়িত আষাঢ়ী পূর্ণিমা
পাহাড়ে নববর্ষ ও চৈত্রসংক্রান্তির সাতরঙা উৎসব : মো. রেজুয়ান খান পাহাড়ে নববর্ষ ও চৈত্রসংক্রান্তির সাতরঙা উৎসব : মো. রেজুয়ান খান
সিয়াম সাধনার পুরস্কার : ঈদুল ফিতরের মাহাত্ম্য ও তাৎপর্য সিয়াম সাধনার পুরস্কার : ঈদুল ফিতরের মাহাত্ম্য ও তাৎপর্য
পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ
একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর :  গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর : গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা
আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে
সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ
রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)