শিরোনাম:
●   গবেষণা ছাড়া দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্ভব নয় : বিইপিআরসি চেয়ারম্যান ●   ঈশ্বরগঞ্জে বিদেশী মদসহ আটক-১ ●   ডাঃ আমিনুর ও ডাঃ আলতাফুরকে লন্ডনে সংবধনা ●   বিমান বিধ্বস্তে নিহত শিক্ষার্থীদের স্মরণে মিরসরাই প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল ●   মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় আস-সালীম ফাউন্ডেশনের বিশেষ দোয়া ●   আত্রাইয়ে বর্ষার আগমনে বেড়ে যায় ছাতা কারিগরদের ব্যস্ততা ●   ঈশ্বরগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের হুইলচেয়ার ও ট্রাই সাইকেল বিতরণ ●   কাউখালী পরিচালিত হচ্ছে ৪টি কিশোর কিশোরী ক্লাব ●   বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আংশিক উৎপাদন বন্ধ : ফলে উত্তরাঞ্চলে লোডশেডিং ●   কাগজে ‘ক’ হলেও বাস্তবে ‘গ’ ঝালকাঠি পৌরসভা ●   ঢাকা থেকে উক্য চিং মারমার নিথর দেহ ফিরল গ্রামের বাড়িতে : ছেলেকে হারিয়ে মা প্রায় পাগল ●   নিউজ টু নারায়ণগঞ্জ এর ১০বছর পূর্তি উদযাপন ●   উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় জুঁই চাকমার গভীর শোক ●   বিমান দুর্ঘটনায় জুলাই যোদ্ধা সংসদের শোক ●   মাইলস্টোন কলেজ পরিবার এবং বিধ্বস্ত বিমানের পাইলটসহ নিহতের ঘটনায় রাবিপ্রবি’র ভিসির শোক প্রকাশ ●   ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ এর ইন্টারনাল স্টাডি ট্যুর অংশগ্রহণকারীদের সাথে মতবিনিময় ●   ঈশ্বরগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণ উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত ●   উত্তরায় মাইলস বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক ●   খাগড়াছড়িতে একই দিনে এনসিপির পদযাত্রা ও কৃষক দলের কর্মসূচি ●   পার্বতীপুর খামারপাড়া কমিউনিটি সরকারি প্রাইমারি স্কুলের বেহাল দশা ●   পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটির রাঙামাটিতে সভা লোকদেখানো, ভাওতাবাজি ●   মিরসরাইয়ে ৩০ হাজার টাকার জন্য খুন, গ্রেফতার-৫ ●   কুষ্টিয়াতে সন্ত্রাসীদের হামলায় চাচা ভাতিজা গুরুতর জখম ●   চুয়েট ইসিই অনুষদ ও এসবিআইটি এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ●   মাদ্রাসার পলেস্তারা খসে পড়লো শিক্ষার্থীদের মাথায় ●   চকরিয়ায় এনসিপির পথসভা বিএনপি পণ্ড করে দিয়েছে ●   খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম সম-অধিকার আন্দোলনের সংবাদ সম্মেলন ●   সাজিদের রহস্যজনত মৃত্যু ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে উত্তাল ইবি ●   ফটিকছড়িতে পুকুর থেকে শিশুসহ দুজনের মরদেহ উদ্ধার ●   ঝালকাঠির কৃষ্ণকাঠিতে ২শ পরিবার পানিবন্দি
রাঙামাটি, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ৮ শ্রাবণ ১৪৩২



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ২৩ জুলাই ২০২৫
প্রথম পাতা » নওগাঁ » আত্রাইয়ে বর্ষার আগমনে বেড়ে যায় ছাতা কারিগরদের ব্যস্ততা
প্রথম পাতা » নওগাঁ » আত্রাইয়ে বর্ষার আগমনে বেড়ে যায় ছাতা কারিগরদের ব্যস্ততা
বুধবার ● ২৩ জুলাই ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আত্রাইয়ে বর্ষার আগমনে বেড়ে যায় ছাতা কারিগরদের ব্যস্ততা

--- নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি :: উত্তর জনপদের জেলা নওগাঁ। মৎস্য ও শষ্য ভান্ডার খ্যাত সবুজে ঘেরা এ জেলার আত্রাই উপজেলা নদী বেষ্টিত একটি উপজেলা। আষাঢ় ও শ্রাবণ এ দুমাস বর্ষাকাল। মুষল ধারে বুষ্টি না হলেও কিছু দিন পর পর গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। এসময়ে ঘরের বাইরে বের হলেই সঙ্গে নিতে হয় ছাতা।

ছাতা যদি ব্যবহারে ফুটো কিংবা ভাঙ্গা হয় তখনই বিপত্তির শেষ নেই। এই বিপত্তির কবল থেকে পরিত্রাণ পেতে ছুঁটে সবাই ছাতা মেরামত কারীদের কাছে।

কিন্তু ছাতা মেরামত বছরের অন্যান্য সময় কেউ করে না। দাম কম হওয়ায় ছাতা নষ্ট হয়ে গেলে অনেকেই আর মেরামত ও করতে চান না। অনেকেই আবার নতুন ছাতা কিনে নেয়।

পূর্বে কাঠের হাতাওয়ালা ছাতার প্রচলন ছিল। গ্রামের লোকেরা ওই ছাতা ব্যবহার করতো। সেই ছাতাও তৈরি হতো। কিন্তু এখন আর সেইদিন নেই। কাঠের ছাতার কারিগরদের দুর্দিন চলছে। তাই অনেকেই এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে গেছে।

তবে বর্ষায় ভরসা এসব কারিগরদের এখন সুদিন। বছরের অন্য সময়ে ছাতা মেরামতের কাজ না থাকলেও বর্ষা মৌসুমে পুরোদমে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তারা। উপজেলার ভবানীপুর বাজারে দেখা হয় সুটকিগাছা গ্রামের কারিগর তোফাজ্জল হোসেনের সাথে তিনি বলেন, প্রতিদিন উপার্জন তাদের একরকম হয়না ভবানীপুর হাটে উপার্জন হয়েছিল দেড় হাজার টাকা, বৃহস্পতিবার আহসানগঞ্জ হাটে হয়েছিল ২২ শত টাকা, শনিবার কাশিয়াবাড়ি বাজারে তেমন একটা আয় হয়নি। তবে দিন দিন এই পেশার কারিগররা হারিয়ে যাচ্ছে।

এ উপজেলার ছাতা মেরামতকারি আকরাম হোসেন বলেন, এ অঞ্চলে ছাতা মেরামতের কারিগর তেমন ছিল না। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ছাতা মেরামত করতে এই এলাকায় আসতেন কারিগররা। তারা বিভিন্ন হাট-বাজারে রাস্তার পাশে ফুটপাতে বসে ফুটো কিংবা ভাঙা ছাতা মেরামত করতেন। ছাতার কারিগরদের সারা বছর কদর না থাকলেও বর্ষা মৌসুমে তাদের কদর বাড়ে। বর্ষা মৌসুম শেষ হলেই আমাদের এ পেশা বদল করতে হয়।

ছাতা মেরামতকারী একাধিক কারিগরদের সাথে কথা বললে তারা জানান, বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে কাজের চাপ একটু বেড়েছে। আয় মোটামুটি ভালো হলেও অন্য সময় বেকার হয়ে বসে থাকতে হয়।

যেদিন বৃষ্টি হয় সেদিন ছাতা মেরামতের কাজ থাকে। বাকি দিনগুলোতে অন্য কাজকর্ম করতে হয়। ছেলে-মেয়েরা স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করে। তাদের খরচসহ পরিবারের খরচ চালাতে হিমশিম খেতে হয়।

এ পেশায় আমাদের পরে পরিবারের আর কেউ আসবে না। এ ঐতিহ্য ধরে রাখতে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)