শিরোনাম:
●   রাজধানীতে তিন পার্বত্য জেলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যসমৃদ্ধ বিপনী বিতান উদ্বোধন ●   প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ে না হওয়ায় ঘুমের ওষুধ খেয়ে পল্লী চিকিৎসকের আত্মহত্যা ●   এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েও শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত পূর্ণ বিশ্বাসের ●   উপজেলা পরিষদ নির্বাচন : বিয়ানীবাজারে প্রতিক বরাদ্দ ●   রাঙামাটি লেকসিটি নার্সিং কলেজে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন ●   তহসিলদার শরিফুলের ঘুষ বাণিজ্যে অতিষ্ঠ ভুক্তভোগীরা ●   ঈশ্বরগঞ্জে কোটি টাকা ইজারা বকেয়া আদায়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা ●   গুইমারায় সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামী গ্রেফতার ●   মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রম থেকে উদ্ধার করা সেলিমের কিডনি সচল অপুষ্টি ও রক্তস্বল্পতায় ভোগছেন ●   দাখিলেও দেশসেরা ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদরাসা ●   সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে ●   মিল্টন সমাদ্দারের কেয়ার থেকে উদ্ধারকৃত সেলিমের কিডনি অক্ষত ●   আইনজীবি সমিতির কার্যকরি কমিটির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এডভোকেট মঈনুলকে সংবর্ধনা ●   ঈশ্বরগঞ্জে টেন্ডার ছাড়াই স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ সভাপতির বিরুদ্ধে ●   পাইন বাগান নব নির্মিত মাদরাসার ভবন ও হেফজ খানার উদ্বোধন ●   বামপন্থী নেতা হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠনের শোক ●   ঘোড়াঘাটে ট্রাক চাপায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারীর মৃত্যু ●   রাবিপ্রবিতে GST গুচ্ছভুক্ত C ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ●   চুয়েটে ফাউন্ডেশন ট্রেইনিং ফর ফ্যাকাল্টি মেম্বার্স-২ শীর্ষক প্রশিক্ষণ ●   ঝালকাঠিতে ব্ল্যাকমেইল করে ছাত্রীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেপ্তার ●   টেকসই স্বাস্থ্য উন্নয়নে হেলথ প্রমোশন কর্মসূচি বাস্তবায়ন জরুরি ●   গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান এলিম, ভাইস-চেয়ারম্যান নাবেদ, শিলা ●   মিরসরাই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নয়ন বিজয়ী ●   কুষ্টিয়া সদরে আতাউর রহমান খোকসায় শান্ত চেয়ারম্যান নির্বাচিত ●   সন্দ্বীপে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের চেক বিতরণ ●   গোলাপগঞ্জে পুনঃনির্বাচিত মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম ●   ঘোড়াঘাট উপজেলায় শুভ চেয়ারম্যান,বাবু ও নার্গিস ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে মাটির নিচে পাওয়া গেলো প্রাচীন রৌপ্য মুদ্রা ●   ঘোড়াঘাটে ভোট গণনা কেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা ●   কাউখালী উপজেলায় চেয়ারম্যান সামশু দোহা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিংবাইউ নির্বাচিত
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
সোমবার ● ১৫ অক্টোবর ২০১৮
প্রথম পাতা » গাজিপুর » গাজীপুরে বেতনের দাবিতে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ : পুলিশসহ অন্তত ২০ শ্রমিক আহত
প্রথম পাতা » গাজিপুর » গাজীপুরে বেতনের দাবিতে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ : পুলিশসহ অন্তত ২০ শ্রমিক আহত
৭২৬ বার পঠিত
সোমবার ● ১৫ অক্টোবর ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

গাজীপুরে বেতনের দাবিতে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ : পুলিশসহ অন্তত ২০ শ্রমিক আহত

---গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি :: (৩০ আশ্বিন ১৪২৫ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ১১.০৬মি.) বেতনের দাবিতে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের লক্ষীপুরা এলাকার ইন্ট্রামেক্স পোশাক কারখনার আন্দোলনরত শ্রমিকদের সঙ্গে  আজ ১৫ অক্টোবর সোমবার বিকেলে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটেছে। এক পর্যায়ে পুলিশ লাঠিচার্জ, গুলিবর্ষণ, টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় পুলিশসহ অন্তত ২০ শ্রমিক আহত হয়েছে।

আহতদের মধ্যে গাজীপুর সদর থানার এসআই বশির আহমেদ ও কারখানার কোয়ালিটি কন্ট্রোলার আব্দুল আলিম রয়েছেন। কারখানার প্যাকিংম্যান মারফত আলী (২৫), আয়রনম্যান মোবারক হোসেন (৩০) লাঠিপেটা ও টিয়ারসেলে আহত হয়েছে। তাদের গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

গাজীপুর শিল্পাঞ্চল পুলিশের এএসপি মোঃ মকবুল হোসেন জানান, কারখানার স্টাফদের পাঁচ মাসের এবং শ্রমিকদের সেপ্টেম্বর মাসের বেতন পাওনা রয়েছে। এ বেতনের দাবিতে শ্রমিক-কর্মচারীরা রবিবার দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কর্মবিরতি এবং বিক্ষোভ করে। পর দিন সকালেও তারা কারখানায় গিয়ে একই দাবিতে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ শুরু করে। কর্তৃপক্ষ ২৪ অক্টোবর তাদের বেতন দেওয়ার ঘোষণা দিলে শ্রমিকরা তা না মেনে বিকেলে বিক্ষোভ এবং কারখানায় ভাংচুর শুরু করে। এক পর্যায়ে তারা কারখানার পার্শ্ববর্তী ঢাকা-গাজীপুর সড়কে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। শ্রমিক-পুলিশের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শ্রমিকদের মৃদু লাঠিচার্জ, ৩১ রাউন্ড সর্টগানের গুলি ও ২২ রাউন্ড টিয়ার সেল ছুঁড়ে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

গাজীপুর সদর মেট্রো থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সমীর চন্দ্র সূত্রধর জানান, এ ঘটনায় সদর থানার এসআই বশির আহমদসহ দুই পুলিশ সদস্য এবং কয়েকজন শ্রমিক আহত হয়েছেন। তবে কেউ গুরুতর নন।

কারখানার কেয়ালিটি ইন্সপেক্টর মোঃ আমান উল্লাহ ও শ্রমিক শহিদুল ইসলাম জানান, স্টাফদের পাঁচ মাসের এবং শ্রমিকদের সেপ্টেম্বর মাসের বেতন পাওনা রয়েছে। কর্তৃপক্ষ ওই পাওনা পরিশোধের একাধিক তারিখ দিলেও তারা তা পরিশোধ করেনি। সর্বশেষ ১৪ অক্টোবর শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করার কথা ছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ওই দিনও বেতন দেয়নি। পরে শ্রমিকরা দুপুরের পর থেকে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ শুরু করে। একই দাবিতে সোমবার সকাল থেকে তারা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের উপর হামলা, গুলি ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে। এতে তাদের অন্তত ১৮-২০ জন আহত হয়েছে।

এ ব্যাপারে কারখানার জিএম (অপারেশন) মোঃ আমিনুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, কারখনায় প্রায় ৬ হাজার শ্রমিক ও স্টাফ রয়েছে। প্রতি মাসে তাদের বেতনের জন্য সোয়া ৬ কোটি টাকার প্রয়োজন হয়। অর্থসংকটের কারণে কথামত তারা বেতন দিতে পারছেন না। তারপরও ২৪ অক্টোবর বেতন প্রদানের আশ্বাস দিলেও শ্রমিকরা না মেনে রবিবার দুপুরে বিক্ষোভ শুরু করে এবং অফিস কক্ষের কাঁচ ভাংচুর করে। সোমবার সকালেও তারা কারখানা চত্বরে ধর্মঘট, বিক্ষোভ এবং বিকেলে কারখানা ভাংচুর করে।





আর্কাইভ