শিরোনাম:
●   গোলাপগঞ্জে পুনঃনির্বাচিত মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম ●   ঘোড়াঘাট উপজেলায় শুভ চেয়ারম্যান,বাবু ও নার্গিস ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে মাটির নিচে পাওয়া গেলো প্রাচীন রৌপ্য মুদ্রা ●   ঘোড়াঘাটে ভোট গণনা কেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা ●   কাউখালী উপজেলায় চেয়ারম্যান সামশু দোহা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিংবাইউ নির্বাচিত ●   সন্দ্বীপ উপজেলায় চেয়ারম্যান আনোয়ার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হালিমা নির্বাচিত ●   নির্বাচনী ডিউটিতে গিয়ে দুর্ঘটনায় আহত ঈশ্বরগঞ্জের ইউএনও ●   হালদা নদীতে ডিম ছেড়েছে মা মাছ ●   উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মিরসরাইয়ে ভোটার ৩ লাখ ৭২ হাজার ২৫৭ জন ●   প্যানেল চেয়ারম্যান জহুরুলের সুনাম ক্ষুন্ন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে একটি মহল ●   রাউজানে কালবৈশাখীর তান্ডব ●   ৮ মে বুধবার সকাল ৮ টায় শুরু হবে ভোটগ্রহণ, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ●   ঘোড়াঘাটে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি সম্পন্ন ●   খাগড়াছড়িতে আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে জেলা পুলিশের ব্রিফিং ●   নিয়মরক্ষার উপজেলা নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়, অর্থ ও সময়ের অপচয় মাত্র ●   জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহের স্বীকৃতির দাবির স্মারকলিপি হস্তান্তর ●   রেডব্রিজ কমিউনিটি ট্রাষ্টের কার্যনিবাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ●   কুষ্টিয়া বিএডিসি অফিসের এডি’র বিরুদ্ধে দূর্ণীতির অভিযোগ ●   ঘোড়াঘাট বৈদ্যুতিক ট্রান্সফর্মার চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার ●   ঈশ্বরগঞ্জে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত ●   নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক পথে সরকার পরিবর্তনের পথ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে : সাইফুল হক ●   কাউখালীতে বজ্রপাতে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু ●   রাঙামাটিতে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসারের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা ●   কাপ্তাই হ্রদ বাঁচাতে দুইটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে রাঙামাটিতে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী ●   কল্পনা অপহরণ মামলা খারিজের প্রতিবাদে বিভিন্ন স্থানে গণবিক্ষোভ ●   নিখোঁজ তরুণী উদ্ধার হওয়ার পরেও বাড়িতে ফেরাতে পারেনি পরিবার ●   ঈশ্বরগঞ্জে প্রার্থীদের নিয়ে অবহিতকরণ সভা ●   গণমাধ্যমের স্বাধীনতা একশ্রেণীর মাফিয়া চক্রের হাতে জিম্মি হয়ে আছে ●   বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে প্রেস ইউনিটির নাম সংশোধন ●   রাবিপ্রবিতে GST গুচ্ছভুক্ত B ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
রাঙামাটি, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
সোমবার ● ১৬ নভেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ বছরের অগ্রযাত্রা
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ বছরের অগ্রযাত্রা
৫০৫ বার পঠিত
সোমবার ● ১৬ নভেম্বর ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ বছরের অগ্রযাত্রা

---


আবদুল জববার :: দেশের একমাত্র মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়৷ স্বাস্থ্য সেবাকে বিশ্বমানে উন্নত করার তাগিদ ও স্বপ্নপূরণের সংকল্প থেকেই বিগত ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল ওই সময়ের ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ সরকারের উদ্যোগে তত্‍কালীন আই পি এম আরকে জাতির জনকের নামে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয় ৷
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৭ বছর পূর্ণ হয়েছে ৷ চলতি বছরের গত ৩০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ১৮ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের বি-ব্লকের নিচ তলায় রয়েছে বঙ্গবন্ধুর মোড়াল ৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দিবসে অনেকেই বঙ্গবন্ধুর মোড়ালে পুষ্পার্ঘ অর্পন করে শ্রদ্ধা জানালো জাতির জনককে ৷ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৭ বছর পর প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের সেই স্বপ্ন পূরণে কতটুকু সফল হয়েছে সেটা এখন যাচাই মূল্যায়ন করার সময় এসেছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ‘১৮তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ নামে একটি স্মরণিকা প্রকাশ করেছেন ৷ দেশের চিকিত্‍সক অনেক গুণি জনের লেখা স্মরণিকায় স্থান পেয়েছে ৷
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন ভাইচ চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পারিবারিক চিকিত্‍সক ৷ পাবনা জেলার বাসিন্দা হওয়ার সুবাদে প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী সাহেবের সঙ্গে আমার পরিচয় ও আন্তরিক সম্পর্ক হওয়ার দূর্লভ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল ৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর প্রতিষ্ঠানটির শৃঙ্খলা রক্ষার্থে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন তিনি ৷ প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা এবং চিকিত্‍সক এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপস্থিতির প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিতেন তিনি ৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ২ বছর অতিক্রান্ত হলে তত্‍কালীন ভিসি প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী সাহেব বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রগতি সম্পর্কে একটি রিপোর্ট করার জন্য আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন ৷ আমি বিগত ২০০০ সালে এ সম্পর্কিত একটি রিপোর্ট তৈরী করেছিলাম ৷ ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের দুই বছরের অগ্রযাত্রা’ শিরোনামে বিশেষ প্রতিবেদনটি দেশের অনেকগুলো জাতীয় দৈনিক এবং উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল ৷ আমি বেশ কিছু পত্রিকা সংগ্রহ করে তত্‍কালীন ভিসি প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী সাহেবকে দিয়েছিলাম৷ তিনি অত্যন্ত খুশি হয়েছিলেন এবং পত্রিকাগুলো সংরক্ষণ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্‍কালীন রেজিষ্টার মোঃ আব্দুল গফুর মহোদয়ের নিকট জমা দিয়েছিলেন ৷ আমার মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্টারের কক্ষে এখনও ওই কাগজগুলো সংরক্ষিত আছে ৷
গত ৩০ এপ্রিল আমি রাজধানী ঢাকায় অবস্থান করছিলাম ৷ বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান সাহেবের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার মজুমদার এর আমন্ত্রনে ১৮ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালনের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম এবং ওই অনুষ্ঠানের সংবাদ কভারেজ করেছিলাম ৷
বিগত ২০০৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আমি আমার বাম পাশ্বের গলার ‘টিউমার’ অপারেশনের জন্য বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের স্টাফ সিকরুমে ভর্তি হয়েছিলাম ৷ তখন নাক কান গলা বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন প্রফেসর ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত৷ ভর্তি হওয়ার পর ৭ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের নেতৃত্বে আরও ৩ জন সহযোগী অধ্যাপক আমার গলার টিউমার অস্ত্রপচারের মাধ্যমে অপসারণ করেছিলেন ৷ সময় লেগেছিল ৪ ঘন্টা ৷ এরপর ৯ ফেব্রুয়ারি তত্‍কালীন আওয়ামীলীগ সরকারের বিদ্যুত্‍ প্রতিমন্ত্রী এ্যাড. শামসুল হক টুকু সহ কেন্দ্রীয় অনেক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং সাংবাদিকেরা আমাকে দেখতে গিয়েছিলেন ৷ আমার গলার টিউমার অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে অপারেশন করার পর তা বায়োস্পি পরীক্ষায় ক্যান্সারের জীবাণু ধরা পড়ে ৷ এরপর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আমাকে ৩০ টি রেডিও থেরাপি দেয়া হয় ৷ এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ ও কল্যান তহবিল হতে বিগত ২০০৯ সালের ২৪ জুন চিকিত্‍সার সাহায্যার্থে আমাকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হয় ৷ এরপর প্রফেসর ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান ৷ তিনিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পারিবারিক চিকিত্‍সক ছিলেন ৷
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যে যে সমস্ত অর্জন ও অগ্রগতিসমূহ হয়েছে সেগুলো হচ্ছে, উন্নত বিশ্বের ন্যায় স্নাতকোত্তর চিকিত্‍সা শিফায় রেসিডেন্সি প্রগ্রাম চালু করা, দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রায় ৩ শত জন বিদেশী রেসিডেন্ট ছাত্র-ছাত্রী বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া, রিউমাটোলজি বিভাগ, এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগ, পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিকস বিভাগ চালু করা, সেন্টার ফর নিউরোডেভেলপমেন্ট এন্ড অটিজম ইন চিলড্রেন, পেলিয়েটিভ কেয়ার উইং, রেসপেটরি মেডিসিন উইং প্রতিষ্ঠা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অর্থায়নে প্রায় ৪’শতটি গবেষণা পরিচালনা, শিক্ষক, চিকিত্‍সক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে ৬টি বাস ৷
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প সমপ্রসারণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন-ব্লকের উত্তর দিকে ১২ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে৷ বাংলাদেশ বেতার ভবনের জায়গা রেজিষ্ট্রেশন করে বুঝে নেয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীণ রয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় থেকে প্রায় ১’শত কোটি টাকা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা হয় ৷ কোরিয়ান ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট ও অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ) এর আর্থিক সহায়তায় প্রায় ১ হাজার ৩’শত কোটি টাকা ব্যয়ে রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলের বিপরীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ৩ দশমিক ৮ একর জমিতে বিশেষায়িত এ হাসপাতাল নির্মিত হবে ৷ এ ব্যাপারে সহজ শর্তের ঋণ সহযোগিতায় ৭ শত শয্যার একটি সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের উদ্দেশ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে৷ দেশের পঙ্গু ও অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৫ কোটি টাকার আয় থেকে চিকিত্‍সা সহায়তা প্রদান করা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিত্‍সাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ৫ শত বেডে উন্নীতকরণ, কেবিনের সংখ্যা ১২৪ এ উন্নীত করা হয়েছে ৷ অপারেশন থিয়েটারের সংখ্যা ৫৬- এ উন্নীত করা হয়েছে৷ ‘ইনটেনসিভ’ কেয়ার ইউনিটের শয্যা সংখ্যা ৩৭- এ উন্নীত করা হয়েছে৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনারী কেয়ার ইউনিটের শয্যা সংখ্যা ৩৫- এ উন্নীতকরণ৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার রোগী চিকিত্‍সা সেবা নিচ্ছেন ৷ হাসপাতালে ভর্তিকৃত বাত্‍সরিক রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ৩০ হাজার ২ শত জনে উন্নীত হয়েছে৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভাইচ চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. কামরুল হাসান খান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন ৷
বিগত ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেসিক চিকিত্‍সা বিজ্ঞান অনুষদ, মেডিসিন অনুষদ অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন বিভাগ হতে এ পর্যন্ত ৪৬৯০ জন চিকিত্‍সক স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন ৷ যার মধ্যে এমডি ৭৭৪, এমএস ৬৮৭, এমফিল ৭০৬, ডিপ্লোমা ১৭৭৮ এবং এম পি এইচ ৭৪৫ জন রয়েছেন ৷ শিক্ষার্থীদের উত্‍সাহিত করার জন্য সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর জন্য চ্যান্সেলর এওয়ার্ড প্রবর্তন করা হয়েছে ৷ চিকিত্‍সা শিক্ষা ও সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য সম্মানসূচক পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷
একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয় হলো এর সমাবর্তন অনুষ্ঠান৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সালের ২১ জুন ৷ এরপর ২০১৫ সালের ১৫ মার্চ বিপুল উত্‍সাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন ৷
লেখক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট।





আর্কাইভ