শিরোনাম:
●   উপজেলা পরিষদ নির্বাচন : বিয়ানীবাজারে প্রতিক বরাদ্দ ●   রাঙামাটি লেকসিটি নার্সিং কলেজে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন ●   তহসিলদার শরিফুলের ঘুষ বাণিজ্যে অতিষ্ঠ ভুক্তভোগীরা ●   ঈশ্বরগঞ্জে কোটি টাকা ইজারা বকেয়া আদায়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা ●   গুইমারায় সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামী গ্রেফতার ●   মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রম থেকে উদ্ধার করা সেলিমের কিডনি সচল অপুষ্টি ও রক্তস্বল্পতায় ভোগছেন ●   দাখিলেও দেশসেরা ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদরাসা ●   সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে ●   মিল্টন সমাদ্দারের কেয়ার থেকে উদ্ধারকৃত সেলিমের কিডনি অক্ষত ●   আইনজীবি সমিতির কার্যকরি কমিটির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এডভোকেট মঈনুলকে সংবর্ধনা ●   ঈশ্বরগঞ্জে টেন্ডার ছাড়াই স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ সভাপতির বিরুদ্ধে ●   পাইন বাগান নব নির্মিত মাদরাসার ভবন ও হেফজ খানার উদ্বোধন ●   বামপন্থী নেতা হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠনের শোক ●   ঘোড়াঘাটে ট্রাক চাপায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারীর মৃত্যু ●   রাবিপ্রবিতে GST গুচ্ছভুক্ত C ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ●   চুয়েটে ফাউন্ডেশন ট্রেইনিং ফর ফ্যাকাল্টি মেম্বার্স-২ শীর্ষক প্রশিক্ষণ ●   ঝালকাঠিতে ব্ল্যাকমেইল করে ছাত্রীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেপ্তার ●   টেকসই স্বাস্থ্য উন্নয়নে হেলথ প্রমোশন কর্মসূচি বাস্তবায়ন জরুরি ●   গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান এলিম, ভাইস-চেয়ারম্যান নাবেদ, শিলা ●   মিরসরাই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নয়ন বিজয়ী ●   কুষ্টিয়া সদরে আতাউর রহমান খোকসায় শান্ত চেয়ারম্যান নির্বাচিত ●   সন্দ্বীপে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের চেক বিতরণ ●   গোলাপগঞ্জে পুনঃনির্বাচিত মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম ●   ঘোড়াঘাট উপজেলায় শুভ চেয়ারম্যান,বাবু ও নার্গিস ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে মাটির নিচে পাওয়া গেলো প্রাচীন রৌপ্য মুদ্রা ●   ঘোড়াঘাটে ভোট গণনা কেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা ●   কাউখালী উপজেলায় চেয়ারম্যান সামশু দোহা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিংবাইউ নির্বাচিত ●   সন্দ্বীপ উপজেলায় চেয়ারম্যান আনোয়ার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হালিমা নির্বাচিত ●   নির্বাচনী ডিউটিতে গিয়ে দুর্ঘটনায় আহত ঈশ্বরগঞ্জের ইউএনও ●   হালদা নদীতে ডিম ছেড়েছে মা মাছ
রাঙামাটি, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
সোমবার ● ৫ মার্চ ২০১৮
প্রথম পাতা » কৃষি » পত্নীতলায় হাঁস পালনে স্বাবলম্বী বাবুল হোসেন
প্রথম পাতা » কৃষি » পত্নীতলায় হাঁস পালনে স্বাবলম্বী বাবুল হোসেন
৬৯০ বার পঠিত
সোমবার ● ৫ মার্চ ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পত্নীতলায় হাঁস পালনে স্বাবলম্বী বাবুল হোসেন

---আর আই সবুজ,পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি :: (২১ ফাল্গুন ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬.০৩মি.) হাঁস পালন করে স্বাবলম্বী হয়েছেন নওগাঁ পত্নীতলার মো. বাবুল হেসেন । অভাবের সংসারে এসেছে স্বচ্ছলতা। তার এ সফলতা দেখে এখন এলাকার অনেকেই হাঁস পালন করছেন।দিন মজুর থেকে এখন ক্ষুদ্র উদ্যোগতা বাবুল হোসেন উপজেলার হাসঁচাষীদের মডেল।

বাবুল হেসেনে নওগাাঁর পত্নীতলা উপজেলার পদ্মপুকুর গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে, স্ত্রী নয়ন আক্তার এবং তিন ছেলে নাঈম, মোস্তফা তামিম, আবদুল্লাহ আল নাহিদ পাচঁজন সদস্যর পরিবার,প্রায় ১৫ বছর আগে ২০টি খাকি দেশী প্রজাতির হাঁস নিয়ে পালন শুরু করেন। এরপর হাঁস পালনের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। বর্তমানে তার খামারে ক্যাম্বেল, জেলডিন, খাকি, রানা প্রজাতিরসহ ৫২৮’টি হাঁস আছে। এর মধ্যে পুরুষ-নর হাঁস আছে ৫০টি। প্রতিদিন খামার থেকে প্রায় ৪০০শ’ ডিম পান। পাইকারী দরে একশ’টি ডিম ১ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। প্রতিদিন ৪ হাজার টাকা আয়। এবং ১হাজার টাকার মতো হাঁসের খাবারে জন্য খরচ হয়।

হাঁসের জন্য ধান, গম, ফিড খাওয়ানো হয়। প্রতিটি হাঁস বছরে ২০০-২৫০টি ডিম দেয়। এভাবে দুই বছর ডিম দেওয়ার পর সবগুলো হাঁস বিক্রি করে দেওয়া হয়। ঢাকা এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে বড় ব্যবসায়ীরা এসে নিয়ে যান। একশটি হাঁস প্রায় ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়া খুচরাও ২৫০-৩০০ টাকা পিচ বিক্রি করা হয়।

তার এ কাজে সহযোগিতা করেন তার ছেলেরা ও তার স্ত্রী নয়ন আক্তার।তারা হাঁসগুলোকে মাঠে,বিলে ও নদীতে চরাাই এছাড়া তারা উপজেলার বাহিরেও নিয়ে যান হাসঁ চড়াতে,  বাবুল হোসেন বলেন কিছু দিন আগে সে হাসঁগুরোকে নিয়ে বাগমারা উপজেলাতে ছিলেন বেশকিছু দিন। হাসঁ বাহিরে চড়ানোর কারনে হাঁসেরুু খাবারের খরচ কম হয়,এতে লাভ বেশী হয়, তার উন্নতী দেখে এখন এলাকার অনেক লোক হাঁস পালন আগ্রহী হয়েছেন। তারাও স্বাবলম্বী হওয়া চেষ্টা করছেন।

বাবুল হোসেন জানান হাঁস পালনের বড় সমস্যা ডাক প্লেগ রোগ। এ রোগ হলে হাঁস বাচাঁনো সম্ভব হয় না। তবে সে এখনো এরকম বড় সমস্যায় পড়ে নি। কোন ধরনের বড় সমস্যায় পড়লে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে থাকি। হাঁসের চিকিৎসা হিসাবে তিনি রেনামাইসিন, ডক্সী এ ভিট, হাইকোমক্স ব্যবহার করেন।

তিনি আরো জানান, আজ থেকে ১৫ বছর আগে অন্যের বাড়িতে কামলা (শ্রম বিক্রি) দিতেন। সংসারে অনেক অভাব অনাটন ছিল,নুন আনতে পান্তা ফুরাই, অনেক সময় পরিবার নিয়ে উপোস থাকতে হয়েছে, এখন হাঁস পালন করে আগের তুলনায় এখন অবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে। জমি কিনেছেন,বাড়ী করেছেন, মোট কথা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন ।





আর্কাইভ